আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রাজনৈতিক স্বম্পর্কঃ ছবিতে ছবিতে। পোস্টটি (১৮+)

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।
তুমিকার কে তোমার? দেখে নিন.. আমরা এমন বাংলাদেশ চাই যে দেশে থাকবে রাজনৈতিক শিষ্টাচার। থাকবে না পাকিস্তানী প্রেতাত্মারা। থাকবে না কোন রাজাকার শিবির কিংবা জামাতি জারজ। সহিষ্ণুতার নিরিখে দেশ পরিচালিত হবে।

আমার দেশ হবে সোনার বাংলাদেশ। অনলাইনে দলীয় সমর্থকেরা যেভাবে কথা বলেন, সেসব দেখে মনে হয় এক দলের লোক আরেক দলের লোককে সামনে পেলে পিটিয়ে মেরে ফেলবেন। শুধু অনলাইন না, সমর্থক বা কর্মীরা তাদের সকল নিজস্ব বলয়ের চিন্তা ভাবনা, আড্ডা, মিছিলে এমন আচরন-ই করেন। কিন্তু মূল নেতা-নেত্রীরা তো একজন আরেকজনের প্রতি যথেষ্ঠ সৌহার্দ্যপূর্ণ। শুধু কল্পনা করুন মির্জা ফখরুলের সাথে হাস্যোজ্জ্বল আপনার একটি ছবি অনলাইনে এলো।

চেতনার ব্যাপারীদের চিৎকারে আপনার মৃত্যু হবে ঐ রাতেই। কত শুনেছি মির্জা সাহেবের বাবা চোখা মিয়া রাজাকার। তো রাজাকারের ছেলের সাথে সাথে এইসব ছবিতে কি এখন ট্রলিং করবার সৎ সাহস রয়েছে কারো? নাকি অনলাইনে এলেই বিরাট পান্ডা সবাই? ভুলে যাবেন না মাহী বি চৌধুরী একটু মনে রাখুন। আপনার শিশু সন্ত্বানের উপরেও তখন গুলি চালানো হয়েছিল। বেগম জিয়া-র হাতে হাত মেলানোর আগে সেই হাতে নিজের শিশু সন্ত্বানটির টুটি চেপে মেরে ফেলবেন দয়া করে কারণ শিশুটি আপনাকে কিভাবে সহ্য করবে? এই শিশুটির চেয়ে ক্ষমতার দাম কি তবে বেশী হবে? সশস্র বাহিনী দিবসে খালেদা যোগ দেননি।

কি করে যোগ দিবেন কিছুদিন আগেই তো তিনি বলেছিলেন। এই হলো সশস্র বাহিনীর রেশনে পোষা বিধবার উপকারের প্রতিদান। ক্ষমতাায় থাকা কালে তারই ছেলে তারেক জিয়া এভাবেই জঙ্গিদের তেল মেরে যেতেন। আর হেফাজত! নাহ! এদের স্বম্পর্কে আর ভাবতে পারছিনা। পোস্টটি (১৮+) কারন, রাজনীতি প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য বাচ্চাদের জন্য না।

যাও খেলতে!
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.