আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আজকের রম্য রচনা - দিনকাল-তবুও তিনি ছিলেন নিষ্কম্প দৃঢ় অবিচল



পিনো কাছে নেই। বাকি ছিল কোকো। নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাসে নিশুতি রাতের মধ্যপ্রহরে ঘটেছে তারও অনিশ্চিত যাত্রা। গোটা জাতির মতো অপরাপর স্বজনদের মতো মাতা নিজেও জানেন না তার এ পরম প্রিয়তম সন্তানটি এখন কোথায় আছেন। তিনি জানেন না, কেমন আচরণ করা হচ্ছে তার সঙ্গে।

এখনও জানেন না কি তার অপরাধ, কি তার ভবিষ্যৎ। স্বাধীনতার মহান ঘোষক, মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী, আধুনিক বাংলাদেশের সফল রূপকার রাষ্ট্রনায়ক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের দুটি মাত্র পুত্র সন্তান তারেক রহমান পিনো এবং আরাফাত রহমান কোকো। দেশঅন্তপ্রাণ পিতার ঘটনাবহুল ঝঞ্ঝাক্ষুব্ধ জীবন উৎসর্গীকৃত হয়েছিল মাতৃভ‚মির জন্য, পরিবারের জন্য নয়। নানা দুঃসময় চড়াই-উৎরাই-উৎকণ্ঠা-উদ্বেগের কালগর্ভে এ দুসন্তানকে বুক দিয়ে আগলে রেখেছেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তাঁর নিজের জীবনও সব সময় মসৃণ ছিল না।

গণতন্ত্রের আপসহীন লড়াই এবং তারপর রাষ্ট্র পরিচালনার গুরুদায়িত্বের কারণে পিতৃহীন দু সন্তানকে যথেষ্ট সময় তিনি দিতে পারেননি। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের অগ্নিঝরা দিনে, পঁচাত্তরে খালেদ মোশাররফের ÿণস্থায়ী ব্যর্থ ক্যুদেতার সময়ে এবং এরশাদের স্বৈরশাসনকালে খালেদা জিয়া বন্দী হয়েছেন। মোট ৯ বারের বন্দিত্ব-অন্তরীণ অবস্থায় তাঁর দু সন্তানকে পেয়েছেন নিবিড় সান্নিধ্যে। কিন্তু এবারই ঘটেছে ব্যতিক্রম। জ্যেষ্ঠপুত্র তারেক রহমান এই বাসা থেকেই মধ্যরাতে চোখের সামনে আটক হয়েছেন।

পরে তার নামে মামলা দিয়ে পাঠানো হয়েছে জেলে। মাত্র কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে রোববার রাতে ছোট ছেলেটিকেও নিয়ে যাওয়া হলো একই কায়দায়। এতটা স্নায়ুর চাপ সত্ত্বেও দেশনেত্রী ছিলেন নিষ্কম্প, দৃঢ় ও অবিচল। পিনো কাছে নেই। বাকি ছিল কোকো।

নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাসে নিশুতি রাতের মধ্যপ্রহরে ঘটেছে তারও অনিশ্চিত যাত্রা। গোটা জাতির মতো অপরাপর স্বজনদের মতো মাতা নিজেও জানেন না তার এ পরম প্রিয়তম সন্তানটি এখন কোথায় আছেন। তিনি জানেন না, কেমন আচরণ করা হচ্ছে তার সঙ্গে। এখনও জানেন না কি তার অপরাধ, কি তার ভবিষ্যৎ। স্বাধীনতার মহান ঘোষক, মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী, আধুনিক বাংলাদেশের সফল রূপকার রাষ্ট্রনায়ক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের দুটি মাত্র পুত্র সন্তান তারেক রহমান পিনো এবং আরাফাত রহমান কোকো।

দেশঅন্তপ্রাণ পিতার ঘটনাবহুল ঝঞ্ঝাক্ষুব্ধ জীবন উৎসর্গীকৃত হয়েছিল মাতৃভ‚মির জন্য, পরিবারের জন্য নয়। নানা দুঃসময় চড়াই-উৎরাই-উৎকণ্ঠা-উদ্বেগের কালগর্ভে এ দুসন্তানকে বুক দিয়ে আগলে রেখেছেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তাঁর নিজের জীবনও সব সময় মসৃণ ছিল না। গণতন্ত্রের আপসহীন লড়াই এবং তারপর রাষ্ট্র পরিচালনার গুরুদায়িত্বের কারণে পিতৃহীন দু সন্তানকে যথেষ্ট সময় তিনি দিতে পারেননি। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের অগ্নিঝরা দিনে, পঁচাত্তরে খালেদ মোশাররফের ÿণস্থায়ী ব্যর্থ ক্যুদেতার সময়ে এবং এরশাদের স্বৈরশাসনকালে খালেদা জিয়া বন্দী হয়েছেন।

মোট ৯ বারের বন্দিত্ব-অন্তরীণ অবস্থায় তাঁর দু সন্তানকে পেয়েছেন নিবিড় সান্নিধ্যে। কিন্তু এবারই ঘটেছে ব্যতিক্রম। জ্যেষ্ঠপুত্র তারেক রহমান এই বাসা থেকেই মধ্যরাতে চোখের সামনে আটক হয়েছেন। পরে তার নামে মামলা দিয়ে পাঠানো হয়েছে জেলে। মাত্র কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে রোববার রাতে ছোট ছেলেটিকেও নিয়ে যাওয়া হলো একই কায়দায়।

এতটা স্নায়ুর চাপ সত্ত্বেও দেশনেত্রী ছিলেন নিষ্কম্প, দৃঢ় ও অবিচল।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।