আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নাস্তিকতা বনাম আস্তিকতা কে পরাজিত।প্রসঙ্গঃ সমাজতন্ত্র

কোথায় পাব শান্তি,তাই খুজেঁ বেড়াই।

সমাজতন্ত্রের নাস্তিকেরা সবসময় প্রচার করে যে ধর্ম মানুষের জন্য নেশাদ্রব্য আফিমের মত। ধর্মচর্চা মানুষের জন্য নিষিদ্ব করা হয়েছে। বহু উপসানালয়কে এরা ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়েছে। বাকি উপসনাগুলোকে বন্ধ করে দিয়েছে।

ইউরোপে যা দুটি বিপ্লব হয়ে ছে,একটি হল ফরাসি বিপ্লব অপরটি হলো বলশেভিক বিপ্লব। ফরাসি বিপ্লবের মূলকথা ছিল,শেষ পাদ্রির নাড়িভুড়ি দিয়ে শেষ রাজাকে ফাসি দাও। আর বলশেভিক বিপ্লবের মূলকথা ছিল সৃষ্টিকরতা বলে কিছু নাই,মনুষ নিছক প্রাণী। ইসলাম,খ্রীষ্টান ও হিন্দু ধর্মকে গালি দিতে দিতে যখন ইহুদী ধর্মের কাছে যায়,তখন বলে এই ধর্মের জন্য বহু মানুষ ইহুদীদের ঘৃনা করে। তাদের দেখি ইহুদীদের প্রতি সহানুভুতি প্রকাশ করে।

সহমর্মিতা দেখায়। অথচ এটাও একটা ধর্মের দল। পরে আমি এর উত্তর পেয়ে গেছি ডা:আবদুল্লাহ ইউসুফের বইতে। তিনি সেখানে কার্ল মার্কস ও ভ্লাদিমির লেনিনের বাপ দাদার নাম সহ কে কোথায় বড় হয়েছে,কোথায় থাকতো সব দিয়েছেন। এরা সবাই ছিল ইহুদী।

যদিও দেশ থেকে আসার পর এই বইটি আনতে পারি নাই । তা না হলে সবকিছুই এখানে উল্লেখ করা যেত। পৃথিবীতে যত ভ্রান্ত দলের বা মতবাদের উদ্ভব ঘটেছে প্রায় সবগুলোর পাছনে এই ইহুদীদের কালো হাত ছিল। সম্রাজ্যবাদ,সম্রাজ্যবাদ পশ্চিমাদের বলে বলে তারাও পশ্চিমাদের মত অন্যের দেশ দখল করতে থাকে। পূর্ব ইউরোপ থেকে মধ্য এশিয়া।

থন তাদের বলা হত অপরাজিত লাল ফৌজ। তবে লাল ফৌজের সর্বশেষ অভিযান ছিল আফগানিস্তানে। ১৬ লক্ষ সাধারন আফগানির রক্তের বিনিময়ে তাদের অপরাজিত(!) লাল ফৌজ শুধু হেরে যায়নি, পৃথিবীর বুক থেকে হারিয়ে গেছে সোভিয়েত ইউনিয়ন নামের এই দেশটি। টুকরো টুকরো হয়ে গেছে। অবশেষে তাদের সর্বশেষ প্রেসিডেন্ট মিখাইল গর্বাচেভ খুলে দিলেন বন্ধ গির্জা গুলোকে।

তার স্ত্রী ও মেয়েরা ও যেতে শুরু করল গীর্জাতে। শোনা যায় সেখানে এখন আযানের ধ্বনি ও গীর্জার ঘন্টা। পরাজিত হল ধর্মহীন সমাজতন্ত্র বিজয় হল ধর্মের।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।