আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ক্ষোভের আগুন দেশজুড়ে

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পদমর্যাদা দ্বিতীয় শ্রেণীতে উন্নীতকরণ বৃদ্ধি ও বেতন-ভাতা বৈষম্যে দূর, গেজেট সংশোধন এবং ছাত্রছাত্রীদের বৃত্তি ও প্রশিক্ষণের ভাতা বাড়ানোসহ কয়েকটি দাবিতে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সরকারি ও বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা গতকালও বিক্ষোভ করেছেন। এ সময় তারা সড়ক অবরোধ ও ভাঙচুর করেছেন। কুমিল্লায় বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা সদর দক্ষিণ উপজেলার ইউএনওর গাড়ি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন।

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের সুপারভাইজার হিসেবে সংজ্ঞায়িত না করে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে সংজ্ঞায়িত করাসহ তিনটি দাবিতে কয়েক দিন ধরেই দেশব্যাপী আন্দোলন চালিয়ে আসছেন পলিটেকনিকের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা। তাদের অন্য দাবি দুটি হলো_ ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের পদন্নোতির কোটা ৩৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করা এবং বেতন বৈষম্য দূর করা।

আন্দোলনের অংশ হিসেবে তেজগাঁও ও ধানমন্ডি ছাড়াও শিক্ষার্থীরা মিরপুর, মহাখালী এবং শ্যামলী এলাকাতেও বিক্ষোভ করেছেন।

এদিকে তেজগাঁও সাতরাস্তার মোড়ে সড়ক অবরোধের কারণে মগবাজার থেকে মহাখালী সড়কে দুই ঘণ্টা এবং ধানমন্ডিতে অবরোধের কারণে মিরপুর রোডে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ থাকে। রাজধানীর এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কে যানচলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এর প্রভাব পড়ে রাজধানীজুড়ে। বিস্তীর্ণ এলাকায় এ সময় যানজটের সৃষ্টি হয়। চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে সাধারণ মানুষকে।

জানা গেছে, গতকালের নির্ধারিত পরীক্ষা বর্জন করে পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে পলিটেকনিকের শিক্ষার্থীরা সকালে তেজগাঁও সাতরাস্তার মোড়ে ইনস্টিটিউটের সামনে অবস্থান নিতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে তারা এখানে বেশ কয়েকটি যানবাহন ভাঙচুর করেন। সকাল ১০টা থেকে যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে পুলিশ তাদের ধাওয়া করলে সংঘর্ষ শুরু হয়। থেমে থেমে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।

তবে দুপুর ১২টার দিকে পরিস্থিতি শান্ত হয়ে আসে। যানচলাচল আবার স্বাভাবিক হতে শুরু করে। শিক্ষার্থীরা যেন আর সড়ক অবরোধ করতে না পারে সে জন্য পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের বিভিন্ন গলির মুখে বিপুল পরিমাণ র্যাব ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

ধানমন্ডি : সকাল থেকে রাজধানীর ধানমন্ডি-২৭ রাপা প্লাজার সামনে বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা জড়ো হতে থাকেন। তারা দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাস্তায় বসে সড়ক অবরোধ করে বিভিন্ন স্লোগান দেন।

এ সময় পুলিশ তাদের বাধা দিলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন শিক্ষার্থীরা। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা এ সময় শতাধিক প্রাইভেট কার ভাঙচুর করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ প্রথমে লাঠিচার্জ এবং পরে টিয়ার গ্যাসের সেল ব্যবহার করেছেন। ধানমন্ডির পর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মিরপুর রোডেও যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। চরম ভোগান্তির শিকার হন সংশ্লিষ্টরা।

পরিস্থিতি শান্ত হয়ে এলে বেলা দেড়টার দিকে মিরপুর রোডে আবার যান চলাচল শুরু হয়। বাংলাদেশ কারিগরি ছাত্র পরিষদের (বাকাছাপ) কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক মো. জাকির হোসেন বলেন, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের 'প্রকৌশলী' হিসেবে ঘোষণা দেওয়া ও অন্যান্য পেশার সঙ্গে বেতনবৈষম্য দূর করার দাবিতে তারা আন্দোলন করছেন। এ ছাড়া সারা দেশের খবর জানিয়েছে আমাদের স্থানীয় নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিরা। তাদের পাঠানো খবর-

কুমিল্লায় ইউএনওর গাড়িতে আগুন : আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা বর্জন করে ইনস্টিটিউটের প্রধান ফটকে তালা লাগিয়ে দেন। পরে তারা সকাল সাড়ে ৯টা থেকে ক্যাম্পাসের সামনের সড়কে গাছের গুঁড়িতে আগুন লাগিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করে বিক্ষোভ মিছিল করেন।

