আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইসলামের ইতিহাস ৩য় পর্ব সংক্ষিপ্ত

বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম আল্লাহ তার প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পৃথিবীর প্রত্যেক জন পদে নবী ও রাসুল পাঠাতে থাকলেন। এই ভাবে হাজার হাজার বছর অতিক্রান্ত হতে থাকলো। একসময় আল্লাহ পৃথিবীতে পাঠালেন ইব্রাহীম (আঃ) কে তখন নমরুদ আল্লাহের তৌহিদকে অস্বীকার করে নিজেকে রব বলে দাবী করেছিলো, ইব্রাহীম (আঃ) নমরুদ ও তার সঙ্গীসাথীদের তৌহিদের দিকে আহবান করলেন। নমরুদ আল্লাহের সার্বভৌমত্তকে অস্বীকার করে একপর্যায়ে ইব্রাহীম (আঃ) কে আগুনে নিক্ষেপ করা হলও কিন্তু আল্লাহ আগুন থেকে তাকে হেফাজত করলেন। নমরুদ এইটুকুতে শান্ত হলো না তার অহংকার এমন পর্যায়ে পৌঁছেছিলো যে সে আল্লহের দিকে তীর চুডে মারলো।

তৌহিদ প্রত্যাখ্যান ও ওদ্ধুত্ত অহংকারের কারনে আল্লাহ নমরুদকে সুমুদ্রে ধ্বংস করলেন। এরপর ইব্রাহীম (আঃ) মাধ্যমে আল্লাহ আবার পৃথিবীতে দীন প্রতিস্টিত করে এবং ইব্রাহীম (আঃ) কে সম্মানিত করলেন। আল্লাহ ইব্রাহীম (আঃ) কে দান করলেন ইছমাইল (আঃ) ও এছাহাক (আঃ)। ইছমাইল (আঃ) মক্কাতে এবং এছহাক (আঃ) ফিলিস্তিনির হিব্রতে বসবাস করতে লাগলেন। পরবর্তীতে আল্লাহ ইছহাক (আঃ) এর বংশে ধারাবাহিক ভাবে নবী ও রাসুল পাঠাতে থাকলেন।

এলেন ইয়াকুব (আঃ) যিনি ইসরাইল নামে ও পরিচিতি ছিলেন। কাল পরিক্রমায় যখন বনিইসরাইলগন আল্লাহের তৌহিদ প্রত্যাখ্যান করলো তখন আল্লাহ শাস্তি হিসাবে তাদের পারাও সাম্রাজের দাসে পরিণত করে দিলেন। পারাওদের হাতে দীর্ঘদিন শাস্তি দানের পর আল্লাহ তাদের উপর রহম করেন। বনিইসরাইলদের হাজার বছরের দাসত্ব থেকে মুক্তি করার জন্য আল্লাহ পৃথিবীতে পাঠালেন মুসা(আঃ) কে। চলবে-----------------।

যদি আপনাদের ভাললাগে তাহলে শেয়ার করুন ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.