আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যুগান্তর এইটা কী করলো?

'... আমাদের আশার কোনো পরকাল নাই'

নিচের প্রতিবেদন দু'টি পড়ুন : 5 বছরে কোটিপতি রাজশাহীর বিএনপি নেতা শীশ মোহাম্মদ জোট সরকারের 5 বছরে রাজশাহী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও মুণ্ডুমালা পৌরসভার চেয়ারম্যান শীশ মোহাম্মদ হয়েছেন কোটিপতি। ট্রান্সপোর্ট কোম্পানিসহ কমপ ে5 টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়েছেন তিনি এই সময়ের মধ্যে। জেলার তানোর উপজেলায় মার্কেট নির্মাণ করেছেন। নির্মাণাধীন রয়েছে তার মালিকানায় একটি ফিলিং স্টেশন। সরকারি দলের নেতা হবার সুবাদে এবং রাজশাহীর একজন প্রভাবশালী মন্ত্রীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা থাকার কারণে নানা জায়গায় প্রভাব খাটিয়ে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বাণিজ্যের মাধ্যমে তিনি এই সম্পদ গড়ে তুলেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে।

এলাকার অনেকের কাছ থেকে চাকরি দেবার নাম করে টাকা নিয়ে এখনো ফেরত না দেয়ারও অভিযোগ বিস্তর তার বিরুদ্ধে। শীশ মোহাম্মদের ঘনিষ্ঠদের সূত্রে জানা যায়, মুক্তিযুদ্ধের আগে ভারতের বিহারের পুর্ণিয়া থেকে তাদের পরিবার চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে আসে। এর কিছুদিন পর তারা চলে আসেন রাজশাহীর তানোর উপজেলার কলমা গ্রামে। সেই সময় পারিবারিকভাবে তারা এলাকায় কিছু জমিজমার মালিক হন। শীশ মোহাম্মদ স্বাধীনতার পর ছিলেন জাসদের গণবাহিনীর সদস্য।

1980 সালে জড়িত হন বিএনপির রাজনীতিতে। 1991 সালে বিএনপি সরকারের আমলেও শীশ মোহাম্মদ এতো অর্থবিত্ত করতে পারেননি। তিনি ছিলেন তানোর উপজেলা বিএনপির সভাপতি। 2001 সালে চারদলীয় জোট সরকার মতায় আসার পর রাজশাহীর এক প্রভাবশালী মন্ত্রীর কাছের লোক বলে পরিচিত শীশ মোহাম্মদ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদে আসীন হন। মূলতঃ জোট সরকার মতায় আসার পর থেকেই শুরু হয় শীশ মোহাম্মদের উত্থান।

তানোরের নবপ্রতিষ্ঠিত মুণ্ডুলমালা পৌরসভার প্রশাসক ছিলেন তিনি। পরে নির্বাচনে জিতে পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনি। তানোর এলাকায় ঘুরে মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হঠাৎ করে ফুলে ফেঁপে ওঠা শীশ মোহাম্মদ এলাকায় নানা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ করছেন। জমিজমাও কিনেছেন বিস্তর। তানোর থানার মোড়ে কোটি টাকা খরচ করে তিনি বানিয়েছেন একটি আধুনিক পাঁচতলা মার্কেট।

শীশ মোহাম্মদের নামের অদ্যর দিয়ে এই মার্কেটের নাম রাখা হয়েছে এসএম মার্কেট। তানোরের গোল্লাপাড়ায় রয়েছে এসএম পোল্ট্রি ফার্ম। রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক থেকে 4 লাখ টাকা ঋণ নিয়ে গড়ে তোলা এই ফার্মে এখন কোনো মুরগী নেই। টাকাও শোধ করেননি তিনি। তানোর-রাজশাহী সড়কের কালিগঞ্জ নামক এলাকায় প্রায় দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে নিমর্ান করেছেন এসএম ফিলিং স্টেশন।

