আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

চাঁদপুর সমগ্র



গতমাস আর এই মাস মিলাইয়া আমারে প্রায় একমাস চাঁদপুর থাকতে হইস। প্রথমবার চাঁদপুর গেসিলাম 1994 সালে । সেটাকে চাঁদপুর বলা যায়না। আসলে চাঁদপুর হয়ে বরিশাল, ভোলা গিয়েছিলাম। এবার কর্মসূত্রেই একেবারে মাসখানেক।

সেই কবে থেকে পড়ে আসছি চাদপুর নদীমাতৃক এলাকা। পুরা চাদপুরটা ঘুইরা যে অভিজ্ঞতা হইল তার আলোকে বলা যায় চাদপুর নদীর চাইতেও পুকুর মাতৃক এলাকা। প্রচুর পুকুর চাদপুরে। প্রায় চাদপুরের প্রত্যকটা উপজেলায় গেছি। মতলব, হাইমচর, হাজীগঞ্জ, শাহরাস্তি, ফরিদগঞ্জ, কচুয়া ইত্যাদি।

চাদপুরে এত নদী আর পুকুর থাকলেও পানি সমস্যা প্রচন্ড। হাজীগঞ্জ আর শাহরাস্তির তো প্রায় শতভাগ নলকুপে আর্সেনিক। সদরের পানি গুলো পানিতো নয়, মনে হয় গোবর মাখা পানি। চাদপুর থেকে নদীপথে প্রায় সব নদীবন্দরের যোগাযোগ আছে। সন্ধ্যায় পদ্মা মেঘনা ডাকাতিয়ার ত্রিমোহনায় খুব ভাল লাগে।

আর নয়তো রাস্তায় রাস্তায় হাটা। তাজ হোটেলের নান চমৎকার। ওয়ান পয়েন্টে নানান ধরনের মিষ্টি খেতে পারেন। আর মতলবের বিখ্যাত ক্ষির আছে। ক্ষিরের দোকানে কিন্তু একজন দেখলে ক্ষির বিক্রি করেনা।

ক্ষির খাইতে খাইতে মরতে পারে এ সন্দেহে। জেলা শহর হিসাবে ছোট হলেও উপজেলা সমুহ নিয়ে চাদপুরের বিশাল বিস্তৃতি।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.