সাবধান!! এখানে সিআইএ-র গোপন ক্যামেরা আছে
স্বৈরাচারীরা কখনোই কোন প্রতিবাদ মেনে নেয় না। কারণ, যুথবদ্ধ আন্দোলনকে তারা ভয় পায়। যদিও স্বৈরাচারীদের শিকড় অনেক গভীরে প্রোথিত। কিন্তু যুথবদ্ধ আন্দোলন সেইসব শিকড় অনায়াসেই উপড়ে ফেলতে সক্ষম। আর এখানটাতেই তাদের ভয়।
কারণ, তারা কোন ক্রমেই রাজত্ব হারাতে চায় না। ক্ষমতা আকড়ে থাকার জন্য হেন অপকর্ম নেই যে তারা না করে। পৃথিবীর ইতিহাসে এরকম অনেক ঘটেছে, ঘটবে। এইসব স্বৈরাচারদের টিকিয়ে রাখার জন্য কিছু নপুংসক ওদের হয়ে কাজ করে। কিছু মধ্যস্বত্তভোগী, মোসাহেব, তথাকথিত সুশীল, হিজড়া বুদ্ধিজিবী ও গোয়েবলস'রা তাদেরকে সবরকম সহযোগীতা করে।
এইসব ক্লীবে যখন চারপাশ ভরে যায় তখন আমরা অসহায় হয়ে কেবল স্বৈরাচারের স্টীমরোলার চালানা দেখি। পিষ্ট হওয়ার ভয়ে প্রতিবাদ করি না। কে-ই বা চায় অকালে বেঘোরে প্রাণ হারাতে? কিন্তু কিছু মানুষ আছে যারা অসম সাহসী। এরা সকল অন্যায়-অবিচার তথা যাবতীয় নষ্টামির বিরুদ্ধে স্বৈরাচারের উদ্বত স্টীমরোলারের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়ায়। মৃত্যুকে তুচ্ছ জ্ঞান করে।
আত্মত্যাগ করে বাঁচিয়ে যায় নব প্রজন্মকে। তাদেরকে আমরা কৃতজ্ঞচিত্তে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি।
কিন্তু যাবতীয় নষ্টামি দূর করার জন্য প্রয়োজন স্বৈরাচারের উৎখাত। সেটা কি আদৌ সম্ভব?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।