আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সভ্য বিশ্বের নতুন ডাম্পিং গ্রেভইয়ার্ড-চট্টগ্রামের ভাটিয়ারি > জাহাজভাঙ্গার ভাগাড়ে মানুষ আর প্রকৃতির নিদারুন বিপর্যয়!!

যে শিক্ষক বুদ্ধিজীবী কবি ও কেরানী প্রকাশ্য পথে হত্যার প্রতিশোধ চায়না আমি তাদের ঘৃণা করি
ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের এই দেশটিতে যেদিকে তাকাই শুধু মানুষ আর মানুষ। আজ থেকে চার দশক আগের চোখ দিয়ে দেখি কেবলই গ্রেভইয়ার্ড । একটা নিরীহ গোবেচারা ধরণের সমাজ এখন ক্ষুব্ধ ক্রুর! গাছগাছালিময় আনআরবান প্রায় গ্রাম্য ঢাকা এখন কসমোপলিটন। আরবানাইজড। সাঁই সাঁই করে হাইরাইজ দাঁড়িয়ে গেছে।

ঝাঁচকচকে জেল্লা আর বিত্ত-বৈভবের প্লাবনে জঞ্জালময় ঢাকার রাজপথ প্লাবিত। চারিদিকে সুখের পায়রা পতপত করে উড়ছে। সুখ,স্বস্তি আর শান্তির দেবদূতেরা ডলার-পাউন্ডের ভেলায় চড়ে এই দেশে নেমেছে। তাদের শুভাগমনে সারা দেশে দুধের নহর আর ক্ষীরের পাহাড় গড়ে উঠেছে! সেই নহর আর পাহাড়ের কোণায় শেয়াল-কুকুরের মত একজিসট্যান্স করে চলেছে কিছু পোকামাকড়! খুব কাছে গিয়েই শুধু ঠাওর করা যায়-তারা মানুষ! হোমো স্যাপিয়েন্স! এদেরকে ডাম্প করে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এগুনোর খতিয়ান রাখায় ব্যস্তসমস্ত হচ্ছেন পরিসংখ্যানবিদগণ।

ডাটাবেজে ডিজিট উঠছে.....জিডিপি-সাড়ে পাঁচ!কিছু দিন পরেই ছয়...সাত! দেশকে সাঁই সাঁই করে টার্বো গতিতে এগিয়ে নেওয়ার প্রধান কারিগর ধরা হয় তৈরি পোশাক শিল্পকে। আসলেই, কি দেয়নি এই গার্মেন্ট? একটা রাইজিং ক্লাস দিয়েছে, যারা কর্পোরেট কালচারকে ”সর্বজনগ্রাহ্য” করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। একটা বিশাল সংখ্যক হা-ভাতে আনস্কিল্ড শ্রমিককে খাওয়া-পরা দিয়েছে। পথের ধারের টাউট-বাটপাড়দের প্রায় বিনে পয়সায় নারী সম্ভোগের সুযোগ দিয়েছে! তালাসংস্কৃতি চালু করে ইঁদুরের মত পুড়িয়ে মানুষ কমানোর ত্বরিকা দিয়েছে। আর সরকারকে বুকে আঙ্গুল ঠুকে এত কোটি ডলার রেমিট্যান্স মওজুদ দেখানোর ক্ষমতা দিয়েছে।

এত দেওয়ার পরও এই হতভাগা হা-ভাতে জাতির শনৈ শনৈ উন্নতির চাকায় আরো খানিকটা মবিল দিয়ে আরো সচল করার জন্য এবার চালু হয়েছে জাহাজ ভাঙ্গা শিল্প। এবার এই নতুন শিল্পের ল্যাজ ধরে পাপী-তাপী সব স্বর্গে পৌঁছে যাবার নিঃষ্কণ্টক পথও পেয়ে যাব আমরা! “বছরে হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অপার সম্ভাবনা আছে জাহাজ নির্মাণ শিল্পে। বিশ্ববাজারে বর্তমানে ৪০ হাজার কোটি ডলারের বাজার উন্মুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে ৪০০ কোটি ডলারের বাজারও যদি বাংলাদেশ ধরতে পারে, তাহলে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার বাড়বে ২ থেকে ৩ শতাংশ। কর্মসংস্থান হবে লক্ষাধিক দক্ষ ও অদক্ষ বেকার যুবকের।