ফিলিং স্টেশনটি চালু হয়নি এখনো। জোট সরকারের 5 বছরে কমপ ে5 টি প্রতিষ্ঠান গড়েছেন শীশ মোহাম্মদ। তার ভিজিটিং কার্ডেই এসব প্রতিষ্ঠানের বর্ণনা রয়েছে। এগুলির মধ্যে তিনি ঢাকার বোরাক ট্রান্সপোর্ট কোম্পানির চেয়ারম্যান, কোবরা ট্রান্সপোর্ট কোম্পানির চেয়ারম্যান, এসএম এন্টারপ্রাইজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, আমদানি-রফতানি প্রতিষ্ঠান এসএম এন্টারপ্রাইজের স্বত্ত্বাধিকারী এবং পদ্মা মিশ্র খামার নামের আরও একটি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান। শীশ মোহাম্মদের এই হঠাৎ উত্থানে তানোর এলাকার মানুষও রীতিমতো চমৎকৃত।

তারা নিজেরাও বুঝে উঠতে পারেন না, মাত্র 5 বছরে কীভাবে একজন মানুষ এতো সম্পদ গড়লেন? তানোর এলাকায় অনুসন্ধান চালিয়ে বেরিয়ে আসে চাকরি দেয়ার নাম করে এলাকার বেকার যুবকদের কাছ থেকে টাকা নেয়ার সব অভিযোগ। মতাধর সম্পদশালী এই বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে মুখ খুলতেও এলাকার মানুষ ভয় পান। তবে চাকরির প্রলোভনে টাকা নেয়ার ঘটনার উদাহরণ দিতে গিয়ে এলাকাবাসী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, তানোরের তালুকপাড়ার ফজল মিস্ত্রির ছেলে সদর আলির চাকরির জন্য 2002 সালে 1 লাখ 20 হাজার টাকা, নুরুল ইসলাম নামের একজনকে পুলিশে চাকরি পাইয়ে দেবার জন্য 70 হাজার টাকা, কালামকে মন্ডুমালা পৌরসভায় চাকরি পাইয়ে দেয়ার জন্য 70 হাজার টাকা, তানোরের করিমপুর এলাকার শুকুরুদ্দিনের ছেলে সেকেন্দার আলীকে বিদেশে পাঠানোর জন্য 1 লাখ 80 হাজার টাকা ও চুনিয়াপাড়া এলাকার আওয়াল মুণ্ডুমালা পৌরসভায় চাকরি দেয়ার জন্য 1 লাখ 80 হাজার টাকা দিয়েছিলেন। কিন্তু এদের কারোরই চাকরি হয়নি। শুধু নিজের এলাকাই নয় জেলার বাইরে থেকেও তার বিরুদ্ধে চাকরি দেয়ার নাম করে টাকা হাতানোর অভিযোগ রয়েছে।

এ বছরের 29 জুন নওগাঁর প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট আদালত থেকে শীশ মোহাম্মদের নামে গ্রেফতারি ও ক্রোকি পরোয়ানা জারি করা হয়। নওগাঁর বিএনপি নেতাদের সূত্রে জানা যায়, নওগাঁ জেলা কৃষক দলের সহ সভাপতি আমিনুর রহমান নওগাঁ জেলা প্রশাসনে তৃতীয় শ্রেনীর কর্মচারী নিয়োগে কয়েকজনকে নিয়োগ পাইয়ে দিতে শীশ মোহাম্মদকে সাড়ে 6 লাখ টাকা দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই চাকরি আর হয়নি, শীশ মোহাম্মদ টাকাও ফেরত দেননি। এ কারণে আমিনুর রহমান 2004 সালের মার্চ মাসে আদালতে শীশ মোহাম্মদের বিরুদ্ধে মামলা করেন। সেই মামলায় আদালত ওই পরোয়ানা জারি করেন।

এই ঘটনায় শীশ মোহাম্মদ তড়িঘড়ি করে সাড়ে 6 লাখ টাকা পরিশোধ করে মামলাটি নিস্পত্তি করেন। শীশ মোহাম্মদ এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তিনি চাকরি দেয়ার নাম করে কারো কাছ থেকে কোনো টাকা নেননি। যারা এসব রটাচ্ছে তারা তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। নওগাঁর আদালতের পরোয়ানার বিষয়ে তিনি বলেন, 'তার (আমিনুর) সঙ্গে একটা বিষয়ে সমস্যা হয়েছিলো। পরে তা মিটে গেছে।

