আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শামসুর রাহমান হারিয়ে গেছেন প্রথম পাতা থেকে

যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে

প্রায় কতদিন হবে মনে নেই, বিশেষ দিনগুলোর পত্রিকার বিশেষ সংখ্যায় শামসুর রাহমানের কবিতা দেখে আসছিলাম প্রথম পৃষ্ঠায়। গতকাল বুকটা ছ্যাত করে উঠল, শামসুর রাহমান হারিয়ে গেছেন প্রথম পাতা থেকে। আবুল হোসেনের কবিতা দেখলাম প্রথম পাতায়। বৃদ্ধ বয়সে সবাই কেমন বয়স হয়ে যাওয়া বৃদ্ধ কবিতা লেখেন। আবুল হোসেনের কবিতা পড়েই তাই মনে হলো।

শামসুর রাহমানও এমন লিখতেন শেষ বয়সে এসে। ভেতরের পাতাগুলোতে সৈয়দ হক, আল মুজাহিদী, আল মাহমুদ, গুন, মান্নান সৈয়দ সহ অকেকের কবিতা আছে। তবে দুটো লাইন সবচেয়ে ভাল লাগলো টোকন ঠাকুরের। শেষ দুটি লাইন। ঘর থেকে বাইরে বেরোই নাকি বাইরে থেকে ঘরে, এমন দুটো লাইন ছিল, ঠিকমত চরণদুটি মনে পড়ছে না এখন।

কিন্তু বেশ অনন্য মনে হয়েছে। গত দু'দিন বেশ সময় কেটেছে। শুক্রবার রনি, বাবু আর আমি মিলে গলা চুবিয়ে মদ খেয়েছি। তারপরে অনেক না বলা কথা বেশ নিঃসঙ্কোচে বলে ফেলেছি। সন্ধ্যার পরে বেইলী রোডের সুইট ড্রিমসে গিয়েছিলাম ড্রিমস কেনার জন্য।

কিন্তু উরাধুরা মাথার কারণে মনেই ছিল না যে ওটাতে জেনটস এলাউড না। শনিবার গেলাম বাণিজ্য মেলাতে। রনি, বাবু আর আমার পার্টনার। বাণিজ্য মেলাতে দুদিন যেতে হয় কিছু না কেনার মন্ত্র নিয়ে। আমাদের প্রথম দিন ছিল গতকাল।

অনেক কিছুই ভাল লাগলো, তবে নতুন কিছু নয় যা ঢাকার কোন না কোন দোকানে পাওয়া যায় না। এবং দুঃখজনক সত্যিটা হচ্ছে সবকিছুর দাম কমপক্ষে 30% বেশী। একটা জিনিস ভাল লাগলো মাত্র পুরো বাণিজ্য মেলা ঘুরে সেটা হলো পেপারমেস বা কাগজের মুন্ডিতে তৈরী আসবাবপত্র। আমি একটা কলমদানী কিনলাম। সত্যিই দুদিন ভাল কেঁেটছে।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।