পুলিশ তাদের সরিয়ে দিতে চেষ্টা করলে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়। এ সময় পুলিশ শতাধিক রাউন্ড টিয়ার সেল ও রাবার বুলেট ছোড়ে। দফায় দফায় সংঘর্ষের এক পর্যায়ে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার ইউএনও ফাতেমা জাহানের গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেন শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া তারা বাখরাবাদ গ্যাসের এক কর্মকর্তার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেন। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে আত্দরক্ষার জন্য স্থানীয় তহসিল অফিসে পাঁচ পুলিশ সদস্য আশ্রয় নেন।

শিক্ষার্থীরা ওই অফিসে ঢুকে পাঁচ পুলিশ সদস্যকে বেধড়ক পেটায়। ছাত্ররা এ সময় তহসিল অফিসটি ব্যাপক ভাঙচুর করেন। পরে র্যাব ও বিজিবি মোতায়েন করা হয়। উল্লেখ্য, শনিবার রাতেও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এসে পলিটেকনিকের ছাত্ররা দাবি আদায়ের নামে ১০-১২টি বাস-ট্রাকে ভাঙচুর চালান এবং একটি ট্রাকে আগুন দেন।

পটুয়াখালী রণক্ষেত্র, পুলিশসহ আহত দুই শতাধিক : সকালে ক্যাম্পাস থেকে ছাত্ররা বের হয়ে সড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে পথ অবরোধ করে দেন।

এ সময় আনসার ক্যাম্প সড়ক, তিতাস সিনেমা মোড়, বি-টাইপ, আরামবাগ, সবুজবাগের সবকটি লেনে, সরকারি কলেজের পেছনের গেট, বনানীসহ বহু এলাকায় অবস্থান নিয়ে ছাত্ররা পুলিশের একটি মোটরসাইকল পুড়িয়ে দেন। পরপরই ছাত্ররা বিভিন্ন এলাকায় ওষুধ বহনকারী ১টি পিকআপ ভ্যান, বিদ্যুৎ বিভাগের ১টি পিকআপ, ৩টি মাইক্রোবাস, ১টি প্রাইভেট কার, ৫০টি অটোরিকশা ও ২০টি রিকশায় ভাঙচুর চালান। এক পর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় পটুয়াখালী পলিটেকনিক ক্যাম্পাসসহ ও এর আশপাশের এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এতে আহত হয়েছেন সাংবাদিক, পুলিশসহ দুই শতাধিক। এ সময় পুলিশ ৩০০ রাউন্ড রাবার বুলেট ও ১০ রাউন্ড টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে ছাত্রদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।

সাভারে সড়ক অবরোধ : দুপুর ১২টার দিকে সাভারে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাকিজা ডাইংয়ের সামনে এই সড়ক অবরোধ করেন শিক্ষানবিস ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররা। এ সময় তারা কয়েকটি গাড়িতে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে ভাঙচুর করেন। পরে সাভার মডেল থানা পুলিশ পেঁৗছে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে।

রাজশাহীতে আহত ১৫ : রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ও মাহিলা পলিটেকনিকের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ১৫ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।

এ ছাড়া তিন শিক্ষার্থীকে আটক করেছে পুলিশ।

চট্টগ্রামে ১৫ গাড়ি ভাঙচুর : বেলা পৌনে ১১টার দিকে ব্যানার নিয়ে শত শত শিক্ষার্থী ষোলশহর ২ নং গেটে অবস্থান নিতে থাকেন। এতে নগরীর ব্যস্ততম সড়ক 'সিডিএ এভিনিউ'তে প্রায় দুই ঘণ্টা যানচলাচল বন্ধ ছিল। এ সময় শিক্ষার্থীরা ১৫টি গাড়ি ভাঙচুর করেন। পুলিশ তাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুঁড়তে থাকে।

এ সময় পুলিশ ধাওয়া দিলে শিক্ষার্থীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ে।

যশোরে পরিবহন শ্রমিকদের সঙ্গে সংঘর্ষ : শিক্ষার্থীরা সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শহরের খাজুরা বাসস্ট্যান্ডে যশোর-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করেন। এ সময় পরিবহন শ্রমিকদের সঙ্গে ছাত্রদের কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ছাত্ররা ৪-৫টি গাড়ি ভাঙচুর করেন। শ্রমিকরা যশোর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষকে লাঞ্ছিত ও তার কক্ষ ভাঙচুর করেন। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে চলা সংঘর্ষে যশোরের গ্রামের কাগজ পত্রিকার ফটোসাংবাদিক এমএ মানিকসহ ১০ জন আহত হন।

