জীবন গঠনে নিজেস্ব প্রতিক্রিয়ার দায় বেশি, ঘটে যাওয়া ঘটনার ভূমিকা সামান্য।
আমার নতুনে অভ্যস্ত হতে একটু সময় লাগে। সনি এরিকসনের নতুন ফোনটা দেখে প্রথমে কান্না পাচ্ছিলো। তিন দিন ব্যবহার করার পরে এই ফোন ছাড়া এতিম এতিম লাগে। অস্ট্রেলিয়া আসার পরে কান্না থামাতে লেগেছে পুরা ছয় মাস।
এখন শিঁকড় গজিয়ে গিয়েছে। হঠাৎ হঠাৎ এক একটা সুন্দর দিনে বড় বেশি ভাল লাগে সব কিছু। এই শহর ছেড়ে থাকতে হবে ভাবলে কেমন কেমন লাগে। ইউনিতে প্রথম বছরের প্রতিটা দিন মনে হতো সব ছেড়ে ছুড়ে যাই গা। ইস্কুলই ভালো।
এখন, ইউনিতে কয়েক দিন না গেলে খুব মিস করি।
ব্লগের লে আউট দুইবার বদলাতে দেখলাম। প্রথম বার বদলানোর পরে আমার ভালো লাগে নি। চোখে খালি ঘোলা ঘোলা দেখতাম। কিচ্ছু খুঁজে পেতাম না।
মেজাজ খারাপ হতো। ব্লগের এই নতুন লে আউটেও তেমনই লাগছে। শুধু আশা করছি, আর সব কিছুর মতই, ব্লগের নতুন লে আউটেও আস্তে আস্তে অভ্যস্ত হয়ে যাবো। আর অভ্যস্ততাটাও ধীরে ধীরে মায়ার জালে জড়ানো ভালো লাগার রূপ নিবে।
শুধু দুইটা ব্যাপার,
এক, ব্লগের ইউ আর এল বদলে গিয়েছে।
এই ব্যাপারটা কি অপরিবর্তিত রাখা সম্ভব? অনেক জায়গায় ঠিকানা আছে ব্লগের, সব বদলে ফেলা তো প্রায়ে অসম্ভব।
দুই, আগের ব্লগের সব মন্তব্য আসে নি? আমার ব্লগগুলোতে এরচেয়েও অনেক বেশি মন্তব্য ছিল। আমার শেষ পোস্টে আটটা মন্তব্য ছিল। এখন দুইটা। বাকি কয়েকটা হাপিশ হলো কই?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।