একটি সুষ্ঠু নীতিমালা করেই সরকার বদলে দিতে পারে জাহাজ নির্মাণ শিল্পের চিত্র। আর এটি সম্ভব হলে এ শিল্পের উদ্যোক্তারা উন্নয়নের পরশ দিয়ে পাল্টে দিতে পারবেন দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির চেহারা। এই শিল্পের বিকাশে সব ধরনের সম্ভাবনা ইতিমধ্যে সৃষ্টি হয়েছে। এ খাতে আন্তর্জাতিক নজরও পড়েছে বাংলাদেশের প্রতি। ” ব্যাস! আর আমাদের চিন্তা নাই! আমাদের জিডিপি এবার একলাফে ৮এ উঠে যাবে।

চট্টগ্রামের টাকা ম্যাগলেভ ট্রেনে চেপে ঢাকায় এসে ফ্লাইওভারের উপর দিয়ে সাঁই সাঁই করে আমাদের ঘরে ঘরে পৌঁছে যাবে। আমরা রাতারাতি এলডিসি থেকে পৌঁছে যাব ডেভেলপিং কান্ট্রিতে। এই পরাবাস্তব স্বপ্ন দেখার পরেও পাওয়া যাবে। তার আগে দেখা যাক ইউরোপিয়ান দেশগুলো যেমন, ডেনমার্ক, জার্মানি, নেদারল্যান্ড, ফিনল্যান্ড ও সিঙ্গাপুর কেন আমাদের দেশে জাহাজ নির্মাণে আগ্রহ দেখাচ্ছে? ইউরোপিয়ান দেশগুলো তো নিজেরাই বছরের পর বছর জাহাজ নির্মাণ শিল্পে পৃথিবীর সেরা। গত প্রায় এক শতাব্দীধরেই তো তারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জাহাজ, ফেরি বোর্ট, টাগ বোট রপ্তানি করে আসছে, এখন কি এমন হলো যে তারা আমদানী করতে চাইছে? তাদের কারখানাগুলোকি বাঁজা হয়ে গেছে? নাকি তারা সব ভুলে গেছে? না।

সবই ঠিক আছে। তারা তাদের দেশের গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং দায়বদ্ধ। তাই তাদের নিজের দেশের মানুষদের দিয়ে যে অমানবিক এবং বিপজ্জনক কাজ করাতে পারে না তা-ই আমাদের মত লেস ডেভেলপ্ড দেশে করিয়ে নেয়। তাদের পারমানবিক বর্জ্য জাহাজে ভরে সারা ইউরোপের কোথাও ফেলতে পারেনা। গ্রীণপিস কর্মীরা তেড়ে আসে।

সেই সব জাহাজ একসময় এসে ভেড়ে এই বাংলাদেশে। মারাত্মক বিষাক্ত পারমানবিক বর্জ্য, বিষাক্ত রাসায়নিক,টক্সিন, প্রাণঘাতি যৌগ ডাম্প এবং রিসাইক্লিং করার মোক্ষম জায়গা এই বাংলাদেশ, কেননা এখানে সস্তায় মানুষ মেলে! নামমাত্র দামে এই যুগেও দাস পাওয়া যায়! এরা ঝাঁকে ঝাঁকে মরলেও তেমন কোন সামাজিক প্রতিবাদের মুখোমুখি হতে হয়না। বড় অংকের ক্ষতিপুরণ দিতে হয়না। ভাটিয়ারী। এমনিতেই এক দুর্গম্য স্থান।

