আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হাসতে আসিনি তবে হাসাতে এসেছি



দেখেন, পড়েন আর হাসেন অল্প একটু, যদিও অনেকগুলাই কমন পড়তে পারে......। কয়েকটা ১৮+ ১৯+ ২০+.........:-p :-p (১) অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে। অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।

নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি? বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন। বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন? নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।

’ বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও। ’ নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল। অপু চেয়ে চেয়ে দেখল।

নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল। বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ? অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?! (২) অফিসে কাজে গাফিলতির কারণে বড় কর্তা বেশ রেগে আছেন মোকলেসের ওপর। বড় কর্তা মোকলেসকে ডেকে বললেন, ‘সব কাজই নষ্ট করে ফেলেছেন আপনি। এই অফিসে একটা গাধা আছে, আপনি জানেন?’ মোকলেস বড় কর্তার অগ্নিমূর্তি দেখে মাথা নিচু করে জবাব দিল, ‘না, স্যার। ’ ‘নিচে কী দেখছ, আমার দিকে তাকাও?’—বড় কর্তার জবাব।

(৩) ১ম বন্ধুঃ দোস্ত, আমার বউটারে আর বিশ্বাস নাই। খালি মিথ্যা কথা কয়। কী যে করি! ২য় বন্ধুঃ কেন, কী হইছে দোস্ত? ১ম বন্ধুঃ আর কইস না। কাল রাতে আমি বাড়ি ছিলাম না। সকালে আইসা দেখি বউ ঘরে নাই।

দুপুরে ফিরতেই জিগাইলাম, কই গেছিলা? কয় তার বোনের বাড়িতে বেড়াতে গেছিল। ২য় বন্ধুঃ হুম, তয় বিশ্বাস না করার কী হইল? ১ম বন্ধুঃ আরে তার বোনতো রাতে আমার লগে ছিল। (৪) স্বামী বাইরে থাকে। পুরাই মাথা খারাপ অবস্থা। ফোন করে স্ত্রীকে অনেক আদর করল।

আদর করার এক পর্যায়ে স্ত্রীকে বলল একটা ফুল বডির ছবি এমএমএস করে পাঠাতে। ফুল ন্যাকেড! স্ত্রী স্বামীর কথা মত ছবি পাঠাল। বিছানায় শোয়া। ফুল ন্যাকেড। হাতে কোন ফোন নাই।

(৫) ভোলা মিঞাকে ফোন করেছে তার প্রেমিকা। শুরুতেই ধমক দিয়ে প্রেমিকা বলল, এই! মোবাইল থাকতে তুমি আমাকে চিঠি পাঠিয়েছ কেন? যদি বাবার হাতে পড়ে যেত? ভোলা মিঞা: তোমাকে ফোন করেছিলাম তো! একটা মহিলা কণ্ঠ বলল, ‘প্লিজ, ট্রাই লেটার’। তাই লেটার পাঠানোর ট্রাই করলাম! (৬)  —ঘুমিয়ে আছে সকল পিতা সব শিশুরই অন্তরে —পিতাদের এত ঘুমানোর কী প্রয়োজন?  বাবা: স্কুলে তোমার কেমন চলছে, খোকা? লেখাপড়া কেমন হচ্ছে? ছেলে: আচ্ছা বাবা, মাঝেমধ্যেই তুমি এ কথা জিজ্ঞেস করো কেন? আমি কি কখনো জিজ্ঞেস করি, অফিস তোমার কেমন হচ্ছে?  প্রতিদিনের মতো রহমান সাহেব তাঁর মেয়েকে ঘুম পাড়াচ্ছেন। মেয়ের ঘুম আসছে না দেখে রহমান সাহেব মেয়েকে রূপকথার গল্প শোনাচ্ছিলেন। এক ঘণ্টা পরে ঘরে শুধু মৃদু স্বরে গল্পের আওয়াজ পাওয়া গেল।

দুই ঘণ্টা পরে নীরবতা। মিসেস রহমান এসে ফিসফিস করে জানতে চাইলেন, ‘ঘুমিয়ে পড়েছ?’ ‘হ্যাঁ, মা, বাবা ঘুমিয়ে পড়েছে,’ মেয়ে উত্তর দিল। ভালো লাগুক কিংবা না লাগুক শুধু মন্তব্য করবেন আশা রাখি।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.