যদি প্রশ্ন করা হয় কে কত বড় মানের মানুষ ? জবাব হচ্ছে- যার স্বপ্ন যত বড়, সে তত বড় মানের মানুষ। অর্থাৎ মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়। স্বপ্ন দেখতে কোন বাঁধা নেই। স্বপ্ন সৃষ্টি করে সুন্দর আগামীর। স্বপ্ন দেখার মাধ্যমে বিজ্ঞানী নীলস বোর পরমাণুর গঠন আবিষ্কার করেছেন।
স্বপ্নকে লালন করতে হয় আগামীর জন্য। স্বপ্ন আছে বলে মানুষ বেঁচে আছে। আমরা এই পৃথিবীকে যেমন পেয়েছি, তার থেকে আরও সুন্দর করে সাজিয়ে রাখতে চাই আগামী প্রজম্মের জন্য । দারিদ্রতা, খরা, ঘূর্নিঝড়, জলোচ্ছাস কিংবা সিডর, রেশমির মত আঘাতের মধ্যেও আমরা স্বপ্ন দেখি সুন্দর আগামীর। আমরা স্বপ্ন দেখতে পারি।
আমরা আমাদের সমাজকে, দেশকে সুন্দর করে সাজিয়ে তুলতে পারি। অর্থনৈতিক ভাবে দূর্বল এদেশেরও যে কত উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে তা আমরা একটুখানি গভীরভাবে চিন্তা করলে উপলদ্দ্ধি করতে পারি। একটু চেষ্টা করলে যা কিছু ভালো তা সবই করতে পারি। আমরা স্বপ্ন দেখি এবং আগামী প্রজম্মকে স্বপ্ন দেখাতে চাই। কিন্তু কিভাবে দেখাব, তা ভেবে পাই না।
যখন ক্লাশে যাই শিক্ষার্থীদের স্বপ্নের কথা বলি, তখন বাস্তবতা থেকে বের হয়ে মিথ্যা সাফাই আমাদের গাইতে হয়। কারণ আমাদেরকে যারা আশা দেওয়ার কথা ছিল তার আজ ততটুকু আশার বাণী পর্যন্ত দিতে পারছে না। শিক্ষাক্ষেত্রে আমাদেরকে যেভাবে এগিয়ে যাওয়ার কথা আজ আমরা ততটুকু এগিয়ে যেতে পেরেছি? সাধারন শিক্ষাক্ষেত্রের বিভিন্ন দিক গণমাধ্যমে তুলে ধরা হয়। কিন্ত্র আমাদের অন্যতম কারিগরি শিক্ষার কথা মুখে বলা হলেও কারিগরি শিক্ষার সমস্যার কথা কেউ তুলে ধরেন না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।