' কিন্তু কী নিয়ে সমস্যা হয়েছিলো তা তিনি বলতে অস্বীকৃতি জানান। 5 বছরে অর্থবিত্ত ও সম্পদ গড়ে তোলা এবং ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, তার কোনো অর্থবিত্ত ও সম্পদ নেই। যা করেছেন টুকটাক ব্যবসা করে ও পারিবারিক সম্পদ দিয়ে করেছেন। এছাড়া ব্যাংক ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তার প্রচুর ঋণ রয়েছে বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'যে মানুষটির এতো ঋণ থাকে তার তো কোটিপতি হবার প্রশ্নই আসে না। ' গড়ে তোলা প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাপারে তিনি বলেন, সবগুলো প্রতিষ্ঠান তার নিজের নয়, কোনো কোনোটিতে তিনি বেতনের বিনিময়ে পদে আছেন।

রাজশাহী জেলা বিএনপির সম্পাদক শীষ মোহাম্মদ 5 বছরেই কোটিপতি রাজশাহী বু্যরো রাজশাহীতে বর্তমান সরকারের শাসনামলে যে ক'জন নেতা হঠাৎ লাখ লাখ টাকার মালিক হয়েছেন তাদের শীর্ষে রয়েছেন রাজশাহী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও তানোরের মুডুমালা পৌরসভার চেয়ারম্যান শীষ মোহাম্মদ। ঢাকায় ট্রান্সপোর্ট কোম্পানি, কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি, তানোরে পাঁচতলা নির্মাণাধীন মার্কেটসহ ডজনখানেক ব্যবসা নামে ও বেনামে চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তিনি তানোর ও গোদাগাড়ী উপজেলার স্থানীয় প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করছেন। এ দুই উপজেলায় স্থানীয় বিএনপির সিদ্ধান-ের ব্যাপারে তার কথাই চূড়ান-। গোদাগাড়ী ও তানোর এলাকায় জনশ্রুতি রয়েছে, শীষ মোহাম্মদের সব ক্ষমতার উৎস বর্তমান সরকারের ক্ষমতাধর এক মন্ত্রীর আশীর্বাদ।

মাত্র এক যুগের ব্যবধানে হয়েছেন কয়েক কোটি টাকার মালিক। রাজশাহী জেলায় মন্ত্রীর বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের যে কমিটি রয়েছে তার প্রত্যেকটিরই সদস্য তিনি। স্থানীয় বিএনপির রাজনীতিতে অনেক রথী-মহারথী ব্যক্তিকে পেছনে ফেলে নেতৃত্বের সামনে চলে এসেছেন। মুক্তিযুদ্ধের দু-এক বছর আগে শীষ মোহাম্মদ ও তার পরিবারের লোকজন পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জে চলে আসেন। দুই-তিন বছর পর তানোরের কলমা গ্রামে বসবাস শুরু করেন।

তানোরের রাজনীতির সঙ্গে তিন যুগ ধরে সম্পৃক্ত একজন প্রবীণ নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, 80-এর দশকের শুরুতে শীষ মোহাম্মদ বিডিআরের 'সোর্স' হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। কিছুদিন জাসদের সামরিক ফ্রন্ট গণবাহিনীর সক্রিয় সদস্য হিসেবে কাজ করেন। সে সময় তার অর্থনৈতিক সচ্ছলতা ছিল না। 80-এর দশকের শেষদিকে শীষ মোহাম্মদ বিএনপিতে যোগ দেন। 1991 সালের নির্বাচনে তিনি বিএনপি প্রাথর্ী ব্যারিস্টার আমিনুল হকের পক্ষে তানোর এলাকায় কাজ করেন।

বিএনপি ক্ষমতাসীন হলে তার ভাগ্য খুলে যায়। 2001 সালে চারদলীয় জোট ক্ষমতায় আসার পর শিশ মোহাম্মদ ব্যারিস্টার হকের আশীর্বাদে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হন। এরপরই বাড়তে থাকে তার ক্ষমতা, দাপট, প্রভাব আর কতর্ৃত্ব। আগে সাধারণ যানবাহনে চড়ে রাজনীতি বা চলাফেরা করলেও বর্তমানে শীষ মোহাম্মদের রয়েছে একটি কার, একটি মাইক্রোবাস, সহযোগীদের ব্যবহারের জন্য ডজনখানেক মোটরসাইকেল। অতীতের রাজা-বাদশাদের লজ্জা দিয়ে তানোরে শতাধিক বিঘা জমির ওপর তৈরি করেছেন সুরম্য অট্টালিকা।

