পাখি পর্ব চলছে
আমি বুঝতে পারতাম যে তুমি কখনো কখনো আমার দিকে তাকিয়ে থাকো। এবং এই তাকিয়ে থাকাটাকে আমি একপ্রকার ভয়ই করতাম। মোটকথা তোমাকে দেখলেই আমার ভেতরে কেমন জানি একটা অনুভূতি হতো। এই অনুভূতি বলে বোঝানো যাবে না।
মতিহারের দিনগুলো এভাবেই কাটতো এবং কেটে গেছে।
আমরা সবাই চলে এসেছি লেখাপড়ার পাঠ সাঙ্গ করে। তারপরে অনেকদিন পর... কত দিন হবে? প্রায় দেড় বছরপর তোমার মোবাই নম্বর পেলাম তোমার এমফিল সুপারভাইজারের কাছে। ঘটনাটা অনেকটা কাকতালিয়। আমিও তার কাছেই গিয়েছিলাম আমার এমফিলের বিষয়ে কথা বলতে। তিনি বাজি হলেন আমার সুপারভাইজার হতে।
কথায় কথায় আমি তোমার কথা বললাম এবং তোমার মোবাইল নম্বর চাইলাম। তিনি দিলেন নম্বরটা। আমি ঢাকায় ফিরে আক্ষরিক অর্থেই দুরু দুরু বুকে তোমাকে ফোন করলাম। তারপর পরিচয়ের প্রসঙ্গ। আমরা দু'জনেই কিছুটা ভনিতা করলাম।
এর কারণে হাসাহাসি। বেশ...
আমার প্রথম কথা ছিল কেন তুমি এখনো বিয়ে করছো না। তোমার উত্তর ছেলে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তুমিও একই প্রশ্ন করলে আমি বললাম, মেয়ে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কী করা যায়।
বাড়িতে তো একপায়ে খাড়া আমাকে বিয়ে দেবার জন্য। ...নানান কবথা প্রসঙ্গে যখন তোমার কাছ থেকে জানলাম তুমি বিয়ে বিষয়ে কোন সিদ্ধান্তই নাও নি তখন ভালো লাগলো। তার মানে এখনো আমার একটা ... থাক এতদূর না ভাবাই ভালো।
প্রিয় মারিয়া, ব্লগে এই লেখার মাধ্যমে, এত ব্লগারের সামনে আমি বলছি, তোমাকে আমি ভালোবাসি। আমরা কি একসাথে সারাজীবন কাটাতে পারি না?
একটু ভেবে দেখবে কি?
অনার্য
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।