এখানে মিলিটারী একাডেমী হওয়ায় এর আসেপাশে সবার জন্য অবারিত নয়। এই ভাটিয়ারীতেই গড়ে উঠেছে জাহাজ ভাঙ্গার গ্রেভইয়ার্ড! জায়গাটা আপাতদৃষ্টে বাংলাদেশের মনে হলেও প্রকারন্তরে “নোম্যানস ল্যান্ড”! এখানে সাধারণ মানুষ তো বটেই কোন সাংবাদিকের প্রবেশ নিষেধ। বাছাইকৃত এবং মুচলেকা দেওয়া শ্রমিক, মালিক, মালিকের পোষ্য আর বেনিফিশিয়ারী ছাড়া আর কারোই এখানে প্রবেশাধিকার নেই। বাংলাদেশ সরকারের কোন আইনও এখানে বলবৎ নয়! গত দুই দশক ধরে এই জাহাজ ভাঙ্গা ভাগাড়ে যা হচ্ছে তা শিউরে ওঠার মত। উন্নত দেশগুলোর যে সব বিষাক্ত পরিত্যাক্ত জাহাজ তাদের কোন বন্দরে ভেড়ার সুযোগ পায় না সেই সব হ্যাজার্ড কার্গো চলে আসে বাংলাদেশে।

ভাটিয়ারীর বিস্তির্ণ এলাকাজুড়ে তারা নোঙ্গর ফেলে বসে থাকে। কোন আধুনিক যন্ত্রপাতি, ব্রেকিং গিয়ার, ফাইটোস্যানেটারি সার্টিফিকেট, মুচলেকা, প্রাণহানীর দায়বদ্ধতা ছাড়াই মাত্র ৪ হাজার থেকে ৫ শ টাকার শ্রমিক দিয়ে জাহাজ ভাঙ্গা শুরু হয়। এই পুরোনো –পরিত্যাক্ত জাহাজ এক অদ্ভুত বিড়ম্বনা! একটা নতুন জাহাজ যেমন ওই মালিকের ইনভেস্টমেন্ট, তেমনি একটি পরিত্যাক্ত জাহাজ তার গলার কাঁটা। সেটিকে কোথাও ডাম্প করার উপায় নেই! কোথাও নোঙ্গর করে দিনের পর দিন রেখে দেওয়ারও সুযোগ নেই। পুড়িয়ে ফেলাও যাবেনা।

তাই তাকে সেটা ভাঙ্গতেই হবে। আর ভাঙ্গার জন্য বাংলাদেশ এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্রেভইয়ার্ড। জাহাজভাঙ্গা শিল্প বিকাশের ফলে জাতীয় অর্থনীতিতে কি কি উন্নতির ছোঁয়া লেগেছে তা নিয়ে শিটের পর শিট ডাটা দিয়ে ডেভেলপমেন্ট গ্রাফ একে দেওয়া যায়, কিন্তু এই কাজে দেশের মানুষের কি কি ক্ষতি হচ্ছে, পরিবেশের কি কি ক্ষতি হচ্ছে, সত্যিকার অর্থে জাতীয় অর্থনীতিতে কতটুকু অবদান রাখতে পারছে সেই খতিয়ান কোথাও পাওয়া যাবেনা। এবার দেখি কি কি ডিজাস্টার ইতিমধ্যেই ঘটে গেছে, এবং এখনো ঘটে চলেছেঃ SOS-arsenic.net জানাচ্ছে..... গত ১৮ বছরে “মাত্র” ৩০০ শ্রমিক মারা গেছে!(আমরা এই সংখ্যাকে গণায়ই ধরি না!) Some 45,000 workers of the ship-breaking industry in Chittagong are now working in hazardous atmosphere risking life in handling of old equipment used to break ships and dealing with toxic chemicals in their daily routine work. In the absence of any protective measures at least 300 workers of the yards had so far died and about 550 were handicapped in accidents in harness in the last 18 years. At present the workers of 30 ship-breaking yards in Chittagong are working at high risk of accident particularly explosion of gas cylinder and oil tanker. Sources said, one worker at a ship-breaking yard was killed and three others were injured in a gas explosion in a scrapped ship on April 9 this year at Shitalpur area under Sitakundu upazila in the district. The dead worker was the cutter man of the Lalbagh shipyard and identified as Sagar (21). The three injured were identified as Babul, Anwar and Suvash In another workplace accident, two workers at a ship-breaking yard were killed and six others injured when they were struck by a scrapped steel plate in August last year at Kadam Rasul area under Sitakundu upazila. The two victims were the cutter men of Ahmad Mujtaba Steel Industry and identified as Humayun (28) and Md. Belal (30). Another worker Selim Uddin (28) died in a similar accident in July last year. GreenPeace জানাচ্ছে Shipping industry must strip ships of toxic materials before sending them for scrapping Highest court in Netherlands says scrap ship is toxic waste June 19th 2002 - The Highest Court in the Netherlands, the Council of State in The Hague, has today ruled that a ship destined for scrapping in India which contains asbestos, heavy metals and other toxic materials, should be classified as toxic waste. এই ধরণের বিষাক্ত জাহাজগুলি ইউরোপে ঠাঁই না পেয়ে চলে আসবে বাংলাদেশে। সস্তায় জাহাজগুলো ভাঙ্গার পর যার যার টাকা দিয়ে, টাকা নিয়ে চলে যাবে।

