আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমগুলো এতো মিষ্টি!!!

তবুও জীবন যাচ্ছে কেটে জীবনের নিয়মে।

অন্যান্য ফলের তুলনায় নিজেদের আমগাছ খুব কম ছিলো। তাই ঝড় হলেই মানুষের আমগাছ তলায় হাজিরা দিতাম। তখন গ্রামের কয়জনই বা ল্যাংড়া,গোপালভোগ আমের কথা জানতো। রাজশাহীর আমই খাওয়া হতো।

যখন হোষ্টেলবাসী হলাম তখন অনেক কিছুই দেখা হলো, শেখা হলো, খাওয়া হলো। এক সময় বিদেশগামী হয়ে অনেক বছরের জন্য দেশি ফল আর খাওয়া হয়নি। অনেক বছর পর ফ্রাঙ্কফুটবাসি হওয়ায় বাংলাদেশি কিছু সিজনের ফলের গন্ধ, স্বাদ পাওয়া যায়। আম, কাঠাল,লিচু কয়েকটা মাস পাওয়া যায়। যদিও দাম খুব বেশি।

এই সিজনে আম খাওয়া হয় ভাতের মতো। পাকি আমে বাজার সয়লাভ। দামও কম। সবদিনের মতো মা রাতে আম কেটে রুমে দিয়ে গেলো। কয়েক টুকরো মুখে দিয়ে তো পুরো টাসকি।

এতো মিষ্টি আম। আরো কয়েক টুকরো খেয়ে দেখলাম আমার দ্বারা আর সম্ভব না। বাবাকে ঝাড়ি দিতে গেলাম এই সব পাকি আম কিনার জন্য। আমার সন্দেহ হচ্ছিল পাকিগুলো মনে হয় কোন আর্টিফিশিয়ালি ঐগুলোকে মিষ্টি করছে। মাকে জিঞ্জেস করলে বল্লো এটা বাংলাদেশি আম।

বাবা কাছে বসে মুছকি হাসতেছিলো। নিজেই উল্টো ঝাড়ি খেলাম। এতো তাড়াতাড়ি ভুলে গেলাম । (ছবি ইন্টানেট থেকে)

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.