আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

তোমায় তো ভুলা যাবেনা



শচীন টেন্ডুলকার উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সমৃদ্ধ করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। শচীন টেন্ডুলকার Sachin Tendulkar.jpg ব্যক্তিগত তথ্য পূর্ণ নাম শচীন রমেশ টেন্ডুলকার ডাকনাম লিটল মাস্টার, টেন্ডলইয়া,[১]দ্য গড অব ক্রিকেট (ক্রিকেটের ঈশ্বর)[২] উচ্চতা ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি (১.৬৫ মিটার) ব্যাটিংয়ের ধরন ডান-হাতি বোলিংয়ের ধরন Right-arm leg spin, off spin, medium pace ভূমিকা ব্যাটসম্যান আন্তর্জাতিক তথ্য জাতীয় পার্শ্ব ভারত টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১৮৭) ১৫ই নভেম্বর ১৯৮৯ বনাম পাকিস্তান শেষ টেস্ট ২২শে আগস্ট ২০১১ বনাম ইংল্যান্ড ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৭৪) ১৮ই ডিসেম্বর ১৯৮৯ বনাম পাকিস্তান শেষ ওডিআই ২রা এপ্রিল ২০১১ বনাম শ্রীলঙ্কা ওডিআই শার্ট নং ১০ একমাত্র টি২০আই ১লা ডিসেম্বর ২০০৬ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা ঘরোয়া দলের তথ্য বছর দল ১৯৮৮–বর্তমান মুম্বই ২০০৮–বর্তমান মুম্বই ইন্ডিয়ানস ১৯৯২ ইয়র্কশায়ার কর্মজীবনের পরিসংখ্যান প্রতিযোগিতা Test ODI FC LA ম্যাচ সংখ্যা ১৮২ ৪৫৩ ২৮৫ ৫৪০ রানের সংখ্যা ১৫,০৪৮ ১৮,১১১ ২৩,৮৮৪ ২১,৬৬৩ ব্যাটিং গড় ৫৬.২৫ ৪৫.১৬ ৫৯.২৬ ৪৫.৮৯ ১০০/৫০ ৫১/৬২ ৪৯/৯৫ ৭৮/১০৭ ৫৯/১১৩ সর্বোচ্চ রান ২৪৮* ২০০* ২৪৮* ২০০* বল করেছে ৪,১৩২ ৮,০৩২ ৭,৪৯৭ ১০,২২০ উইকেট ৪৫ ১৫৪ ৭০ ২০১ বোলিং গড় ৫৩.৬৮ ৪৪.৩২ ৬১.৫৪ ৪২.১১ ইনিংসে ৫ উইকেট ০ ২ ০ ২ ম্যাচে ১০ উইকেট ০ n/a ০ n/a সেরা বোলিং ৩/১০ ৫/৩২ ৩/১০ ৫/৩২ ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১০৮/– ১৩৬/– ১৭৬/– ১৭১/– উৎস: Cricinfo, 22 August 2011 শচীন রমেশ টেন্ডুলকার এই শব্দ সম্পর্কে উচ্চারণ (সাহায্য·তথ্য) (হিন্দি এবং মারাঠী: सचिन तेंडुलकर; জন্ম এপ্রিল ২৪, ১৯৭৩) একজন ভারতীয় ক্রিকেটার, ক্রিকেট ইতিহাসের উঁচুমানের ব্যাটসম্যান হিসেবে বিশ্বব্যাপী স্বীকৄত । যিনি টেস্ট ক্রিকেট ও আন্তর্জাতিক একদিনের খেলায় সর্বোচ্চ সংখ্যক শতকের মালিকসহ বেশ কিছু বিশ্বরেকর্ড ধারণ করে আছেন। তিনি প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে একদিনের খেলা ও টেস্ট ম্যাচ মিলিয়ে শততম শতক করেন।

