আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

টিকফা কী ? কেন আমরা টিকফা চুক্তির বিরোধিতা করি ?

অজান্তে কনকলতা

‘টফিা’ বা ‘টকিফা’-এর বষিয়ে বাণজ্যিমন্ত্রী সম্প্রতি র্গামন্টেস এক্সসেরজি এবং প্যাকজেংি উৎপাদকদরে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য দয়োর সময় জানয়িছেনে য,ে যুক্তরাষ্ট্ররে সঙ্গে বাংলাদশে ‘টকিফা’ চুক্তি স্বাক্ষর আমরেকিার বাজারে জএিসপি সুবধিা অক্ষুণœ রাখার জন্য জরুরি হয়ে পড়ছে। ে চুক্তটিকিে চূড়ান্ত আকার দয়োর কাজ শষে হয়ছেে এবং তা এখন স্বাক্ষররে জন্য প্রস্তুত। টকিফা কী? টকিফা শব্দটি নতুন। আগে এর নাম ছলি টফিা। ‘টফিা’ চুক্তি হলোÑ ঞৎধফব ধহফ ওহাবংঃসবহঃ ঋৎধসবড়ৎিশ অমৎববসবহঃ বা সংক্ষপেে ঞওঋঅ, যটেকিে বাংলায় অনুবাদ করলে হয় ‘বাণজ্যি ও বনিয়িোগ সংক্রান্ত কাঠামোগত সমঝোতা’ চুক্ত।

ি ‘টফিা’ চুক্তি নয়িে কথার্বাতা হচ্ছে দশক কালরেও আগে থকে। ে এই চুক্তরি খসড়া প্রণয়নরে কাজ শুরু হয় ২০০১ সাল। ে ১৩টি ধারা ও ৯টি প্রস্তাবনা সম্বলতি চুক্তটিরি প্রথম খসড়া রচতি হয় ২০০২ সাল। ে পরে ২০০৪ সালে এবং তারও পরে আবার ২০০৫ সালে খসড়াটকিে সংশোধতি রূপ দয়ো হয়। দশেরে বামপন্থি শক্তসিহ অন্য নানা মহলরে তীব্র প্রতবিাদরে মুখে শষে র্পযন্ত চুক্তটিি স্বাক্ষর করা এখনো সম্ভব হয়ন।

ি চুক্তরি খসড়া প্রণয়নরে পর সে সর্ম্পকে নানা মহল থকেে উত্থাপতি সমালোচনাগুলো সামাল দয়োর প্রয়াসরে অংশ হসিবেে এর নামকরণরে সঙ্গে ঈড়-ড়ঢ়বৎধঃরড়হ বা সহযোগতিা শব্দটি যোগ করে এটকিে এখন ‘টকিফা’ তথা ঞওঈঋঅ বা ঞৎধফব ধহফ ওহাবংঃসবহঃ ঈড়-ড়ঢ়বৎধঃরড়হ ঋৎধসবড়ৎিশ অমৎববসবহঃ (‘বাণজ্যি ও বনিয়িোগ সহযোগতিা সংক্রান্ত কাঠামোগত সমঝোতা’ চুক্ত)ি হসিবেে আখ্যায়তি করার হচ্ছ। ে চুক্তটিি কার জন্য? চুক্তটিি আমরেকিার সরকাররে সঙ্গে বাংলাদশে সরকাররে। এই চুক্তটিি যুক্তরাষ্ট্র করছেে অন্যান্য রাষ্ট্ররে সঙ্গওে। চুক্তটিরি ধারা-উপধারাও আমরেকিার তরৈ। ি আমরেকিা চুক্তি স্বাক্ষররে বষিয়ে নাছোড়বান্দা এবং তারা হাল ছড়েে না দয়িে বছররে পর বছর ধরে এজন্য বাংলাদশেরে ওপর ক্রমাগত চাপ দয়িে চলছে।

