আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ডায়েট নিয়ে সেভেন মিথস


ডায়েট নিয়ে নানা ধারণা রয়েছে। এসব ধারণার মধ্যে রয়েছে, একই খাবার একেকজন একেকভাবে আহার করেন। অনেকের কিছু কিছু খাবার সহ্য হয় না যেমনঃ আইবিএস-এর রোগীদের দুধও দুগ্ধজাত খাবার খেতে মানা, আলসারের, রোগীদের ঝাল কেতে মানা, ব্লড প্রেসারের রোগীদের লবণ খেতে মানা, ডায়াবেটিস-এর রোগীদেরচিনি-মিষ্টি খেতে মানা ইত্যাদি। এখানে কিন্তু মিথস তুলে ধরা হলোঃ ডায়েট হচ্ছে পরিধেয় বস্ত্রের মত। একই পোশাক যেমন সকলে পরিধান করতে পারেন না, তেমনই সব খাবার সকলে খেতে পারেন না।

ফুড পিরামিড অনুসরন করতে হবে এবং খাদ্যের পরিমাণ সঠিক মাত্রায় খাওয়া উচিৎ। মুখের স্বাস্থ্য শরীরের অন্যান্য অংশের রোগাক্রান্ত হবার সাথে সম্পৃক্ত নয়। কিন্তু মাড়ির রোগ করণারী ডিজিজের সৃষ্টি করতে পারে। ফ্লোসিং করলে হার্ট এ্যাটাক রোধ করা যায়। মানসিক চাপ থেকে শরীরে ওজন কমে।

স্ট্রেস হরমোন তর্টিসোল শর্করা কমায়। এটার ফলে শরীরে ওজন বাড়ে এবংপেটে চর্বি জমে। রক্তের গ্রুপের সঙ্গে ডায়েটের সম্পর্ক নেই। কিছু কিছু খাবার আছে যা রক্তের গ্রুপের সঙ্গে সম্পর্ক যুক্ত। যেমনঃ যাদের রক্তের গ্রুপ ‘ও’ পজিটিভি তাদের দুগ্ধজাত খাবারে সেনসিটিভ।

সুষম খাদ্য শরীরের সব উপাদান যোগায়। সুষম খাদ্য আহার সত্বেও শরীরের সব উপাদান পাওয়া যায় না। তবুও সুষম খাদ্য আহারে একজন ব্যক্তি পরিপূরক খাবার সাপ্লিমেন্ট ছাড়াও সুস্থ থাকতে পারে। শরীরের বিপাকীয় কার্যক্রম অন্যের মত। একেকজনের শরীরের বিপাকীয় ক্রিয়া একেক ধরনের।

সঠিক বিপাক বা মেটাবালজিম-এর জন্য সঠিক খাবার প্রয়োজন।
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।