আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পর্দার অন্তরালে



ঘুষ মানুষকে দেখিয়ে নেয়া যায় না। খুন সাক্ষী রেখে করা হয় না। অন্যায় সিন্ধান্তের প্রতিফলন জনগন উপর, সিন্ধাতের মালিক পর্দা ভিতরে মোল্লার দৌড় মসজিদ পযর্ন্ত, জনগনে দৌড় রাজপথ পযর্ন্ত সরকার আসে সরকার যায়, জনগনের বায়না জনগনের কাছেই থেকে যায সহজ কথা যায় না বলা অতি সহজে শক্তির অপব্যহার থেমে থাকে নাই কখনও, আজ পযর্ন্ত বন্ধ হয় নাই বন্ধ হয়নি ঘুষ, সাংবাদিক অপহরন, নারী ও শিশু ধষর্ন, ছিনতাই, চুরি-ঢাকাতি, টেন্ডারবাজী, শিক্ষক কতৃর্ক ছাত্রী শ্লীলনতা হানী, দূবলের্র উপর সবলের শোষন, সংসারের দু মুঠো অন্নের জন্য নারীকে বেছে নিতে হয় যৌনকর্মের পথ, আজও রয়েছে তথাকথিত ফতুয়াবাজ, আজও শতকরা ৯০ জন নারী ও শিশু ভার্চুয়াল ধষর্নর শীকার, আজও সভ্য সমাজে জন্ম নিচ্ছে সিরিয়াল কিলার রসু মিয়া, জন্ম নিচ্ছে গডফাদার ও মাদার, আজ তরুন সমাজ সন্ধা নমলে মাথা উচুঁ করে দাড়াতে পারেনা, প্রতিনিয়ত জন্ম নিচ্ছে ভায়াগ্রাসম্রাঙ্ঘী নিকিতার, দলীয় ও আত্নীয়করন থেমে নেই। দখল হয়ে যাচ্ছে ফুটপাত, জলাধার, খেলার মাঠসহ প্রচীন ঐতিয্য ক্রমাগত বাড়ছে জনসংখ্যা নেই তেমন নিয়ন্ত্রন ব্যাবহ্থা বাড়ছে যানযট, লোডশেডিং এখনও কেন সরকারী কর্মর্কত ও কর্মচারী ঘুষের টাকায় মনোরম অট্রালিকা নির্মান করবে? ফতুয়াবাজরা কেন ১০০০০ হাজার টাকার বিনিময় নারীর অমূল্য সম্পদ বিক্রি করবে? কেন সমাজপতিরা নারী ও তরুনদের ব্যবহার করছে টাকার বিনিময়? কেন অধিকাংশ শিল্পপতিরা গরিব শ্রমিকের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করে এদেশের অর্থ বিদেশে পাচার করছে? কেন কৃষক তার ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত? কাঁচাবাজারে কেন সিন্ডকেট? কেন আজও ঢাকা শহরে বহু তল ভবন করার আনুমোদন বন্ধ হচ্ছে না? কেন বিদ্যুত আমদানী করা হচ্ছে না।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।