আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শান্তির ফর্মূলা নাকি ?? অশুভ ইঙ্গিত?

বাঙ্গালী জাতির গৌরবময় ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় সংস্কৃতির জন্য অপমানজনক কোনকিছু এই ব্লগে লেখা যাবে না।

দেশের বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট এড়াতে ও শানস্নির জন্য 7 দফা খসড়া প্রস্টস্নাব দিয়েছেন নোবেলজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। 1. দুই রাজনৈতিক জোট একত্রিত হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণের ব্যাপারে সল্ফ্মতি দেবে ও একটি নির্বাচনী পরামর্শ কমিটি গঠন করবে। এই কমিটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করবে। 2. নির্বাচনের পর কোয়ালিশন সরকার গঠিত হবে।

সংখ্যাগরিষ্ঠ জোট থেকে প্রধানমন্পী ও দুই-তৃতীয়াংশ মন্পী নিয়োগ দেওয়া হবে। সংখ্যালঘিষ্ঠ জোট থেকে উপপ্রধানমন্পী ও এক-তৃতীয়াংশ মন্পী নিয়োগ দেওয়া হবে। মন্পীদের দফতর বণ্টন হবে আলোচনার ভিত্তিতে। 3. নির্বাচনের পরে রাষদ্ব্রপতি নিয়োগ নিয়ে যাতে বিতর্ক না হয় সেজন্য চুক্তির সময় ঠিক করে নিতে হবে কে হবেন নতুন সরকারের রাষদ্ব্রপতি। 4. দুই জোটের ম্যানিফেসদ্বোতে যে অভিল্পম্ন বিষয়গুলো রয়েছে তা দ্রুত বাস্টস্নবায়ন করতে হবে।

যেমন : (ক) উপজেলা পরিষদের নির্বাচন দেওয়া, (খ) দুর্নীতি ও সন্পাস নির্মহৃল করা, (গ) চট্টগ্রাম বন্দরের অচলাবস্ট্থা দহৃর করে তাকে উন্মুক্ত করে দেওয়া, (ঘ) দ্রব্যমহৃল্য নিয়ন্পণ করা, (ঙ) বেতার-টিভির স্ট্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করা, (চ) বিমানবন্দরের আধুনিকায়ন করা প্রভৃতি। 5. নতুন সরকার একত্রিত হয়ে সিদব্দানস্ন নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সংস্ট্কার, নতুন ভোটার তালিকা তৈরি, ভোটার আইডি কার্ড তৈরি, নির্বাচনী আইনের সংস্ট্কারসহ অন্য বিষয়গুলো বাস্টস্নবায়ন করতে হবে। 6. এই কাজ শেষ হওয়ার পর কোয়ালিশন সরকার পদত্যাগ করবে। এরপর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা নিয়ে এক বছর দেশ চালাবে। আরেকটি নির্বাচনের জন্য পরিবেশ তৈরিসহ অন্যান্য অসমাপ্টস্ন কাজগুলো করতে হবে।

প্রয়োজনে এই সরকার আরো এক বছর থাকতে পারবে। তবে তা কোনোভাবেই দুই বছরের বেশি নয়। 7. এরপর যে নির্বাচন হবে তার ফলাফল দুই দলকেই সানন্দে মেনে নিতে হবে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।