আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ড্যাম শিওর, করাপ্ট নই, আমি সত্য বলি

আমি ড্যাম শিওর, আমি করাপ্ট নই। আমি সত্য কথা বলি। কলঙ্কের দায় বিশ্বব্যাংকের। পদ্মা সেতু প্রকল্পে সংস্থাটির ভূমিকার আবারও কড়া সমালোচনা করে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এ মন্তব্য করেছেন। তিনি আরও বলেন, কোনো লেনদেনই হলো না, দুর্নীতি হবে কীভাবে? পদ্মা সেতুটা খামাখা বিরোধী দল ও সংবাদ মাধ্যম একটা আইটেম করেছে।

মুন্নী সাহার সঞ্চালনায় গত শনিবার বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন নিউজের টকশো 'নিউজ আওয়ার এঙ্ট্রা'য় অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতেই এ সময় অনেক বিষয়কে বোগাস ও রাবিশ বলে অভিহিত করেন। কথা বলেন এমএলএম জালিয়াতি, হলমার্ক ঋণ ও শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারি নিয়েও।

মুহিত বলেন, 'আমাদের জনগণ অত্যন্ত লোভী। আজ ১০ টাকা দিয়ে কাল ২০ টাকা পেতে চায়।

এমএলএম ব্যবসা নিয়ে বহু সাবধান করেছি। জনগণ কথা শোনেনি। কিছুটা শাস্তি তো পেতে হতেই পারে। তবে আমরা এমএলএমের নামে জালিয়াতি দেশ থেকে স্থায়ীভাবে শেষ করে দিচ্ছি। কিন্তু আমার প্রশ্ন, পঁচাত্তর থেকে এতগুলো সরকার কি ঘোড়ার ডিম করেছে? সব আমাদের জন্য রেখে গেল কেন? সবাই এড়িয়ে গেছে।

আমরা এড়াতে চাইনি বলে আজ আমাদের সমালোচনা। ' শেয়ারবাজার, হলমার্ক, পদ্মা সেতু প্রসঙ্গে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'এগুলো নিয়ে তো আমি বলবই। পদ্মা সেতুটা খামাখা আমাদের বিরোধী দল এবং সংবাদ মাধ্যম একটা আইটেম করেছে। এটা কোনো আইটেম না। কোনো লেনদেনই হলো না, কীভাবে দুর্নীতি হবে? পদ্মা সেতু- ওটা আমার খুব কষ্ট।

' সেই আলোচিত ডায়েরিতে কে কত পার্সেন্ট পাবে তা নিয়ে গণমাধ্যমের খবর প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, 'সব বোগাস। মোট ছয়জনের মধ্যে প্যানেল একজনকে বাদ দিয়েছে। এদের মধ্যে একজন ইঞ্জিনিয়ারের নাম আছে, আবুল হোসেনের নাম আছে। এই পাঁচজন ছাড়া আর কোনো নাম নাই। আর ডায়েরির লিস্টটা ওই শর্মাই তৈরি করেছে।

তাকে সাহায্য করেছে গোলাম মোস্তফা নামের এক ভদ্র লোক। যিনি বাঙালি নন। আগে দ্বৈত নাগরিকত্ব ছিল তার। তিনি এখন আর নেই। তিনি স্বাক্ষ্য দিতে যেয়ে বলেন- তাকে এ নামগুলো যারা দিয়েছে, তারা নিজে নামগুলো তৈরি করেছে।

একটা আধটা আমার সঙ্গে আলোচনা করেছে, বাকিটা তার ইচ্ছামতো বসিয়েছে। এটা সে কেসেই সাক্ষ্য দিয়েছে। কেস এখনো চলছে। গোলাম হোসেন ও ইসমাঈলসহ পাঁচজনের নাম বারবার পত্রিকায় প্রকাশ পায়। দুদক তিনজনের নাম উল্লেখ করেছে।

দুদক বলেছে, ফেরদৌস নামে এক ইঞ্জিনিয়ার, আবুল হোসেন- যাদেরকে অপরাধী বলা হয়নি। বরং তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। ' অর্থমন্ত্রী বলেন, 'বিশ্বব্যাংক কোনোভাবেই এ প্রকল্পে থাকত না। আবার বাতিলও করত না। কারণ বাতিল করতে প্রমাণ দরকার।