রেখে যাবে বছরের পর বছর ধরে বিষাক্ত কেমিক্যালসের মরণ ব্যাধি। চেরনোবিল পারমানবিক বিষাক্ততার পাশ্বপ্রতিক্রিয়ায় এখনো সেখানে বিকলাঙ্গ শিশু আর প্রাণীর জন্ম হয়। আর এখানে জন্ম হবে বিশ্বের অভূতপূর্ব সব রোগব্যাধী আর ভাইরাস!! Brain+Release_Valve সাইটটি বলছেঃ where immense ocean freighters and tankers are torn apart by hundreds of gritty, lean, strong, bronze-skinned, men–by manual labor. Using blow torches, sledgehammers and wedges they carve the mammouth steel whales into chunks just off shore. After the huge pieces crash into the water like glaciers calving, they are winched onto shore where they are cut up into bite-size pieces weighing hundreds of pounds then lifted and loaded by teams of guys–who sing in rhythm as they walk lock-step carrying the very heavy inch-thick steel plates–onto trucks to be sold (very profitably by the owners who live in huge mansions in town) as scrap metal across the country and Asia (with some reworked into ‘new’ ships). Ship breaking is done from 7 AM to 11 PM (same crew) with two half hour breaks and an hour for lunch (supper is eaten after they go home at 11); 14 hours a day, 6-1/2 days a week (off half day Friday for Muslim observations). They are paid $1.25 per day. কত টাকা প্রতি দিন? মাত্র ৮০ টাকার মত! DEMOTIX news এর বর্ণনায়-Ship breaking Yard Chittagong : Darkness life of labors. JAZJAZ.NET এর বর্ণনা এরকম: Hell on Earth – The Ship Breaking Yards of Alang and Chittagong These hell holes are not just a killing ground for old vessels; thousands of hapless, but able-bodied young men have lost their lives doing back-breaking work in one of most hazardous working conditions in the world. Not only do they have to work without any basic safety equipment, they have to also endure prolonged exposure to toxic chemicals and waste matter during the course of work. Lung cancer and asbestosis is quite common among these poor souls কি অদ্ভুত ভাবে “গরিব আত্মার” করুণ মৃত্যু ঘটে চলেছে! Click This Link এর খবরটা কি ভয়াবহ দেখুনঃ The main Chittagong ship breaking area called Fauzdarhat is located on a 10-mile (16km) stretch of the Bay of Bengal that was once covered by a mangrove forest. It is the second-largest ship breaking operation in the world after Alang, India, employing around 100,000 people directly and indirectly. With a tidal flux ideal for the beaching of large vessels, Chittagong scraps around fifty percent of the world’s large-scale ships. Since the number of end-of-life tankers is expected to grow in coming years, this business and its hazards are also expected to rise. Click This Link এই সাইটটির দেওয়া তথ্য আরো ভয়াবহ! Shipbreaking Boom The Freighter Graveyards of South Asia By Joachim Hoelzgen When times were good, shipping companies ordered huge numbers of new steel behemoths to ply the oceans. Now though, many of those same container lines are eager to get rid of their ships. The scrapping business in South Asia is booming. The sandy beaches north of Chittagong in Bangladesh look like giant steel graveyards. Ships line the banks ready for dismantling. Others are so far disassembled that their hulls are all that is left protuding morosely from the water, according to shipping industry journal Lloyd's List. All kinds of vessels get broken down here: bulk carriers, container ships, vehicle transporters and oil tankers. আমাদের এখন অনেক টাকার দরকার! আমাদের ১৫ কোটি মানুষকে খাইয়ে-পরিয়ে বাঁচিয়ে রাখতে হচ্ছে, তাই আমাদের যেকোন উপায়েই হোক টাকা কামাতে হবে। পৃখিবীর সকল বিষাক্ত জাহাজ, ট্যাঙ্কার, ভেসেল আর পারমানবিক বর্জ্যবাহী জাহাজও আমরা ভেঙ্গেচুরে শিটের আকার দিয়ে দিতে পারি! তাতে আমাদের প্রাণের ছোঁয়া লাগানো সবুজ বেষ্টনি ধ্বংস করে, পরবর্তী প্রজন্মকে বিষাক্ত বর্জ্য দিয়ে পঙ্গু করে হলেও আমরা বাঁচতে চাই! বাঁচার জন্য আমাদের এলিটরা আমাদের গার্মেন্ট দিয়েছে, বিষাক্ত চামড়া প্রক্রিয়াজাত করণের ট্যানারি দিয়েছে, এখন দিয়েছে জাহাজ ভাঙ্গার কাজ। একাজ করেই আমরা বছরে ৪০ হাজার কোটি ডলারের বাণিজ্য করতে পারব ।

