আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কবিতাটি কার লেখা? কুইজ পর্ব-৩-এর উত্তর

এটা আমার জন্য অনেক সুখকর যে, আমি এখন ব্লগ ও ফেইসবুক থেকে নিজেকে আসক্তিমুক্ত রাখতে পারছি। পরিবার ও পেশাগত জীবনের কর্মব্যস্ততা অনেক আনন্দের। ... ব্লগে মনোযোগ দিতে পারছি না; লিখবার ধৈর্য্য নেই, পড়তে বিরক্ত লাগে।

কুইজ পর্ব-৩ এখানে ১ অসময়ে নতুন ত্বকে জন্মায় অজস্র কাঁটাহীন পুষ্প, অপরূপ বিষধর আপেল। হলুদ আপেলে লেখা থাকে প্রণয় ও পাপের ইতিহাস, সেখানে আমার নামও দেখি, চোখে পড়ে।

দীর্ঘতালিকায় এই নামটিই জ্বলজ্বলে! তারপরে তালিকা থেকে সারি সারি অক্ষরগুলো গড়িয়ে পড়ে... ভারি বিউটেন! খবরে দেখায়, ভূগর্ভের যোনি থেকে তেল ওঠাতে লকলক করছে তাদের জিব। জোরালো জিবে তারা ক্রমাগত খুঁড়ছে, পুলক হবেই জানি আমরা, নিস্পৃহচোখে দেখছি প্রকাণ্ড ব্লো-জব। ভূখণ্ড জুড়ে অজস্র বেতার শীৎকার ভালো লাগে আমার। এই ঐতিহাসিক সময়ে আমি আর তুমি আর বাকি তোমরা সকলে বেঁচে আছি -- এই অস্বাভাবিক চিন্তা আমারকে সেই আকাঙ্ক্ষিত পুলকটি পাইয়ে দেয়! ছন্নছাড়ার পেন্সিলের এসিড কবিতার দ্বিতীয় স্তবক। এটা এই কুইজ পোস্ট করার কিছু আগে, অর্থাৎ ১৭ নভেম্বর ২০০৯-এর রাত ১২:৮২-এ ব্লগে পোস্ট করা হয়েছিল।

এখানে ক্লিক করুন ২ কাল রাতে যা দিয়েছিলি, আজ সকালেই তা শেষ। মুঠোফোনের অভিসারে দিনে কি আর পাবো তারে, রাত হলো যার দেশ? মেসেঞ্জারে এ কবিতাটা পড়ে কবি (জনৈকা ললনা) বলেছিলেন, এসব আপনি কী লেখেন? কিচ্ছু হয় নি। বালক বালক। বরং গল্প লিখুন, আর ইয়াং মেয়েদের সাথে আড্ডা মারুন, কাজে লাগবে। ....এটা নির্মলেন্দু গুণের মুঠোফোনের কাব্য থেকে নেয়া।

৩ শুধু কবিতার জন্য এই জন্ম, শুধু কবিতার জন্য কিছু খেলা, শুধু কবিতার জন্য একা হিম সন্ধেবেলা ভুবন পেরিয়ে আসা, শুধু কবিতার জন্য অপলক মুখশ্রীর শান্তি একঝলক; শুধু কবিতার জন্য তুমি নারী, শুধু কবিতার জন্য এতো রক্তপাত, মেঘে গাঙ্গেয় প্রপাত শুধু কবিতার জন্য, আরো দীর্ঘদিন বেঁচে থাকতে লোভ হয়। মানুষের মতো ক্ষোভময় বেঁচে থাকা, শুধু কবিতার জন্য আমি অমরত্ব তাচ্ছিল্য করেছি। এটা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের কবিতার জন্য। ৪ আজ অব্দি, হ্যাঁ, এতোদিন পরেও, কিছুতেই বোঝানো গেল না আমার নিঃসীম ব্যাকুলতা। কতোবার চোখে সেই ভাষা এনে তাকিয়েছি তোমার দিকে যা নিভৃততম উপলব্ধিকেও টেনে তোলে প্রত্যক্ষে, যেমন গহন ডুবুরি সমুদ্রগর্ভ থেকে ব'য়ে আনে মূল্যবান, গুপ্ত সামগ্রী।

আমার আঙুলগুলো কি বাঙ্ময় হয়ে ওঠেনি কখনও? আমার ওষ্ঠে অনুরাগের ঢেউ আছড়ে পড়েনি বারবার, এ আমি স্বীকার করি কীভাবে? আমার দিনরাত্রি নিবেদিত তোমার উদ্দেশে, আমার সকল কাজে তোমারই ছায়া খেলা করে- এই সত্যের নগ্নতা তোমার দৃষ্টিতে দেখতে পাওয়ার আশাকে দাফন করেছি। কালেভদ্রে আমাদের দেখা, মাঝে-মাঝে টেলিফোনে দ্বিধাজড়িত, সংক্ষিপ্ত আলাপ। বাজে, এলোমেলো কথার ঝোপঝাড়ে কঞ্চির বাড়ি পড়ে, সবচেয়ে জরুরি কথাই উচ্চারণের পরপারে থেকে যায়। কী করে সেসব কথা পৌঁছে দেব তোমার কাছে। এ কবিতাটা আরেক কবি-ললনাকে পড়ে শুনিয়েছিলাম মোবাইলে, আরও অনেকের কবিতা সহ।

সে ভাবলো সবই আমার লেখা। তাই বললো, ভাইয়া, আপনি আরো চেষ্টা করুন, কঠিন কবিতা লিখতে পারবেন। এগুলো খুব সহজ হয়ে গেছে, মানে ঠিক কবিতা হয় নি... তো, এটা শামসুর রাহমানের পাস্তারনাকের কাব্যগ্রন্থের নিচে কবিতার একটা স্তবক। কেউ মাইন্ড করলে প্লিজ বলবেন


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.