কলঙ্কের দায় বিশ্বব্যাংকের। আমাদের এখানে কোনো দুর্নীতি হয়নি। ' কার কথা বিশ্বাস করব- সঞ্চালকের এ প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, 'আমার কথা বিশ্বাস করবেন। আমি এটার সঙ্গে পুরোপুরি জড়িত ছিলাম। আমি সত্য কথা বলি।

বিএনপি অভিযোগ করছে দুর্নীতির কারণে বিশ্বব্যাংক চলে গেছে। আমি বলছি, বিশ্বব্যাংক যায়নি। তারা কখনো যেত না। পদ্মা সেতু থেকে আমি বিশ্বব্যাংককে চলে যেতে বলেছি। আমি ড্যাম শিওর, আমি করাপট নই।

আমার এখানে দুর্নীতি হবে না। আমি আন্তর্জাতিক টেন্ডার দিচ্ছি। তাতে আন্তর্জাতিক দর দাতারা অংশগ্রহণ করছে। পদ্মা সেতু হবেই। ' বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে সম্পর্ক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রকল্পে এখনো ব্যাপকভাবে সাহায্য করছে।

পাঁচ দশমিক এক বিলিয়ন ডলার যা বিএনপির আমলে তারা কখনো দেখেইনি। '

আবুল মাল আবদুল মুহিত আরও বলেন, 'পদ্মা সেতুর ইঞ্জিনিয়ারিং স্টাডিটা তত্ত্বাবধায়ক সরকার করেছে। ভালো উদ্যোগ হওয়ায় এটার ধারাবাহিকতা আমরা রক্ষা করতে চেয়েছি। আমরা ক্ষমতায় আসার সময় ডিএফআইডি এবং বিশ্বব্যাংক চুরির অপবাদ দিয়ে বাংলাদেশের যোগাযোগ খাতে কোনো বিনিয়োগ করবে না বলে জানিয়ে দেয়। আমি বিশ্বব্যাংককে অনুরোধ করলাম।

তারা বলল- দেখি, তবে এখন বড় বিনিয়োগ করব না। এরপর একদিন বিশ্বব্যাংক জানিয়ে দিল তারা পদ্মা সেতুতে বড়ভাবে আসবে। এটা আশা করিনি। বিশ্বব্যাংকই বলল, এটা ভালো প্রকল্প, চুক্তি-টুক্তি পরে হবে, টেন্ডারে চলে যাও। টেন্ডার দিলাম।

তারা আবার টেন্ডার দিতে বলল। ২০১০ সালের অক্টোবরে টেন্ডার করলাম। ইভালুয়েশন (মূল্যায়ন) রিপোর্ট দিলাম। এরপরও বিশ্বব্যাংক তিন মাস দেরি করল। তারা প্রস্তাব দিল একটা চীনা দলকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

যোগাযোগ মন্ত্রণালয় খোঁজ নিতে চায়না গিয়ে দেখল, একটা বাংলাদেশি বদমায়েশ ঢাকায় বসে এগুলো করছে। সে চায়নায় একটা মেয়েকে এনগেজ করেছে। ওখান থেকে চীনা ল্যাঙ্গুয়েজে প্রিন্সিপালের কাছে ম্যাসেজ পাঠায়। এ কারণেই বিশ্বব্যাংক দেরি করতে থাকল। আগস্ট মাসে তারা বললেন, পদ্মা সেতুতে দুর্নীতি হতে পারে, আমরা আসছি।

সেপ্টেম্বরে এসে বললেন, পদ্মা সেতুতে পরামর্শক নিয়োগে দুর্নীতি হতে পারে। তারা আমাদের মন্ত্রী আবুল হোসেনকে অভিযুক্ত করলেন। কোনো সোর্স বললেন না। দুদক ৬১টি পার্টিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আবুল হোসেনের কোনো ত্রুটি পায়নি। তারা সেটা গ্রহণ করলেন না।

কেন করলেন না তাও বললেন না। বললেন, তদন্ত চালিয়ে যাও। তারা নিজেরাও তদন্ত করল। প্রস্তাব দিল সংশ্লিষ্টদের সরাতে হবে। আমরা বললাম, সরকারি কর্মচারীদের সরাব, রাজনীতিবিদদের নয়।

প্রধানমন্ত্রী আবুল হোসেনকেও সরিয়ে দিলেন। পরে বুঝলাম কানাডার মামলা শেষ না হওয়া পর্যন্ত বিশ্বব্যাংক কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবে না। আর কেস শেষ হতে অন্তত দুই বছর লাগবে। ' শেয়ারবাজার নিয়ে মুহিত বলেন, 'আমরা যখন ক্ষমতায় আসি তখন শেয়ারবাজারের সূচক তিন হাজারের নিচে ছিল। ২০০৯ সালে এটা বেড়ে তিন হাজারের মতো হলো।

