আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রেয়সীর গলে পরাব বলে

মৃত্যুর সু-শীতল ছায়াতলেই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি প্রতিনিয়ত। । । আমি খুবই সাধারন একজন।

আমি আজই এখানে লিখার সুযোগ পেলাম।

কেমন আছেন সবাই। কবিতাটা একজন ব্যার্থ প্রেমিকের লিখা। কিন্তু সে কে? প্রেয়সীর গলে হাঁটছি আমি সাগরের বিস্তীর্ণ বালুকারাশির উপর পা আমার ছুঁয়ে যাচ্ছে দুগ্ধ ফেনিল জলরাশি, দেহে আমার দোলা দিচ্ছে সিন্ধু পাড়ের শীতল হাওয়া, মনে আমার সুর দিচ্ছে জলরাশির অবিশ্রান্ত কলতান। দুরের ঐ অদেখা দিগন্ত থেকে ছুটে আসছে ঝিনুক মিছিল তাদের অবিচ্ছেদ্য বন্ধনের বন্ধুকে বরন করবে বলে। গভীর উৎসুক নয়নে তাকিয়ে ঝিনুকধিপতি –- ওহে বন্ধু তুমি কতদিন পরে এলে, আমরা বহুবার এসেছি এই পাড়ে তোমারি খোঁজে দেখা মেলেনি ।

তোমার জাতের নিষ্ঠুর জীব এই পাড়ের বুকে আমাদের শুধু মাড়িয়ে গেছে। তারা কেঊ কদর করেনি,ভালবেসে কাছে টানেনি। অধির আগ্রহে আজ ভীড় জমিয়েছি তোমারি কাছে তুমি কোমল হাতে কুড়িয়ে নিবে বলে, শুধু তোমার প্রেয়সীর গলে পরাবে বলে। দেখ আজ কী সুন্দর সাজনে সাজিয়েছি কত বৈচিত্র রঙ্গে,রংধনুর পাগল করা সাত রঙ্গে, শুধু তোমার প্রেয়সীর গলে পরাবে বলে। পয়োধির স্বচ্ছ নিল জলরাশি – ওহে বন্ধু তুমি কতদিন পরে এলে, আজ গভির তলদেশের ঝিনুকরাশি এনেছি অতি সযতনে তুমি একি সুতোয় একি বন্ধনে বাধঁবে বলে, শুধু তোমার প্রেয়সীর গলে পরাবে বলে।

তয়োধির দন্ডায়মান খুঁটিতে বাঁধা জাল – ওহে বন্ধু তুমি কতদিন পরে এলে, আজ সারারাত আমি শুধু ঝিনুক সংগ্রহ করেছি এই শুভ্র সকালে তোমায় দিব বলে, শুধু তোমার প্রেয়সীর গলে পরাবে বলে। উদধির পাড়ে গর্বোদ্ধত নৌকা – ওহে বন্ধু তুমি কতদিন পরে এলে, দেখ আমি বোঝাই করে কত মনোহর ঝিনুক এনেছি এক কান্তিমতি গলে পরাবে বলে, শুধু তোমার প্রেয়সীর গলে পরাবে বলে। জলধির সুবিশাল পাড় – ওহে বন্ধু তুমি কতদিন পরে এলে, দেখ আমি আজ কত ঝিনুক আমার বুকে স্থান দিয়েছি এক মহাজাগতিক গলে পরাবে বলে, শুধু তোমার প্রেয়সীর গলে পরাবে বলে। উৎসর্গ সকল প্রেমিককে

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।