আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কোরবানীর গরু ক্যাওয়াস ব্লগারস স্যাটায়ার


এক সময়ে মোবাইলের সীমের দাম ছিল ৭000 টাকা। সেই সীমের দাম কমতে কমতে এখন সব্জী সীমের চেয়ে কমে গেছে। সব্জি সীমের কেজি দেখলাম ১০০ টাকা। আর কয়দিন পর হয়তো সীম ও দিবে ওল্টো টাকাও দিবে। একমিনিট কথা বললে বিল আসতো ৭টাকা।

ছাত্রাবস্থায় ৭ টাকা কলরেটে কথা বলেছি। আর এখন তা পয়সায় নেমেছে। এসব আলাপ করে কি লাভ? আসল কথায় আসি। বাসার কাছে গরু ছাগলের হাট বসেছে। বাড়ীর ওয়াল ঘেষে গরু জাবর কাটছে,মলমূত্র ত্যাগ করছে কেমন একটা বাজে গন্ধ নাকে ভর করেছে।

কবি ভেবেছিলেন এইবার গরুর হাটে যাবেন। দেখা গেল হাটই কবির কাছে চলে এসেছে। জীবনে একই দর্শন যা চাই তা পাই না যা পাই তা চাই না। গতবারের তুলনায় এবার গরু বিক্রেতারা নতুন স্ট্রাটেজী নিয়েছেন। গরুর দাম প্রথমে চড়া থাকায় ও সেগুলো বিক্রি না হওয়ায় বিক্রেতার ছিল মাথায় হাত দশা।

ব্যাপক লসে পানির দামে গরু বিক্রি করতে হয়েছে। এবার তারা খুব সতর্ক ভাবে কম দামে ই গরু ছেড়ে দিচ্ছে। ক্রেতারা গরু কিনে হাসি মুখে বাড়ী ফিরছে। কোরবানীর গরু নিয়ে তেমন কোন চিন্তা নেই। চিন্তা অন্য ব্যাপারে নিজেই কুরবানী হওয়ার আশংকায় কবি সেলিম আনোয়ার।

তার কড়া বিচারের দাবীতে সবাই একজোট। এই দুশ্চিন্তা নিয়ে গরুর হাটে গমন। হাটের মধ্যে এলিয়েন দেখে বিস্মিত কবি। এলিয়েনের হাতে কদম ফুল দেখা যাচ্ছে। অনেক গুলা।

লাস্যময়ি ব্লগার এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা সে গরুর হাঠে আসলো কিভাবে? সুদূর আমেরিকা থেকে অখ্যাত এক গরুর হাটে! নাকি চোখে সরষে ফুল! হাতে অনেকগুলো কদম ফুল। মায়ভরা মুখ। মুখ দেখে মনে হয় কিছু বলতে চাচ্ছে। কথাটা বোধ করি কবি কদম ফুল নিবেন। সবগুলা।

কবিতো অবাক। মদ পান করেন না নেশাও করেন না। মরীচিকা নাতো? সাহস করে এগিয়ে গিয়ে অবাক হলেন। মানুষ ই তো। কি ভাবে নিশ্চিৎ হওয়া যায় ওটা মানুষ না এলিয়েন।

গরু মূত্র ত্যাগ করছে স্বরনার ভিজে যাওয়ার অবস্থা। একটা শিংমাছ সংগ্রহ করলেন কবি পাশের মাছের বাজার থেকে। শিংমাছের কাটা থেরাপি স্বর্ণার জন্য। শিংমাছ কাটা দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে রক্ত বেরিয়ে পড়লো স্বর্ণার হাত থেকে। মুহূর্তে জ্বর।

কবি সুনিশ্চিৎ হলেন সেতো মানুষ। এলিয়েন না। তারে ধরাধরি করে ব্লগার ইখতামিন আর স্বপনবাজ অভি হাসপাতালে নিয়ে গেল। কদম ফুল নেয়ার সুযোগ থাকলো না। স্বপনবাজ অভি শুধু স্বপন বাজী করে বেড়ায় ।