[৩] বাংলাদেশের বিপক্ষে ২০১২ সালের এশিয়া কাপ চারদেশীয় ক্রিকেট ম্যাচে তিনি এই রেকর্ড করেন। আন্তর্জাতিক একদিনের খেলার ইতিহাসে প্রথম ডবল সেঞ্চুরির মালিক তিনি । ২০০২ সালের উইসডেন এর একটি নিবন্ধে তাকে স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের পরে বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা টেস্ট ক্রিকেটার বলে অভিহিত করা হয়েছে। [৪] তিনি ১৯৯৭ - ১৯৯৮ সালের জন্য ভারতের খেলাধুলার সর্বোচ্চ পুরস্কার রাজীব গান্ধী খেলরত্ন পুরস্কার এবং ১৯৯৯ সালে পদ্মশ্রী পুরস্কার অর্জন করেন। টেন্ডুলকার ১৯৯৭ সালে উইসডেনের বর্ষসেরা ক্রিকেটার ছিলেন।

পরিচ্ছেদসমূহ [আড়ালে রাখো] ১ ব্যক্তিগত জীবন ২ ঘরোয়া ক্রিকেটে ৩ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৩.১ শুরুর দিকের কথকতা ৩.২ সর্বোচ্চ সীমায় আরোহণ ৪ অধিনায়কত্ব ৫ আঘাতপ্রাপ্তি ও সফলতাবিহীন সময়কাল ৬ ধারাবাহিকতা প্রাপ্তি ও রাজত্ব কায়েম ৬.১ অস্ট্রেলিয়া সফরঃ ২০০৭-০৮ ৬.২ দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে হোম সিরিজে ৬.৩ শ্রীলঙ্কা সিরিজ ৭ খেলার ধরণ ৮ ব্যবসায়িক প্রাপ্তি ৯ গ্যালারি ৯.১ বিজ্ঞাপনে উপম্থিতি ১০ জীবনী ১১ ব্যক্তিগত সম্মাননা ও পুরস্কার ১২ আরও দেখুন ১৩ আরও পড়ুন ১৪ তথ্যসূত্র ১৫ বহিঃসংযোগ ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা] ঘরোয়া ক্রিকেটে[সম্পাদনা] আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে[সম্পাদনা] শুরুর দিকের কথকতা[সম্পাদনা] সর্বোচ্চ সীমায় আরোহণ[সম্পাদনা] অধিনায়কত্ব[সম্পাদনা] আঘাতপ্রাপ্তি ও সফলতাবিহীন সময়কাল[সম্পাদনা] ধারাবাহিকতা প্রাপ্তি ও রাজত্ব কায়েম টেন্ডুলকারের অসম্ভব জনপ্রিয়তার দরুণ অতীতের যে-কোন চুক্তিকে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়। ক্রিকেটে তার অবদানকে পুঁজি করে ১৯৯৫ সালে ওয়ার্ল্ডটেলের সাথে ৩০ কোটি রূপিতে চুক্তিবদ্ধ হন। [৫] পরবর্তীতে ২০০১ সালে আবারো ৫ বছরের জন্য নবায়ণ করেন ৮০ কোটি রূপির বিনিময়ে। [৬] ২০০৬ সালে সাচি এণ্ড সাচি’র সাথে ১৮০ কোটি রূপিতে তিন বছর মেয়াদী চুক্তি করেন। [৭] টেন্ডুলকার তাঁর জনপ্রিয়তাকে ব্যবহার করে দু’টি রেস্টুরেন্ট হিসেবে - টেন্ডুলকার’স,[৮] কোলাবা, মুম্বাই এবং শচীন’স,[৯] মুলুন্দ, মুম্বাই চালু করেন।

মার্স রেস্টুরেন্টের মালিক সঞ্জয় নারাং এর সাথে উক্ত রেস্টুরেন্টগুলো যৌথভাবে পরিচালিত করছেন। এছাড়াও, তিনি ব্যাঙ্গালোরে শচীন’স নামে নতুন একটি রেঁস্তোরা চালু করবেন। ২০০৭ সালে টেন্ডুলকার ফিউচার গ্রুপ এবং মানিপাল গ্রুপের সাথে জয়েন্ট ভেণ্চার গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করেন যা স্বাস্থ্যসেবা এবং খেলাধূলায় শারীরিক সক্ষমতার লক্ষ্যে পণ্য উৎপাদনে আসার ঘোষণা দেন। পণ্যটির নাম হবে ‘এস ড্রাইভ এণ্ড সাচ’। [১০] ভার্জিন কমিকের পরিবেশনায় শচীনকে মহাবীর প্রদর্শন করে কমিক বই প্রকাশের পরিকল্পনা নিয়েছে।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।