মাত্র দু'বছরের মধ্যেই তানোরে গড়ে তোলেন 5 কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বহুতল মার্কেট। নির্মাণাধীন রয়েছে কোটি টাকা ব্যয়ে একটি পেট্রল পাম্প। গড়ে তুলেছেন 20 একর জমির ওপর দুটি পোলট্রি ফার্ম। গাভীর খামার প্রকল্পের জন্য ইতিমধ্যেই ব্যয় করেছেন প্রায় কোটি টাকা। রয়েছে বেশ কয়েকটি ইটভাটা ও ট্রাক ব্যবসা।

তানোরে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত একাধিক সূত্র জানায়, ঢাকায় শীষ মোহাম্মদের ব্যবসা রয়েছে। তিনি কোবরা ও বোরাক ট্রান্সপোর্ট কোম্পানি নামে একটি কোম্পানির চেয়ারম্যান। আমদানি-রফতানি প্রতিষ্ঠান এসএম এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী। এছাড়া পদ্মা মিশ্র খাবার নামের একটি শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিকও নাকি তিনি। এখানেই শেষ নয়।

অভিযোগ রয়েছে, শীষ মোহাম্মদ রাজশাহী উন্নয়ন কতর্ৃপক্ষের সদস্য হওয়ায় প্রভাব খাটিয়ে নগরীর আরডিএ মার্কেটের 4টি দোকান, আরডিএ আবাসিক এলাকায় গোটাচারেক প্লটও বরাদ্দ পান। এছাড়া রাজশাহী শহরের আরও 6টি স্থানে জমি কিনেছেন তিনি। শুধু রাজশাহী নগরীতে শীষ মোহাম্মদের প্রায় 5 কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। গোদাগাড়ী ও তানোর নির্বাচনী এলাকায় ব্যারিস্টার আমিনুল হকের ডান হাত বলে পরিচিত শীষ মোহাম্মদ তানোর উপজেলায় বরাদ্দকৃত নগদ অর্থ, বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের গম ও চাল বিক্রির টাকা থেকে শতকরা 50 ভাগ কমিশন পান এমন অভিযোগও রয়েছে। তানোরে তার সমর্থক দুই ইউপি চেয়ারম্যান মোজাম্মেল ও মজিদ এসব লুণ্ঠন প্রক্রিয়ায় তার প্রধান সহযোগী হিসেবে কাজ করেন বলে জানা গেছে।

জেলখানা, রাজশাহী উন্নয়ন কতর্ৃপক্ষ ও রাজশাহী জেলা ত্রাণ পুনর্বাসন, খাদ্য, সার বিতরণ এবং মনিটরিং কমিটিসহ সব উন্নয়ন প্রকল্পেরই সদস্য তিনি। এসব কমিটিতে থেকে ও দলীয় প্রভাব খাটিয়ে মাত্র 5 বছরের ব্যবধানে সম্পদের পাহাড় জমিয়েছেন। হয়েছেন কোটিপতি। প্রথম প্রতিবেদনটি সমকালের প্রথম পাতায় 11 সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হয়। পরেরটি ঠিক এক মাস পর ভাষা একটু এদিক সেদিক করে আজ যুগান্তরের প্রথম পাতায় প্রকাতি হয়েছে (ছবি দেখুন)।

যুগান্তরের মতো একটি দৈনিক এইটা কী করলো? প্রয়োজনে নিচের লিঙ্ক দু'টো ঘুরে আসতে পারেন- [লিংক=যঃঃঢ়://িি.িংযধসড়শধষ.পড়স/ফবঃধরষং.ঢ়যঢ়?হরফ=36721][/লিংক] [লিংক=যঃঃঢ়://লঁমধহঃড়ৎ.পড়স/ড়হষরহব/হবংি.ঢ়যঢ়?রফ=27376্ংুং=3][/লিংক]

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.