আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হাসিমুখ প্রত্যাশিত

reaz.shahed@gmail.com

* খরগোসকে বোঝাচ্ছে জিরাফ, "বুঝলে হে, বিবর্তনের ফলে আমাদের গলা লম্বা হয়ে সুবিধাই হয়েছে। এখন কোন সুস্বাদু খাবার খেলে সেই খাবার যতক্ষণ আমাদের গলা দিয়ে নামতে থাকে ততক্ষণ আমরা তৃপ্তি পেতে থাকি। " খরগোসের পাল্টা প্রশ্ন, "আর যখন তোমাদের বমি আসে তখন?" * ব্যাঙের লাফ দেয়ার ক্ষমতা নিয়ে থিসিস করছে এক মেধাবী ছাত্র। প্রথমে সে খুঁজেপেতে একটা ব্যাঙ ধরে আনলো। তারপর ব্যাঙটাকে একটা টেবিলের ওপর রেখে চিৎকার করে উঠলো, "লাফ দে!" ব্যাঙ লাফিয়ে দুই ফুট গেলো।

ছাত্রটি তার নোটবুকে লিখলো, "চার পা ওয়ালা ব্যাঙ লাফ দিয়ে দুই ফুট দূরত্ব অতিক্রম করে। " এরপর সে ব্যাঙটার একটা পা কেটে ফেলে একইভাবে "লাফ দে!" বলে চিৎকার করে উঠলো। ব্যাঙ এবার লাফিয়ে গেলো দেড় ফুট। ছাত্রটি তার নোটবুকে লিখলো, "তিন পা ওয়ালা ব্যাঙ লাফ দিয়ে দেড় ফুট দূরত্ব অতিক্রম করে। " এভাবে সে পর্যায়ক্রমে ব্যাঙটার সবকটা পা-ই কেটে ফেলে দিলো।

এরপর আবার "লাফ দে!" বলে চিৎকার করলো সে। কিন্তু যতই চিৎকার করে ব্যাঙ বাবাজী তো খুব স্বাভাবিকভাবেই আর লাফ দেয়না। চ্যাঁচাতে চ্যাঁচাতে ক্লান্ত হয়ে ছাত্রটি শেষে তার নোটবুকে লিখলো, "যেসব ব্যাঙের পা নেই তারা কানে শুনতে পায়না। " * এক বিজ্ঞানী এতই আত্মভোলা যে গতরাতে তিনি তাঁর লাঠিটাকে বিছানায় শুইয়ে নিজেকে লাঠি ভেবে সারারাত ঘরের এককোণে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন। * শিক্ষকঃ বলতো পানির সংকেত কী? ছাত্রঃ H, I, J, K, L, M, N, O. শিক্ষকঃ এসব তুমি কী বলছো? ছাত্রঃ কেন আপনিই তো কাল বললেন পানির সংকেত H to O. * ছাত্ররা এসেছে বায়োলজি পরীক্ষা দিতে।

প্রশ্নপত্র পাওয়ার পরে তো তাদের মাথা খারাপ হওয়ার যোগাড়। প্রশ্ন এসেছে একটাই- Create life. Justify your answer. * গবেষণাগারে কাজ করতে করতে এক বিজ্ঞানী ভাবলো, অনেক তো কাজ হলো এখন একটু বাইরে বেরিয়ে হাল্কা কিছু খেয়ে আসি। পাশের এক হোটেলে ঢুকলো সে। সবকটা টেবিলই ভর্তি হয়ে আছে, শুধু একটা টেবিলের তিনটি চেয়ারের দুটিতে একটা লোক আর একটা কুকুর বসে আছে, বাকি চেয়ারটা খালি। বিজ্ঞানী আবার কুকুর ভয় পায়।

কিন্তু কিছু করার তো নেই। অগত্যা সে ভয়ে ভয়ে টেবিলের সামনে গিয়ে লোকটাকে জিজ্ঞেস করলো, "ভাই আপনার কুকুর কি কামড়ায়?" লোকটা বলল, "না ভাই আমার কুকুর কাউকে কামড়ায়না। " বিজ্ঞানী নিশ্চিন্ত হয়ে যেই না চেয়ারে বসেছে অমনি ঘাউ করে কুকুরটা দিলো বসিয়ে এক কামড়। রাগে যন্ত্রণায় চিৎকার করতে করতে বিজ্ঞানী লোকটাকে বলল, "কি আপনি না বললেন আপনার কুকুর কাউকে কামড়ায়না? " "এটাতো আমার কুকুর না", লোকটা উত্তর দিলো। * একরাতে রাস্তা দিয়ে তিনজন বিজ্ঞানী হেলতে দুলতে যাচ্ছে।

এরপর হলো কী একজন বললো আমাদের জীবনে অনেক কষ্ট চলো বন্ধুরা আমরা আত্মহত্যা করি। এই কথা শুনে বাকিরা তাকে বারবার ধন্যবাদ জানাতে লাগলো এরকম সুপার এক খানা প্ল্যান করার জন্য। তারপর তারা যে যার বাসায় চলে গেলো ঘুমাতে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।