যাই হোক কিছুক্ষনের মধ্যে ই রিকশায় করে ব্লগার জানা আপার আগমন। মহা বিপদে পড়লেন কবি। ব্যান খাওয়ার সময় বুঝি হলো হলো নোঙর তুলো তুলো । ভাগ্য ভালো সেই সময় ব্লগার সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ভাই ধূলিবালি অথবা ছাই নিয়ে এসে হাজির। কবির হিসেব মিলছেনা গরু ছাগলের হাটে ধূলিবালি বা ছাই দিয়ে কি হবে?ওনি সব জায়গায় ধূলিবালি আর ছাই ছেটানোর চেষ্টা করেন।

কবিতাতেও। পানি ছিটিয়ে তারপর ধূয়ামোছা করে কবিতা পাঠ করা লাগে। আর জানা আপার পিছন পিছন ব্লগারআরজুপনি। আরজুপনি ভীষণ আশাবাদী। তার আশা খুব শীঘ্রই গরুর দাম সবার নাগালে চলে আসবে।

আর স্বর্ণাও দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠবে। কবিকে ব্যান করার প্রয়োজন নাই সে ভাল মানুষ হয়ে যাবে। তাকে মানুষ করার দায়িত্ব বিউটি ব্লগার শায়মার। আসলে কবি যে তাকে লাভ সাইন ইনবক্স করেছে সেটিতো আর বলা যাচ্ছে না। সেই লাভ সাইন পাওয়ার পর থেকে তার কবিতা লেখা শুরু।

ঝামেলা বাঁধিয়েছে কাল্পনিক ভালবাসা। যেখানে সেখানে কল্পনা করতে করতে বাস্তবতার ব ও তার কাছে নেই। ইদানীং কেউ তাকে ইনবক্স করে না। ব্লগার জানা ও পরেছেন উভয়সংকটে। ঈদের আগে কবিকে ব্যান করা কেমন কাজ হয়!ওদিক দিয়ে ব্লগার অপসরা ও ব্লগার শায়মা তারা বেশ আগেই অভিযোগ করেছেন কবির লুলামির বিরুদ্ধে।

ব্লগার শায়মার দাবী কবি তাকে টিজ করেছে । ব্লগার অপসরার দাবী কবি অপসরাকে টিজ করেছেন। অন্যমনস্ক শরতের কাছে ব্লগার জানা সমাধান চাইলে শরতের একটাই কথা ''আমি তো আর বাঘনা আমার কি ঝামেলা" বলে অন্যমনস্ক হয়ে পড়ে। জানা আপু পড়েছেন বিপদে । কবিকে বুঝি আর বাঁচানো গেলনা।

ব্যান এবার সুনিশ্চিৎ। দলে দলে মেয়ে ব্লগাররা তাদের বয়ফ্রেন্ড ব্লগার টয়ফ্রেন্ড ব্লগার স্বামী ব্লগার হাম্বা ব্লগার ছাগু ব্লগার,ছাগু ফাইটার সিনিয়র ব্লগার জুনিয়র ব্লগার ওয়াচে থাকা ব্লগার মাল্টি ব্লগার জেনারেল ব্লগার মার্শাল ব্লগার চেয়ারম্যান মন্ত্রী, ছাইয়া সব ব্লগার চরম ক্ষেপা কবির উপর। কবি অনেক বলেছে '' আমি লিখি তা তো কবিতা প্রেম নয় । " কে শুণে কার কথা। তোর কবিতার গুষ্ঠি কিলাই।

ওগুলো প্রেম। টয়ফ্রেন্ড গুলো বেশি এগ্রেসিভ। তারা তাদের আপুদের নিরাপত্তার দাবীতে মিছিল করতে প্রস্তুত। তারা বড় হয়ে আপুদের হিরো হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। অসম প্রেম।

আসতাগফিরুল্লাহ। কোথায় যাচ্ছে দেশ? এগুলোরে বুঝিয়েও লাভ নেই। বিরাট গরুছাগলের হাটে দেখা গেলো অনেক গুলো বিড়াল। ব্লগার অপু তানভীর টিংকু টিংকু বলে ডাকেছে। সঙ্গে ব্লগার বটবৃক্ষ।

