আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

চোখের সুস্থতায় স্বাস্থ্যকর খাবার

আমি অনেক কিছু সাহস করে বলতে চেয়ে ও বলতে পারি না যখন দেখি আমার পাশের মানুষ গুলো পিছু হটে যায়... যখন দেখি সবাই নিজেকে নিয়ে অনেক বেশি ভাবে,তাই আমি ও কিছু বলতে চাই আমার প্রিয় ব্লগে... সজোরে আওয়াজ তুলতে চাই আমার ভালো লাগা লেখনি দিয়ে। রাজিব সামির............... সবাই চাই সারা জীবন চোখ দুটো ভালো থাকুক, দৃষ্টিশক্তি থাকুক অটুট। কিন্তু কিভাবে? চোখের সুস্থতার জন্য নির্দিষ্ট কিছু পুষ্টি উপাদান বিশেষ ভূমিকা পালন করে। হার্ট এবং আর্টারির মতো চোখ ভালো রাখার জন্যও খাদ্য-পরিকল্পনা দরকার। দৃষ্টিশক্তি নির্ভর করে চোখের ছোট ছোট ক্যাপিলারিগুলোর ওপর।

এগুলো রেটিনা ও চোখের অন্যান্য অংশে পুষ্টি উপাদান এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে। খাদ্যের কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান চোখের স্বাস্থ্য ও দৃষ্টিশক্তি সুরক্ষায় সাহায্য করে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য পুষ্টি উপাদানগুলো হলো : ভিটামিন সি, ই, ক্যারটিনয়েড, জিংক এবং সেলেনিয়াম, ভিটামিন এ, লিউটিন এবং জিয়াজ্যান্থিন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। এসব পুষ্টি উপাদান চোখের সুস্থতার জন্য যেমন প্রয়োজন, তেমনি চোখে ছানিপড়া, রাতকানা রোগ ও বার্ধক্যজনিত অন্ধত্ব থেকে চোখ রক্ষা করে। কোন খাবারে কী উপকার? * বয়সজনিত চোখের রোগগুলোর ওপর এক গবেষণায় দেখা গেছে, ভিটামিন 'ই', 'সি', বিটা ক্যারোটিন, জিংক ও সেলেনিয়াম সাপ্লিমেন্ট হিসেবে খাওয়ালে বার্ধক্যজনিত ম্যাকুলার ডিজেনারেশনে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা কমে যায়।

তাই অন্ধত্ব প্রতিরোধে নিয়মিত এন্টি-অক্সিডেন্ট-সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা দরকার। কাজুবাদাম, সূর্যমুখীর বীজ, সয়াবিন তেল ও চীনাবাদাম থেকে ভিটামিন 'ই' পাওয়া যায়। ভিটামিন 'সি'-এর ভালো উৎস আমলকী, পেয়ারা, লেবু ও কমলা। গাজর, মিষ্টি আলু, পালং শাক ও পাকা পেঁপে থেকে পাওয়া যায় বিটা ক্যারোটিন। আর জিংকের জন্য খেতে হবে লাল মাংস, কাজুবাদাম, ইয়োগার্ট ও বিট।

সেলেনিয়াম পাওয়া যায় চিজ, টুনা মাছ, লাল মাংস ও ব্রাজিল নাটে। * শিশুদের অন্ধত্বের প্রধান কারণ ভিটামিন 'এ'-এর অভাব। শিশুদের ছয় মাস বয়স থেকে বুকের দুধের পাশাপাশি ভিটামিন 'এ'-সমৃদ্ধ খাবার যেমন_কলিজা, ডিম, দুধ, রঙিন ফল ও সবুজ শাকসবজি খাওয়ানোর মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব। * ২০০৮ সালে টাফটস বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত এক গবেষণায় জানা যায়, লিউটিন ও জিয়াজ্যান্থিন নামের দুটি পুষ্টি উপাদান খেলে পঞ্চাশোর্ধ্ব ব্যক্তির চোখে ছানিপড়ার আশঙ্কা ২৩ শতাংশ কমে যায়। পালং শাক, মুলা শাক, লেটুস পাতা এবং ব্রকলি থেকে লিউটিন ও জিয়াজ্যান্থিন পাওয়া যায়।

* সম্প্রতি জন হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয় দুই হাজার ৫২০ জন মানুষের ওপর গবেষণা করে ভালো দৃষ্টিশক্তির সঙ্গে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে। দেখা গেছে, যারা ওমেগা-৩-সমৃদ্ধ মাছ খায়, তাদের অন্যদের তুলনায় বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ম্যাকুলার ডিজেনারেশন হওয়ার প্রবণতা হ্রাস পায়। সামুদ্রিক মাছ ছাড়া তিসি ও ওয়াল নাটে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড আছে। সাপ্লিমেন্ট ওষুধ হিসেবে না খেয়ে এ ধরনের উপাদান সরাসরি খাদ্য থেকে গ্রহণ করাই বেশি উপকার। তাই সপ্তাহে কমপক্ষে দুদিন মাছ, প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে রঙিন ফল ও শাকসবজি খান।