২০১০ সালে এটা আস্তে আস্তে পাঁচ হাজার-সাড়ে পাঁচ হাজারে উঠল। হঠাৎ করে এটা খুব বেড়ে আট হাজার হলো। তখনই করাপশনটা শুরু হয়। আমাদের ব্যর্থতা, এই বেড়ে যাওয়াটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি। এসব কাণ্ডকারখানার কারণে এটাকে আমি ফটকা মার্কেট বলেছিলাম।

ফেব্রুয়ারি মাসের দিকে ধস হয়। এর পরে একটা কমিশন করলাম। কমিশনের রিপোর্ট অনুযায়ী যা কিছু করার সব করেছি। বারবার বলেছি, ইব্রাহিম খালেদ যা যা বলেছেন সব করেছি, শুধু একটা করিনি। এটা অনেকে জানেন কিন্তু কেউ প্রমাণ করতে পারেন না।

তিনি বলেছিলেন- তিনটি ব্যক্তি শেয়ারবাজারের জন্য দুষ্টগ্রহ। এই তিনজনকে সরানো উচিত। কোনো কেস নাই, নালিশ নাই, সাক্ষ্য নাই। ব্যবস্থা নেব কীভাবে? এটা করে তিনি শেয়ারবাজারের আরও ক্ষতি করেছেন। এদের সমবেত হওয়ার সুযোগ দিয়েছেন।

উনার একটা ভালো পরামর্শ ছিল যে, কমিশনটাকে নতুন করে সাজানো উচিত। আমি সাজিয়েছি। আমার মনে হয় বাংলাদেশের ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ কমিশন এটা। প্রত্যেকটি ব্যক্তি সৎ ও যোগ্য। তারা গত দেড় বছর ধরে যে সংস্কার করেছে তার সুফল পুরোপুরি না পেলেও কিছুটা পেয়েছি।

বাজার এখন কম-বেশি চার হাজার সূচকে আছে। ' মন্ত্রী বলেন, '৩০ লাখ বিও অ্যাকাউন্ট হোল্ডার আছেন। কাজ করেন ১০-১১ লাখ। কেউ কিন্তু বাজার ছাড়েননি। সেভাবে লোকসান হলে অনেক আগেই ছেড়ে পালাতেন।

লোকসান করেছেন মুনাফা থেকে। আমরা এই মাসে একটা ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন করছি। ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন হলো পুঁজিবাজারের ম্যানুপুলেটদের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অস্ত্র। শেয়ারবাজার নিয়ে ভুল বোঝার সুযোগ নেই। ভুল বোঝার কারণ হলো মিডিয়া এবং একটি গোষ্ঠী, যারা সেখানে গিয়ে হৈচৈ করে।

ইব্রাহিম খালেদ কখনো বলেননি তার সুপারিশ বাস্তবায়ন হয়নি। ' সঞ্চালক ধরিয়ে দেন আপনি নিজেই বললেন কমিশনের একটি সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হয়নি। জবাবে মন্ত্রী বলেন, 'এটা তো বোগাস, স্যরি এটা রাবিশ। কমিশন যদি রিপোর্ট করে যে, জনশ্রুতিতে আমরা জানতে পেরেছি এই তিনজন লোক ভালো নয়। তাদের থেকে দূরে থাকবেন।

এটা কোনো কথা হলো?' এ সময় ক্ষতিগ্রস্ত এক বিনিয়োগকারীর প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'আমি কি উনাকে জিএমজিতে বিনিয়োগ করতে বলেছি? এর সমাধান আমি কী দেব? উনি জিএমজির প্রোসপেক্টাস দেখে বিনিয়োগ করেছেন। কেউ আইন লঙ্ঘন না করলে তার বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেব?'

