আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সুন্দরবন

নিরব যোদ্ধা।
সুন্দরবন খুলনায় অবস্হিত। খুলনা জেলা হচ্ছে খুলনা বিভাগে। খুলনার মংলায় একটি সমুদ্র বন্দর আছে। এজেলার প্রধান নদীগুলো হচ্ছে- রূপসা, পসুর, ভৈরব, শিবলা, ধরলা, ভদ্রা ও কপোতাক্ষ।

যেভাবে যাবেন রাজধানী ঢাকা থেকে খুলনার দুরত্ব ৩৬০ কিমি। যশোরে একটি আভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর আছে, সেখান থেকেও খুলনা যাওয়া যায়। সেখান থেকে খুলনার দূরত্ব ৫৫ কিমি। ঢাকা হতে যাতায়াতের জন্য বিমান, ট্রেন, স্টিমার ও বাস রয়েছে। ১. করমজল করমজল হচ্ছে ফরেস্ট স্টেশন।

এখানে একটি হরিণ প্রজনন কেন্দ্র আছে। ২. কাটকা কাটকাতে ৪০ ফুট উচ্চ একটি টাওয়ার আছে যেখান থেকে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য উপভোগ করা যায়। একটি সুন্দর সমুদ্র সৈকত আছে এখানে। পর্যবেক্ষণ টাওয়ার হতে ফেরার সময় হেঁটে আপনি বীচের সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে পারবেন। বিভিন্ন ধরনের পাখি, হরিণ, বাঘ, বানর, বন্যপাখির জন্য কাটকা প্রসিদ্ধ।

কাটকা থেকে কাচিখালী (বাঘের জায়গা) পর্যন্ত প্রচুর ঘাস জন্মে বলে অনেক জীবজন্তুর আনাগোনা রয়েছে। ৩. হিরণ পয়েন্ট, কচিখালী ও মান্দারবাড়ীয়া হিরণ পয়েন্ট হচ্ছে সুন্দরবনের পর্যটকদের একটি পছন্দনীয় ভ্রমণের জায়গা। এটি বিশ্বের একটি হেরিটেজ সাইট (যে জায়গাকে সংরক্ষন করে রাখা হয়) বলা হয়। এখানে জীবজন্তু এবং হরিণের দৌড়াদৌড়ি আপনাকে সত্যিই আনন্দ দিবে। এখানে আরও দুটি হেরিটেজ সাইট আছে- একটি কচিখালী ও অন্যটি মান্দারবাড়ীয়া যেখানে আপনি হরিণ ও পাখি দেখতে পাবেন।

আপনি যদি সত্যিই সৌভাগ্যবান হয়ে থাকেন তাহলে রয়েল বেঙ্গল টাইগার চোখে পড়বে। কিন্তু এটা নিশ্চিত যে, আপনি ঘুমন্ত বাঘকে অবশ্যই দেখতে পাবেন এখানে। হিরণ পয়েন্টে মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের অধীনে তিনটি ভাল রেষ্ট হাউজ আছে। যা আগে থেকে আপনাকে মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বুকিং করতে হবে। ৪. দুবলার চর (দ্বীপ) ও তিন কোণা দ্বীপ দুবলার চর হচ্ছে জেলেদের মাছ ধরার উপযোগী স্হান।

এখানকার সৌন্দর্য্যের একটি দিক হচ্ছে হরিণের ঘাস খাওয়ার দৃশ্য। তিন কোণা দ্বীপ হচ্ছে বাঘ ও হরিণের দ্বীপ। Click This Link
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.