ে এর মাঝে এদশেে ও আমরেকিায় কয়কে দফা সরকার বদল হয়ছে। ে কন্তিু ‘টফিা’ চুক্তরি বষিয়টি সব আমলইে যুক্তরাষ্ট্ররে পক্ষ থকেে একটি গুরুত্বর্পূণ এজন্ডো হয়ে থকেছে। ে তারা এমনও বলছেে য,ে ‘টফিা’ চুক্তি স্বাক্ষর না করলে বাংলাদশে-যুক্তরাষ্ট্র সহযোগতিার ওপর এর নতেবিাচক প্রভাব পড়ব। ে যহেতেু বাণজ্যি ও বনিয়িোগ উভয় ক্ষত্রেইে বাংলাদশেরে তুলনায় যুক্তরাষ্ট্ররে প্রাধান্য ও আধপিত্য প্রশ্নাতীত এবং এই অসামঞ্জস্য পরর্বিতন হওয়ার সম্ভাবনা নইে, তাই ‘বাণজ্যি ও বনিয়িোগরে’ র্স্বাথ রক্ষার উদ্দশ্যেে করা চুক্তটিরি দ্বারা প্রধানত যুক্তরাষ্ট্ররে র্অথনতৈকি র্স্বাথ সংরক্ষণরে একতরফা সুবধিা প্রাপ্তরি ব্যবস্থা করা হবে এই সমালোচনা নরিসনরে জন্য ‘বাণজ্যি ও বনিয়িোগ’-এর সঙ্গে ‘সহযোগতিা’ শব্দ যুক্ত করা হয়ছে। ে কন্তিু চুক্ততিে যসেব প্রস্তাবনা ও ধারা রয়ছেে সগেুলোর জন্য চুক্তটিি অসম ও র্মাকনি র্স্বাথবাহী।

টকিফা চুক্ততিে কী আছ?ে প্রস্তুতকৃত ‘টকিফা’ চুক্ততিে কী কী ধারা রয়ছেে তা দশেবাসী জানে না। এই চুক্তি নয়িে চরম গোপনীয়তা রক্ষা করা হচ্ছ। ে এই চুক্তরি খসড়ায় বাণজ্যি ও বনিয়িোগরে ক্ষত্রেে সহযোগতিার মাধ্যমে উভয় দশেরে বন্ধন সুদৃঢ় করার উল্লখে থাকলওে চুক্তরি বভিন্নি প্রস্তাবনায় এবং অনুচ্ছদেে বাজার উš§ুক্তকরণ এবং সবো খাতরে ঢালাও বসেরকারকিরণরে মাধ্যমে বাংলাদশেরে র্অথনতৈকি খাতসমূহে বশিষে করে সবো খাতগুলোয় র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্ররে বহুজাতকি কোম্পানরি আধপিত্য প্রতষ্ঠিার সুস্পষ্ট রূপরখো তুলে ধরা হয়ছে। ে চুক্তরি প্রস্তাবনায় বলা হয়ছেে উভয় রাষ্ট্রই আর্ন্তজাতকি বাণজ্যি ও বনিয়িোগরে জন্য উদারনতৈকি নীতি গ্রহণ করব। ে বসেরকারি খাতরে বকিাশকে র্সবােচ্চ গুরুত্ব দয়ো হয়ছেে এবং উভয় দশেরে উচ্চ র্পযায়রে সরকারি র্কমর্কতাদরে সমন্বয়ে গঠতি ‘বাণজ্যি ও বনিয়িোগ কমশিন’ প্রাইভটে সক্টেররে বকিাশরে জন্য প্রয়োজনীয় কৌশল ও পরার্মশ সরবরাহ করব।

