আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বেসরকারীকরন রাষ্ট্রীয় সেবা কার্যক্রমকে দূর্বল করে?



বাংলাদেশ রেলওয়েসহ বিভিন্ন সরকারী প্রতিষ্ঠানকে বেসরকারীকরণ করার অন্যতম কারণ হিসেবে দেখানো হয় প্রশাসনিক দূর্বলতা, দূর্নীতি, অদতা। বর্তমানে ঋণপ্রদানকারী সংস্থা, বিভিন্ন বেসরকারী সংগঠনগুলো সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর দূর্নীতি নিয়ে অনেক স্বরব। কিন্তু বেসরকারী কোম্পানিগুলোর অন্যায় বাণিজ্য বা দূর্নীতি নিয়ে ঋণপ্রদানকারী সংস্থা বা বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলো নীরব। মোবাইল কোম্পানিগুলো মোবাইল সীম ও সেট এক ল টাকা বিক্রি করেছে, বর্তমানে সেট সীম ১১০০ টাকা বিক্রি করেছে, সীম মাত্র ৫০ টাকা। কিন্তু অভিজ্ঞতায় দেখা যায় যখন সরকার মোবাইল বাজারে ছাড়ার সিদ্ধানত্দ গ্রহণ করে, তখন বেসরকারী কোম্পানিগুলো তাদের দাম হ্রাস করেছে।

কিন্তু তারপূর্বে কোম্পানিগুলোকে দাম কমাবার কথা বলা হলেও তারা কোন উদ্যোগ নেয়নি। সরকারকে শক্তিশালী করতে সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করা প্রয়োজন। বর্তমানে মোবাইল কোম্পানিগুলোর ভিওআইপির মাধ্যমে দূর্নীতি ও অর্থপ্রচার, পিএসআইসি কোম্পানি, গ্যাটকো, নাইকোর দূর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারীতা, বাজারের লাগামহীন বৃদ্ধি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করার গুরুত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে। অর্থাৎ বেসরকারীকরণ দূর্নীতি হ্রাস ও উন্নয়নের মাধ্যম নয়, বরং এক ব্যবস্থা রাষ্ট্রকে কিছু ব্যক্তি বা কোম্পানির মুখাপেী করে তোলে। আর এ েেত্র রেলের মতো একটি রাষ্ট্রীয় সম্পদ বেসরকারীকরণ করা হলে জাতীয় নিরাপত্তাসহ অর্থনীতি বিপর্যসত্দ হবে এবং জনগণ যানবাহন চক্রের কাছে জিম্মি হবে।

ইতিমধ্যে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বিআরটিসি এ ধরনের পদেেপর মাধ্যমে ভঙ্গুর করা হয়েছে। যা দেশের মানুষকে একটি চক্রের নিকট আবদ্ধ করেছে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।