একজন ইউনুস খান বেঁচে থাকতে চান গণ মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং উদ্যেগ গ্রহণের মাঝে।
না এই একটা জায়গায় মনে হয় আমি খুব স্ট্রিক্ট। কোনভাবেই কোন শিক্ষক-বাবা-মার কোন রকম অপমান সহ্য করতে পারিনা। আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই ছাত্রলীগ বেপোরোয়া হয়ে উঠেছিলো। প্রতিদিন পত্রিকার পাতা খুলতেই দেখা যেতো ছাত্রলীগের নানা কুকীর্তি।
শেষমেষ প্রধাণমন্ত্রী শেখ হাসিনা পর্যন্ত রাগে ক্ষোভে তাদের অভিভাবক পদ থেকে পদত্যাগ করলো। কিন্তু না কিছুই হয় নাই।
এবার ঘটনাটা ঘটেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। ছাত্রলীগের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার উপ-গণশিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক এমদাদ হোসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফোকলোর বিভাগের শিক্ষক অনুপম হীরা মণ্ডলকে মারধর করে। তাতে বাম চোখে মারাত্নক আঘাত লাগে।
ঘটনার বিস্তারিতঃ অনুপম হীরার পরিচিত এক ছাত্র হেমানী বিশ্বাস চলতি শিক্ষাবর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগে ভর্তির জন্য মনোনীত হন। আজ দুপুর ১২টার দিকে হেমানী ভর্তি হতে এলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জুবেরি মাঠে ছাত্রলীগ নেতা এমদাদ তাঁর কাছ থেকে ৩০ হাজার টাকা দাবি করেন। তিনি টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে হেমানীর সব কাগজপত্র কেড়ে নেন এমদাদ। এরপর হেমানী ঘটনাটি শিক্ষক অনুপম হীরা মণ্ডলকে মোবাইলে জানান। খবর পেয়ে ওই শিক্ষক ঘটনাস্থলে গিয়ে এমদাদের টাকা চাওয়া ও ভর্তির কাগজপত্র কেড়ে নেওয়ার কারণ জানতে চান।
এ নিয়ে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে এমদাদ শিক্ষক অনুপম হীরাকে মারধর করেন। এতে তাঁর বাঁ চোখে গুরুতর আঘাত লাগে।
আমার খুব খারাপ লাগতেছে ঐ স্যারের কথা ভেবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।