ে দুই দশেরে মধ্যে বাণজ্যি ও বনিয়িোগরে ক্ষত্রেে শুধু র্সাভসি সক্টেররে কথা উল্লখে রয়ছে,ে ‘পণ্য’ উৎপাদনরে বষিয়টি সংযুক্ত রাখা হয়ন। ি চুক্তি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্র ভবষ্যিতে বাংলাদশেে যে বনিয়িোগ করব,ে তা শুধু সবো খাতইে। তারা কোনো পণ্য এ দশেে উৎপাদন করবে না। চুক্তরি এসব ধারা অনুযায়ী বাংলাদশে সরকার যুক্তরাষ্ট্ররে বহুজাতকি কোম্পানরি বাণজ্যি ও বনিয়িোগরে জন্য দশেরে বাজার উš§ুক্ত করে দবেে এবং বদ্যিমান শুল্ক এবং অশুল্ক বাধাসমূহ দূর করতে বাধ্য থাকব। ে বাংলাদশেকে দশেীয় শল্পিরে/কোম্পানরি প্রতি সুবধিা প্রদানকারী বাণজ্যি সংক্রান্ত অভ্যন্তরীণ সংরক্ষণ নীতি প্রত্যাহার করতে হব।

ে টকিফা চুক্ততিে বলাই আছে বাংলাদশে ১৯৮৬ সালে স্বাক্ষরতি ‘দ্বপিক্ষীয় বনিয়িোগ চুক্ত’ি অনুযায়ী র্মাকনি বনিয়িোগকারীদরে র্অজতি মুনাফা বা পুঁজরি উপর কোনো কর আরোপ করতে পারবে না এবং বনিয়িোগ প্রত্যাহার করে নয়ো হলে তাদরে ক্ষতপিূরণ দতিে হব। ে এই চুক্তরি মাধ্যমে বনিয়িোগরে বশিষে সুরক্ষাসহ র্মাকনি কোম্পানগিুলোকে সবোখাতে বাণজ্যিরে জন্য বশিষে সুযোগ-সুবধিা দয়িে দশেরে জ্বালান,ি গ্যাস, বদ্যিুৎ, বন্দর, টলেযিোগাযোগ, শক্ষিা, স্বাস্থ্য, পরবিহন ইত্যাদি সক্টেরকে র্মাকনি পুঁজপিতদিরে জন্য উš§ুক্ত করে দতিে হব। ে চুক্তরি প্রস্তাবনা অনুযায়ী বাংলাদশেকে দোহা ডভেলেপমন্টে এজন্ডো অনুসারে কৃষতিে র্ভতুকি হ্রাসকরণ এবং মুক্তবাজার র্অথনীতি গ্রহণ করতে হব। ে এছাড়া টকিফা চুক্তরি অন্যতম দকি হচ্ছে মধোসত্ব আইনরে কঠোর বাস্তবায়ন। চুক্তি স্বাক্ষরতি হলে সমস্যা কী? চুক্তটিি স্বাক্ষরতি হলে দশেরে সবোখাতসমূহ রাষ্ট্রীয় নয়িন্ত্রণ থকেে মুক্ত হয়ে র্মাকনি বহুজাতকি কোম্পানরি দখলে চলে যাব।

ে এর ফলে দশেীয় কোম্পানগিুলোর র্স্বাথও বঘিœিত হব। ে অবাধ মুনাফা র্অজনরে জন্য বদিশেি কোম্পানগিুলো সবো যমেন টলেযিোগাযোগ, বদ্যিুৎ, গ্যাস, পান,ি চকিৎিসা, শক্ষিা, বন্দর প্রভৃতি ও পণ্যরে দাম বহুগুণে বৃদ্ধি করব। ে সবোখাতে বদিশেি প্রাইভটে কোম্পানগিুলোর অবাধ বাণজ্যি ও বনিয়িোগরে সুযোগ প্রদান করলে বাংলাদশে তার কল্যাণমূলক রাষ্ট্রনীতরি আওতায় সরকারি প্রতষ্ঠিানরে মাধ্যমে দশেরে দরদ্রি ও সাধারণ মানুষকে কম মূল্যে সবো দানরে যসেব র্কমসূচি নয়িে থাকে তা সঙ্কুচতি হবে অথবা বলিুপ্ত হয়ে যাব। ে ফলে সাধারণ মানুষরে জীবনধারণ এবং সামাজকি নরিাপত্তা বঘিœিত হব। ে র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্র নজিে সুকৌশলে বাণজ্যি সংরক্ষণ নীতি গ্রহণ করে অনুন্নত দশেকে বাণজ্যি সুবধিা প্রদান থকেে বরিত থাকছ।