হলমার্ক জালিয়াতি প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'জালিয়াতি সব দেশে হয়। জালিয়াতি দুষ্ট মানুষের স্বভাব। এটা বড় ধরনের একটা জালিয়াতি হয়েছে নির্দিষ্ট একটা ব্যাংকে। পুরো অর্থনীতির তুলনায় এটা কিছুই না।

৪০১ হাজার কোটি টাকা যেখানে আমার মোট আগাম সেখানে পাঁচ হাজার কোটি কিছুই না। তবে এটা সোনালী ব্যাংকের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ। এসব সমস্যা সামনে এলে আমাদের ঘুম ভাঙে। সব সময় আগে থেকে পদক্ষেপ নেওয়া যায় না। আমরা হলমার্ক থেকে টাকা আদায়ের ব্যবস্থা নিয়েছি।

এ ছাড়া ডেপুটি ম্যানেজার, ডিরেক্টর দুজনের চাকরি খতম। ম্যানেজিং ডিরেক্টরের বিরুদ্ধে চার্জ হয়েছে। এই ধরনের পদক্ষেপ কোনো সরকার কোনোদিন চিন্তাও করতে পারেনি। সমালোচনা হয় কিন্তু পদক্ষেপের আলোচনা হয় না। ' দুটি পত্রিকার উদ্ধৃতি দিয়ে মন্ত্রী বলেন, 'উনারা সরকারকে কখনো কৃতিত্ব দেবেন না।

বলছেন আমরা নাকি আইএমএফের চাপে এগুলো করছি। উনারা কৃতিত্ব দেবেন আইএমএফ এবং বিশ্বব্যাংককে। আইএমএফের চাপ কীসের? আইএমএফের সঙ্গে ক্রেডিট ফ্যাসিলিটি নিয়ে একটা ইসিএফ হয়েছে। তারা নিজেরাই সেধে ক্রেডিট ফ্যাসিলিটি দিয়েছে। দেড় বছরের মতো সেই প্রোগ্রামটা চলছে।

আমাদের সাংবাদিকরা বলবেন, আইএমএফের চাপে এটা হলো। আইএমএফের প্রোগ্রামে এটা হলো। তারা কোনোদিন চিন্তা করতে পারেন না এ দেশের মন্ত্রী, সিভিল সার্ভেন্ট একটা প্রোগ্রাম তৈরি করতে পারে! এটা তাদের নিজেদেরই যোগ্যতার অভাব। তারা জানেই না নিজেরা কী করছে। সাংবাদিকতার জায়গাটা সংস্কার প্রয়োজন।

' সঞ্চালকের পাল্টা প্রশ্নে আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, 'মন্ত্রী হওয়ার পর আমার মুখ অনেক বন্ধ। আগে যা বলতাম এখন তা বলি না। আমার কথায় নাকি নেগেটিভ ইমপ্যাক্ট হয়। ওটা নিয়ে আমি ভাবি না। দেশের কল্যাণ হয় আমার কথায়, আমার মন্ত্রণালয়ের কথায়।

কে কী সমালোচনা করল তাতে কিছু আসে যায় না। সাধারণ মানুষ আমাদের কাজে খুশি। তবে সমালোচকরা প্রভাব বিস্তার করে। এখন আরেকটি অদ্ভূত দল বেরিয়েছে হেফাজতে ইসলাম।

এ দেশে ইসলাম এসেছে ৭০০ সালে।

এই ইসলাম এ দেশে হেফাজত করেছেন মুসলমানরা। কোনো মোল্লাও করেনি, হেফাজতে ইসলামও করেনি। এরা ব্যবসার জন্য এইসব করে। ' আগামী নির্বাচনে জয়ের আশা প্রকাশ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'আমরা কথা রাখতে পেরেছি। পাঁচ সিটির নির্বাচন কিছু না।

সেখানে শহরের জনগণ ভোট দিয়েছে। জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে এর বহু তফাত। বিএনপি যদি আবার আসে তাহলে দেশে জঙ্গিবাদ ফিরবে। বিএনপি কর্মীদের কোনো শক্তি নাই। শক্তি হলো জামায়াতে ইসলাম এবং শিবিরের।

' চিত্রনায়ক অনন্ত জলিলের প্রশংসা করেন অর্থমন্ত্রী। সম্প্রতি সপরিবারে হলে গিয়ে তার নিঃস্বার্থ ভালোবাসা চলচ্চিত্রটি দেখেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মুহিত বলেন, 'আমি সিনেমার পোকা। তবে এ ছবিটা আমার পুত্রবধূর আগ্রহে পরিবার নিয়ে দেখতে গিয়েছিলাম। অনন্ত জলিল আমার পাশে বসেছিলেন।

আমি খুব ইমপ্রেসড। তার ছবিতে কথা আছে। আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে না। কতগুলো মূল্যবোধ আছে যা ছবিতে ফুটিয়ে তুলেছেন। '

 

 



সোর্স: http://www.bd-pratidin.com/     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.