তার কোলে এক ডজন বিড়ালছানা। একটা মাথায় বসে আছে। স্বপ্নবাজ অভি এক দৌড়ে বিড়ালদের কাছে। ছড়া বলছে ''বিড়াল মামা বিড়াল মামা করছো তুমি কি? এ ই দেখোনা কেমন তোমার ছবি এঁকেছি। " ছড়া শুনে বটবৃক্ষ খুশি।

খুশি বিড়ালছানা গুলো। হঠাৎ কোথ্থেকে টিংকুর আগমণ। তার ভয় স্বপ্নবাজ অভিকে নিয়ে। দিনকাল খারাপ। অভির আচরণ তার কাছে বিড়লছানা কিডন্যাপারের মত মনে হচ্ছে।

গরু ছাগলের হাটে যদি এত্ত বিড়াল জোটে। তাহলে কি রকম বিপদ। এ সময়ে কবি সয়েম মুনও হাজির। সেলিম আনোয়ার তাকে বারবার তার বিবাহিত স্টাটাসের কথা স্বরণ করিয়ে দিয়ে ইমেজের ব্যাপক ক্ষতি ঘটিয়েছে। সেও বিচার চায়।

বিমর্ষ কবি আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় আসছে মজা নিতে। এই উছিলায় যদি কিছুটা দুঃখ ঘোচে। তার মুখে গান ''কি আমার পরিচয় ঠিকানা কি জানি না। এ জীবন আমি তো মানি না মানি না। " আকাশে তখন সোনালী ডানার চিল উড়াউড়ি করছে।

এর মধ্যে স্নিগ্ধতা নিয়ে স্নিগ্ধ শোভনের আগমন। তার অবস্থান সেলিম আনোয়ারের পক্ষে। তার দাবী লুলামী কবিদের জন্মগত অধিকার। বিবাহিত কবিদেরও লুলামী করার সুযোগ দিতে হবে। না হলে কবিতার সৃষ্টি ও বিকাশ চিরতেরে বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশংকা।

ব্লগার জানা আর আরিলের অভিসম্পাতে অপসরা আর শায়মা একজনে পরিণত হয়ে যায়। শাদামাটা মানুষ। কবিকে সে স্নেহ করে আবার তার আচরণে ক্ষুব্ধও বটে। তিনি বিরক্ত গরুছাগলের হাটে এত বিড়াল । তা মেনে নেয়া যায় না।

সে তার ডালমিশিয়ান নিয়ে আসছে। বিড়ালগুলো তাড়াতে হবে। কুকুর বিড়াল বিবাদ হলে ঘটনা অন্যদিকে মোড় নেয়ার চান্স। সেলিম আনোয়ার মনে প্রাণে তা চাইছে। ব্লগার জুন এই অক্টোবর মাসে গরুর হাটে কি করে? এবার তিনি গরুর হাট নিয়েই একটা ছবি পোস্ট দিবেন।

সমস্যা হলো তিনি গরুর গুতো খেয়েছেন। হাটতে পারছেন না। এত দেশ ঘুরলেন এত কিছু দেখলেন। গরুর হাটে এসে বিপত্তি। ৎৎৎ সাহেব হাটের বাইরে তুতুলাচ্ছেন।

তুতু তুতু তারা সেলিম আনোয়ার খাইছে ধরা। ব্লগার মামুন রশিদ ,ব্লগার হাসান মাহবুব , ব্লগার নোমান নমি লেজকাটা বান্দর , নাজিম-উদ-দৌলা সবাই গরুর হাটে আসছেন। লেজকাটা বান্দর সাহেবের লেজ গজিয়েছে। নাজিম-উদ-দৌলা ছটফট করছেন। রাগলে উনি বিচলিত হয়ে পড়েন।

ব্লগার হামালিটনের ললিপপ ক্রাইসিস দেখা দিয়েছে। তিনি এসিড মারার প্রচেষ্টায় আছেন। সুন্দরী মেয়ে দেখলেই এসিড সন্ত্রাস। ব্লগার মামুনুর রশিদ বিশিষ্ট গপ্পবাজ । গপ্প ছাড়তে ছাড়তে সব ছাড়ার পালা।