ে দোহা এজন্ডো অনুযায়ী বাংলাদশে কৃষতিে ৫ শতাংশরে বশেি র্ভতুকি দতিে পারছে না, অথচ যুক্তরাষ্ট্র নজিইে কৃষতিে ১৯ শতাংশরে বশেি র্ভতুকি দয়িে তাদরে কৃষি ব্যবস্থাকে সুরক্ষা দচ্ছি। ে ফলে বাংলাদশেরে কৃষজি পণ্যরে দাম ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পাচ্ছ। ে যুক্তরাষ্ট্র নজিে কন্তিু বাণজ্যি সংরক্ষণ নীতি গ্রহণ করছে অথচ আমাদরে মতো অনুন্নত দশেগুলোকে বাণজ্যি উদারনীতি গ্রহণে নানা চুক্তরি মাধ্যমে বাধ্য করছ। ে মধোস্বত্ব আইনরে কঠোর বাস্তবায়ন হলে তা উন্নত দশেগুলোর মালকিানাধীন বহুজাতকি কোম্পানরি র্অথনতৈকি ও রাজনতৈকি হাতয়িার হসিবেইে কাজ করবে যাতে দরদ্রি দশেগুলোর কাছ থকেে অবাধে মাত্রাতরিক্তি মুনাফা লুণ্ঠনরে আইনি বধৈতা পাওয়া যায়। উন্নত প্রযুক্তি এবং উৎপাদন পদ্ধতরি অধকিারী হওয়ার পর তারা এই জ্ঞানকে কুক্ষগিত করে রাখতে চায়।

এর মাধ্যমে তারা চায় যনে অবশষ্টি বশ্বি প্রযুক্তি ও উৎপাদনরে জন্য তাদরে উপর নর্ভিরশীল থাকে এবং তাদরে উৎপাদতি পণ্যরে বাজারে পরণিত হয়। টফিা চুক্তরি মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র নর্দিষ্টি সময়রে র্পূবইে মধোস্বত্ব আইন মানতে বাধ্য করছে উন্নয়নশীল দশেগুলোক। ে টকিফা চুক্তরি ফলে বাংলাদশেকে ২০১৬ সালরে আগইে মধোস্বত্ব আইন মনেে চলতে হব। ে চুক্তরি প্রস্তাবনায় বলা হয়ছেে বাণজ্যি সর্ম্পকতি মধোস্বত্ব অধকিার (ঞজওচঝ) এবং অন্যান্য প্রচলতি মধোস্বত্ব আইনরে যথাযথ এবং র্কাযকরি রক্ষণাবক্ষেণ ও বাস্তবায়ন করতে হব। ে দোহা ঘোষণা ২০০০ অনুযায়ী বশ্বি বাণজ্যি সংস্থার আওতায় বাণজ্যিবষিয়ক মধোসম্পদ স্বত্ব চুক্তি অনুসারে স্বল্পোন্নত সদস্য হসিবেে বাংলাদশে ২০১৩ সাল র্পযন্ত বভিন্নি পণ্য ও সবোয় এবং ২০১৬ র্পযন্ত ওষুধরে ক্ষত্রেে মধোস্বত্ববষিয়ক বধিনিষিধে থকেে ছাড় পয়েছেে এবং এই সুবধিা গ্রহণ করে বাংলাদশেরে ওষুধ কোম্পানগিুলো বভিন্নি পটেন্টে করা ওষুধ উৎপাদন এবং রপ্তানি করতে পারছ।

