আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাইসাইকেল

নামের সাথে কামের কিছু মিলতো থাকবোই

ছোটবেলায় আমাদের একটি সাইকেল ছিলো। কি ব্রান্ডের মনে নেই, রেলী বা এই টাইপ কিছু। সম্ভবত ৪-৫ বছর বয়সে সাইকেল চালানো শিখি। কিছুদিন পরে আব্বা একটি ইয়ামাহা মোটরসাইকেল কিনেন। এরপর সাইকেলটি পুরোদমে আমার দখলে চলে আসে।

সাইকেল প্রেম মনে হয় প্রতিটি ছেলেরই রয়েছে। যানজট এড়াতে বা সুস্বাস্থ্যের আশায় আজকাল অনেকেই সাইকেল চালাচ্ছেন। বাংলাদেশে বিশেষকরে ঢাকায় সাইকেলের বিপ্লব ঘটে যাচ্ছে। হাজার হাজার লোক সাইকেল কিনছে, সাইকেল নিয়ে গ্রুপ তৈরী হচ্ছে। প্রতিদিন বা প্রায় দিন সাইকেল নিয়ে বেরিয়ে পড়ছে ঘুরতে।

মেয়েদের মধ্যেও ব্যপক আগ্রহ তৈরী হয়েছে। তরুনদের মাঝে সাইকেলকে জনপ্রিয় করতে একদম শুরু থেকেই সুপারগ্লু আঠার মতো লেগে আছে বিডি সাইক্লিস্ট। এছাড়াও সাইকেলের বিভিন্ন গ্রুপতো রয়েছেই। কিছু গ্রুপের পরিচিতি http://www.bicyclebd.com/page/bdcyclists-club/ ঢাকা বাদে অন্যান্য জেলাশহরগুলোতে সাইকেলের ভালো ব্রান্ডগুলো খুব একটা পাওয়া যায় না। তবে ঢাকার পরেই চিটাগাং এ অনেক সাইকেলের দোকান রয়েছে।

সাইকেলের দোকানের তালিকা পেতে http://www.bicyclebd.com/page/bicycle-stores/ বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে একটা সময় দামী সাইকেল বলতেই ছিলো চায়না ফনিক্স(ফিনিক্স)। কিন্তু বর্তমান সময়ে তরুনদের কাছে রয়েছে অনেকে জনপ্রিয় ব্রান্ড যেমন মেরিন্ডা, কেলিস, প্রিন্স, ট্রেক, কোর, আপল্যান্ড ইত্যাদি। এসকল ব্রান্ডের সাইকেলের দাম ৭ হাজার থেকে শুরু করে ২ লক্ষ পর্যন্ত। http://www.bicyclebd.com/ সাইকেল কেনার পরে সাইকেলের নিরাপত্তার কথা ভাবতে হয় সবার আগে, তাই একটি ভালো লক কেনা উচিত। এছাড়াও সাইকেলের আনুসাংগিক অনেক কিছুই পাওয়া যায় যে গুলো বেশ কাজের যেমন মিটার(কম্পিউটার নামে পরিচিত), সামনে-পেছনের লাইট, স্ট্যান্ড ইত্যাদি।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।