আমি নিজে রুফ গার্ডেনার এবং আমি মনে প্রাণে চাই আমাদের এই শহরটির ছাদ সবুজে ভরে যাক।
কিশোরগঞ্জ ভ্রমণ শেষ পর্যায়ে। যাচ্ছি হোসেনপুর উপজেলার গাংগাইর জমিদার বাড়ি দেখার জন্য। শুনেছি এখানে এখনও জমিদার বংশের লোকজন বাস করেন। জমিদার বাড়ির কাছে আসতেই হঠাৎ চোখ পড়ল একটি গাছের দিকে।
গাছটি সাধারণ। কিন্তু দৃশ্যটা অসাধারণ। ছবি তোলার লোভ সামলাতে পারলাম না। ক্লিক ক্লিক মেরে দিলাম কয়েকটি। আর আপনাদের সামনে হাজির করলাম।
জানিনা আপনাদের কাছে কেমন লাগবে। সেইসাথে জমিদার বাড়ির কয়েকটি ছবি দিয়েই আমার কিশোরগঞ্জ ভ্রমণের সমাপ্তি।
গাছটি চোখেপরা মাত্রই একটু দূর থেকেই ছবি তোলা শুরু করলাম
ক্যামেরা থেমে নেই
বিরল দৃশ্যটার সাথে নিজের একটা ছবির লোভ সামলাতে পারলাম না
আরেকটু কাছে থেকে তোলছি ছবি
আস্তে আস্তে আরও কাছ থেকে দেখে নিচ্ছি অবাক দৃষ্টিতে
আরো কাছে
একেবারে কাছে
অবশেষে গাংগাইর জমিদার বাড়ি
দৃষ্টি নন্দন একটি অংশ
বাড়ির সামনের পুকুর
বাড়ির পিছনের পুকুর
হাওড় জুড়ে পুকুর
হাওড় জুড়ে শুধু বিশাল বিশাল পুকুর আর পুকুর (যতটুকু চোখ যায় শেষ সিমানা বুঝা যায় না)
বাড়ির ভিতরের দিক দিয়ে মূল ফটক
বাহিরের দিক দিয়ে মূল ফটক
কিশোরগঞ্জ ভ্রমনের অন্যান্য ছবি ব্লগঃ
১। চন্দ্রাবতীর বাসভবন এবং কিশোরগঞ্জের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি ছবি
২। ঈশা খাঁর জংগল বাড়িতে একদিন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।