কুষ্টিয়ায় নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষ : নেতৃত্বের দ্বন্দ্বে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত চারজন আহত হয়েছেন।

সাতক্ষীরায় এসআইসহ আহত ১০ : গতকাল বেলা ১১টার দিকে পুলিশ অবরোধ তুলতে গেলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে ৩০ রাউন্ড টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

রংপুরে আটক ১৭ : বেলা ১১টায় শিক্ষার্থীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে মিছিল বের করেন।

তারা দুটি গ্রুপে ভাগ হয়ে এক গ্রুপ জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট মোড় দুপুর ১২টা পর্যন্ত অবরোধ করে রাখে। অপর গ্রুপ নগরীরর স্টেশন রোডে মিছিল থেকে যমুনা ব্যাংক ভবন, ভরসা টাওয়ার ও মাজেদা কমপ্লেঙ্ েরাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে। এ সময় তারা কমপক্ষে ১৫টি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও ১০টি মাইক্রোবাস ভাঙচুর এবং চালকদের মারধর করেন। আটককৃতদের মধ্যে রয়েছেন_ রংপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট শাখা ছাত্রশিবিরের সদস্য রবিউল ইসলাম, আবদুস সালাম, আবদুস সাফি। এদিকে মাইক্রোবাস ভাঙচুরের প্রতিবাদে চালকরা বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।

ঠাকুরগাঁওয়ে বাস ভাঙচুর : বেলা ১১টার দিকে শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমে দুটি বাস ও কয়েকটি অটোরিকশা ভাঙচুর করেন। রাস্তায় কাঠের গুঁড়ি ও অগি্নসংযোগের ফলে ঠাকুরগাঁও-বালিয়াডাঙ্গী সড়কে শতাধিক গাড়ি আটকে পড়ে। দেড় ঘণ্টা অবরোধের পর পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে যানচলাচল স্বাভাবিক করে।

সিরাজগঞ্জে আহত অর্ধশতাধিক : সদর উপজেলার ফকিরতলায় শিক্ষার্থী ও পুলিশের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। তিন ঘণ্টাব্যাপী চলা সংঘর্ষে পাঁচ পুলিশসহ অন্তত অর্ধশতাধিক আহত হয়েছেন।

মাগুরায় এলাকাবাসীর সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া : পরীক্ষা চালু রাখার অভিযোগে মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা গতকাল শহরের স্টেডিয়ামপাড়ায় কাশবন বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছেন। এ সময় এলাকাবাসীর সঙ্গে তাদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত পাঁচ ছাত্র এলাকাবাসীর হাতে প্রহৃত হন।

লক্ষ্মীপুরে গাড়ি ভাঙচুর : লক্ষ্মীপুরের ঝুমুর হলের সামনে লক্ষ্মীপুর-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করার সময় শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশ বেধড়ক লাঠিচার্জ করেছে। এতে কমপক্ষে ৩০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।

এ সময় ওই রুটে চলাচলকৃত ১৮-২০টি গাড়ি ভাঙচুর করেন বিক্ষুব্ধরা।

কিশোরগঞ্জে আহত ১০ : সকালে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা বর্জন করে ইনস্টিটিউটের সামনের রাস্তায় গাছ ফেলে অবরোধ করে বিক্ষোভ করতে থাকেন। এ সময় যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে পুলিশ লাঠিচার্জ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। শিক্ষার্থীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়লে পুলিশ রাবার বুলেট ও কাঁদুনে গ্যাস নিক্ষেপ করে।

এতে পুলিশ ও শিক্ষার্থীসহ অন্তত ১০ জন আহত হন।

বরিশালে বাস ভাঙচুর : শিক্ষার্থীরা বিআরটিসির একটি যাত্রীবাহী বাসে ব্যাপক ভাঙচুর করেছেন। এতে বাসের চালক, সুপারভাইজার ও যাত্রীসহ অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন।

এ ছাড়া সিলেট, নাটোর, মুন্সীগঞ্জ, কুড়িগ্রাম, চুয়াডাঙ্গা, দিনাজপুর, ফেনী, ঝিনাইদহ, শরীয়তপুর, নওগাঁ, কঙ্বাজার, গোপালগঞ্জ, বগুড়া, সিদ্ধিরগঞ্জে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা বর্জন করেছেন। তারা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভও করেছেন।

 

 

সোর্স: http://www.bd-pratidin.com/

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.