এ ছাড়া সাপ্লিমেন্ট হিসেবে এসব পুষ্টি উপাদান খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খান। পুষ্টিবিদ, ডায়েট সলিউশনসবাই চাই সারা জীবন চোখ দুটো ভালো থাকুক, দৃষ্টিশক্তি থাকুক অটুট। কিন্তু কিভাবে? চোখের সুস্থতার জন্য নির্দিষ্ট কিছু পুষ্টি উপাদান বিশেষ ভূমিকা পালন করে। হার্ট এবং আর্টারির মতো চোখ ভালো রাখার জন্যও খাদ্য-পরিকল্পনা দরকার। দৃষ্টিশক্তি নির্ভর করে চোখের ছোট ছোট ক্যাপিলারিগুলোর ওপর।

এগুলো রেটিনা ও চোখের অন্যান্য অংশে পুষ্টি উপাদান এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে। খাদ্যের কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান চোখের স্বাস্থ্য ও দৃষ্টিশক্তি সুরক্ষায় সাহায্য করে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য পুষ্টি উপাদানগুলো হলো : ভিটামিন সি, ই, ক্যারটিনয়েড, জিংক এবং সেলেনিয়াম, ভিটামিন এ, লিউটিন এবং জিয়াজ্যান্থিন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। এসব পুষ্টি উপাদান চোখের সুস্থতার জন্য যেমন প্রয়োজন, তেমনি চোখে ছানিপড়া, রাতকানা রোগ ও বার্ধক্যজনিত অন্ধত্ব থেকে চোখ রক্ষা করে। কোন খাবারে কী উপকার? * বয়সজনিত চোখের রোগগুলোর ওপর এক গবেষণায় দেখা গেছে, ভিটামিন 'ই', 'সি', বিটা ক্যারোটিন, জিংক ও সেলেনিয়াম সাপ্লিমেন্ট হিসেবে খাওয়ালে বার্ধক্যজনিত ম্যাকুলার ডিজেনারেশনে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা কমে যায়।

তাই অন্ধত্ব প্রতিরোধে নিয়মিত এন্টি-অক্সিডেন্ট-সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা দরকার। কাজুবাদাম, সূর্যমুখীর বীজ, সয়াবিন তেল ও চীনাবাদাম থেকে ভিটামিন 'ই' পাওয়া যায়। ভিটামিন 'সি'-এর ভালো উৎস আমলকী, পেয়ারা, লেবু ও কমলা। গাজর, মিষ্টি আলু, পালং শাক ও পাকা পেঁপে থেকে পাওয়া যায় বিটা ক্যারোটিন। আর জিংকের জন্য খেতে হবে লাল মাংস, কাজুবাদাম, ইয়োগার্ট ও বিট।

সেলেনিয়াম পাওয়া যায় চিজ, টুনা মাছ, লাল মাংস ও ব্রাজিল নাটে। * শিশুদের অন্ধত্বের প্রধান কারণ ভিটামিন 'এ'-এর অভাব। শিশুদের ছয় মাস বয়স থেকে বুকের দুধের পাশাপাশি ভিটামিন 'এ'-সমৃদ্ধ খাবার যেমন_কলিজা, ডিম, দুধ, রঙিন ফল ও সবুজ শাকসবজি খাওয়ানোর মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব। * ২০০৮ সালে টাফটস বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত এক গবেষণায় জানা যায়, লিউটিন ও জিয়াজ্যান্থিন নামের দুটি পুষ্টি উপাদান খেলে পঞ্চাশোর্ধ্ব ব্যক্তির চোখে ছানিপড়ার আশঙ্কা ২৩ শতাংশ কমে যায়। পালং শাক, মুলা শাক, লেটুস পাতা এবং ব্রকলি থেকে লিউটিন ও জিয়াজ্যান্থিন পাওয়া যায়।

* সম্প্রতি জন হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয় দুই হাজার ৫২০ জন মানুষের ওপর গবেষণা করে ভালো দৃষ্টিশক্তির সঙ্গে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে। দেখা গেছে, যারা ওমেগা-৩-সমৃদ্ধ মাছ খায়, তাদের অন্যদের তুলনায় বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ম্যাকুলার ডিজেনারেশন হওয়ার প্রবণতা হ্রাস পায়। সামুদ্রিক মাছ ছাড়া তিসি ও ওয়াল নাটে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড আছে। সাপ্লিমেন্ট ওষুধ হিসেবে না খেয়ে এ ধরনের উপাদান সরাসরি খাদ্য থেকে গ্রহণ করাই বেশি উপকার। তাই সপ্তাহে কমপক্ষে দুদিন মাছ, প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে রঙিন ফল ও শাকসবজি খান।

এ ছাড়া সাপ্লিমেন্ট হিসেবে এসব পুষ্টি উপাদান খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খান। পুষ্টিবিদ, ডায়েট সলিউশন ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.