যৌবন শেষ প্রায়। গালে বলিরেখা পড়েছে। ব্লগের রাজা সাজতে গিয়ে বনবাস নিশ্চিৎ প্রায়। তাই সুযোগের অপেক্ষায় । উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপিয়ে নিজে বাঁচার চেষ্টা।

সেলিম আনোয়ারের কারনে কোন মেয়ের দিকে চান্স নেয়ার সুযোগ নাই। এই চান্সে কবিকে সাইজ দেয়া লাগবে। প্রতিদিন একটা করে কবিতা পোস্ট করে ব্লগ দখল করার চক্রান্ত নস্যাৎ করে দেয়া হবে। সেলিম আনোয়ারের কালো হাত ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও। সেলিম আনোয়ার ইদানিং গল্পও লিখছে।

দিনে পাঁচটা করে গল্প লেখা শুরু করলে !ওটা এখনই থামাতে হবে। ব্লগার কাল্পনিক ভালবাসা চিৎকার করছে সেলিম আনোয়ার নিজেও বিয়ে করবে না আমাদেরও বিয়ে করতে দিবে না। ব্লগার বাঘ মামা আসছেন। গর্জন শোনা যাচ্ছে । ডানা ভাঙ্গা শালিক নিয়ে ব্লগার প্রিয়তমেষু হাজির।

তিনি বারবার বলছেন একজন সাধারণ মানুষকে নিয়ে খোঁচাখুচি করা আর যাই হোক বীরপুরুষের কোন কাজ নয়। সেলিম আনোয়ার মহাবিপদে। যাদের প্রেম প্রস্তাব দিয়েছেন তারা হাসি খুশি বাকীরা খুব এগ্রেসিভ। টয় ফ্রেন্ডদের হাতে বল্লম ,রাম দা ,রাইফেল। একটু খেয়াল করে সেলিম আনোয়ার দেখে ওগুলো খেলনা।

ট্রয়ফ্রেন্ডগুলোর নামগুলোও দারুণ দিকভ্রান্ত পথিক ,প্রিন্স হেক্টর নিয়েল হিমু। যাক বাবা । বাঁচা গেল। অসারের তর্জন গর্জন ই সার। ব্লগার আমিনুর রহমান ভাই আসছেন।

তিনি খুব চিন্তিত তারেক মাসুদ কে নিয়ে কোন উদ্যোগ নেয়া হচ্ছেনা কেন। এর মধ্যে নতুন ঝামেলা। ব্লগার শায়মার ডালমেশিয়ান টিংকু আর তার বাচ্চা কাচ্চাদের ধাওয়া করেছে। এই দেখে বাঘ মামা প্রচন্ড ক্ষেপে গর্জন করতে শুরু করেছেন। ব্লগার বটবৃক্ষের সঙ্গে সুন্দরী গরান গেওয়া প্রভৃতি বৃক্ষও গরুর হাটে।

সেলিম আনোয়ারের বড় দোষ। ক্যাওয়াস তারই সৃষ্টি সেটাই ডাল পালা ছড়িয়ে। ব্যাপক ক্যাওয়াস সৃষ্টি হয়েছে। বিস্ময়ের ব্যাপার হলো ক্যাওয়াসের কোন নেগেটিভ ইফেক্ট নাই। বড় বড় ক্যাওয়াস হচ্ছে সবারমধ্যে মায়া মহব্বত সৃষ্টি হচ্ছে ।

এখন যে কি হতে যাচ্ছে কে জানে? অভির মন খারাপ। ভাগ্নে বিড়ালগুলো ডালমেশিয়ানের কবলে পরেছে। বোকামন বোকার মতন সাইড লাইনে বসা সবাইকে সমান সালাম দিচ্ছে। একে একে হাতি ঘোড়া সব এসে ভরে গেছে। ব্লগার শান্তির দূত অশান্তির আগুনে ফু দিতে চলে আসছে গরুর হাটে।

এই সময় ব্লগার রহস্যময় কন্যার আগমন। কেমন একটা রহস্যের গন্ধ। এই সময় আঁকাশে একটা ঘুডি্ড দেখা যায়। সেই ঘুড্ডির পাইলট দারুণ খুশি মনে গরুরহাটে আসছেন। সঙ্গে ব্লগার শিপু ভাই।