এখানকার শ্রমের রক্ত-ঘামে-মৃত্যুতে মাখানো ষ্টিল শিট দিয়ে আমরা জাহাজ বানিয়ে ইউরোপে রপ্তানি করে ওই ৪০ হাজার কোটি ডলারের বাজার ধরতে পারলে বাংলাদেশকে আর পায় কে? কোরিয়া-জাপানকেও পেছনে ফেলে দিলাম বলে........!! কিন্তু আমরা দেখেছি এই শিল্প হোক আর গার্মেন্ট হোক, ভাগ্য বদলেছে ওপর তলার এলিটদের, তাদের চামচাদের, বরকন্দাজদের, মধ্যস্বত্তভোগী দালালদের আর সরকারের বিভিন্ন দপ্তর, ব্যাংক-বীমা এবং এই সংক্রান্ত বেনিফিশিয়ারীদের। ১.২৫ ডলারের শ্রমিক আঠারো বছর আগেও যে অশিক্ষিত আনস্কিলড ডেইলি লেবার, এখনো সে সেই অবস্থায়, একই ভাগ্যবিড়ম্বনা নিয়ে ধুকে ধুকে মৃত্যুকে আলিঙ্গণ করার জন্য কোন এক অপার্থীব নির্দেশে ছুটে চলেছে! বঙ্গোপসাগরের নোনা জলে চোখের নোনা জল মিশে একাকার হয়ে যাচ্ছে.....কিছুতেই আলাদা করে বোঝানো যাচ্ছেনা যে ওইটুকু আমাদের চোখের জল! আমাদের শরীরের ঘাম! আমাদের ধোঁয়াটে ভবিষ্যৎ! এক সময়ের সবুজ উপকুলের এখনকার হাল! এমন মৃত্যু নিয়ত সাথী! ওরা কি জানে এর মধ্যে কি আছে? আগুনের শিখায় নাম না জানা গ্যাসের উদ্গিরণ! এই ছেলেগুলির বয়স কত? কৃতজ্ঞতা এবং দায় স্বীকারঃ Click This Link Click This Link http://environmentalartilces.wordpress.com/ship-breaking-industry-environmental-disaster/ View this link View this link View this link
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।