দার্শনিক মন্ত্রী মহোদয় গরুর হাটে আশার আগে সেটা মোটামুটি সুন্দরবনের মত হয়ে গেছে। বিদ্রোহী ভৃগু বিদ্রোহ করে বসেছে। অনিয়মের বিচার মানি না মানব না। রামপাল প্রকল্প বাতিল করো করতে হবে। এসব বলতে এসে দেখেন গরুর হাটটাই সুন্দরবন হয়ে গেছে।

ওনি অবাক হয়ে গেছেন। এদিকে ব্লগার মাহতাব সমুদ্র একখান সমুদ্র সহ এসে হাজির সঙ্গে সমুদ্র কন্যা। পুরো ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট হয়ে গেছে। গিয়াস লিটন ভাই দারুণ খুশি। কি চমৎকার সুন্দর বন।

ম্যানগ্রোভ বন। ব্লগার জুন এদিক ওদিক তাকাচ্ছেন। বিরাট গরু ছাগলের হাট নিয়ে পোস্ট দিবেন কিভাবে?এটি তো বন হয়ে গেছে। বনের উপর তার একখানি পোস্ট দেবার বিরাট সুযোগ। এ ই সুযোগ হাতছাড়া করা যাবে না।

ব্লগার শায়মা সবুজ বনে পশু পাখির ভীড়ে হারিয়ে গেছে প্রকৃতির টানে। ঘটনা তালগোল পাকিয়ে গেছে। পরিস্থিতি সেলিম আনোয়ারের দিকে চলে যাচ্ছে। সেলিম আনোয়ার এর কবিতা আকাশলীনা তুমি সাদা মেঘ। ভেসে বেড়াও নীল আকাশের বুকে।

রঙিন স্বপ্ন এঁকে। আকাশলীনা ওইখানে জোনাকি পোকারা ডাকে। আঁকাশলীনা আঁকাশপানে চাও। জোনাকির গান গাও। ব্লগার শায়মা মনের অজান্তে গান গেয়ে ওঠে।

''ও জোনাকি কি সুখে ঐ ডানা দুটি মেলেছো । তুমি নও তো সূর্য নও তো চন্দ্র তোমার তাই বলে কি কম আনন্দ। তুমি আপন জীবন পূর্ণ করে আপন আলো জ্বেলেছো। যাকে নিয়ে এত কাহিনী তার গান লেগেছে মনে। সব মামলা ডিশমিস।

সরকার নতুন ম্যানগ্রোভ বনের সন্ধানে দারুণ খুশি। জানা আপুকে তলব করা হয়েছে। কোন মহৎ হৃদয় এই বন খানি সৃষ্টি করিয়াছেন। তাহা জানার জন্য অধীর আগ্রহ। টয় ফ্রেন্ড বয় ফ্রেন্ড সবগুলার মুখ চোখ শুকিয়ে গেছে।

তিরস্কার আর ব্যানের পরিবর্তে সেলিম আনোয়ারের সামনে পুরষ্কারের হাতছানি। যদু মডু সকলেই খুব খুশি। এমন একটা মহৎ কর্ম কিভাবে সাধন করা সম্ভব হলো। সেলিম আনোয়ার দারুন ব্লগার । বনায়নে চমৎকার অবদানের জন্য ব্লগার সেলিম আনোয়ারকে পরিবেশ পদক দান করে সম্মানিত করা হয়।

ক্রেস্ট প্রদান করেন কান্ডারী অথর্ব আর প্রভাব শালী ব্লগার পরিবেশ বন্ধু। ------------------------ উৎসর্গ সকল ব্লগার । আসলে সৃজনশীল ব্লগাররা গরুর হাটকেও সুন্দর সুনিবিড় সবুজ বনে পরিণত করা যোগ্যতা রাখেন। শুধু মাত্র প্রিয় ও মনে আশা নাম ধারী ব্লগারদের নিয়েই ঘটনা সাজানো হয়েছে। সবাইকে ঈদের ও পূজার শুভেচ্ছা।

ছবি: ইহা আমাদের কুরবানীর গরু। এই মাত্র ছবি তোলা হয়েছে।
 

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ৩৪ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।