ে কন্তিু টকিফায় সে ধরনরে কোনো সুযোগ রাখা হয়ন। ি এর ফলে বাংলাদশেরে ওষুধ শল্পি, কম্পউিটার সফটওয়্যারসহ গোটা তথ্যপ্রযুক্তি খাত আমরেকিার কোম্পানগিুলোর পটেন্টে, কপরিাইট, ট্রডের্মাক ইত্যাদরি লাইসন্সে খরচ বহন করতে গয়িে বভিন্নি পণ্য এবং প্রযুক্তরি দাম অভাবনীয়ভাবে বড়েে যাব। ে মধোস্বত্ত্ব আইন র্কাযকর হলে বাংলাদশেরে ওষুধ কোম্পানগিুলো অনকে ওষুধ তরৈি করতে পারবে না, আমাদরেকে কয়কেগুণ বশেি দামে বদিশেি কোম্পানরি পটেন্টে করা ওষুধ খতেে হব। ে বাংলাদশে ওষুধ শল্পিে রপ্তানি সম্ভাবনা হারাব। ে দরদ্রিরা ওষুধ কনিতে গয়িে হমিশমি খাব।

ে বাংলাদশেরে ওষুধশল্পি ক্ষতগ্রিস্ত হবে কনেনা দশেীয় ওষুধ কোম্পানগিুলো নজি দশেইে তাদরে ওষুধ বক্রিি করতে গয়িে বদিশেি কোম্পানরি সঙ্গে অসম প্রতযিোগতিার মুখে পড়ব। ে ফলে অনকে মাঝারি ও ক্ষুদ্র শল্পি ধ্বংস হয়ে যাব। ে আবষ্কিারক কোম্পানি সুর্দীঘ ২০ বছর ধরে নজিরে ইচ্ছামতো দামে ওষুধটরি একচটেয়িা ব্যবসা করে অবাধে মুনাফা লুট করব। ে ‘টকিফা’ চুক্তরি খসড়ায় পণ্য ও পুঁজরি চলাচলকে অবাধ করার কথা এবং সইে সূত্রে মুনাফার র্শতহীন স্থানাস্তররে গ্যারান্টরি কথা বলা হলওে শ্রমশক্তরি অবাধ যাতায়াতরে সুযোগরে কথা কছিুই বলা হয়ন। ি অথচ শ্রমশক্তইি হলো আমাদরে সবচয়েে আর্কষণীয় ও মূল্যবান সম্পদ যার রপ্তানরি ক্ষত্রেে আমাদরে রয়ছেে বপিুল আপক্ষেকি সুবধিা।

কন্তিু সক্ষেত্রেে ‘খোলাবাজার’ নীতটিি যুক্তরাষ্ট্র প্রয়োগ করতে রাজি নয়। তারা তা প্রয়োগ করতে প্রস্তুত কবেল পুঁজি এবং পণ্য-সবো পণ্যরে ক্ষত্রে,ে যক্ষেত্রেে তার রয়ছেে বাংলাদশেরে তুলনায় অনকে বশেি আপক্ষেকি সুবধিা। অন্যদকি,ে টকিফাতে ‘শুল্ক বহর্ভিূত বাধা’ দূর করার র্শত চাপানো হলওে ‘শুল্ক বাধা’ দূর করার কথা বমোলুম এড়য়িে যাওয়া হয়ছে। ে উল্লখ্যে, বাংলাদশেরে রপ্তানকিৃত তরৈি পোশাক শল্পিরে পণ্যরে ক্ষত্রে,ে গড় আর্ন্তজাতকি শুল্ক যখোনে ১২ শতাংশ, যুক্তরাষ্ট্ররে তা ১৯ শতাংশ। পটেন্টে হলে সমস্যা কী? পটেন্টে কোনো প্রতষ্ঠিানকে মধোস্বত্ব দয়িে দয়ে।

ফলে সে সইে মধোস্বত্বরে ভত্তিতিে সইে পটেন্টেরে সঙ্গে সর্ম্পকতি যকেোনো বাণজ্যিে সে রয়্যালটি দাবি করতে পার। ে যমেন নমিরে পটেন্টে করা আছে আমরেকিার তাই নমি গাছ থকেে উৎপাদতি যকেোনো পণ্যে সে উৎপাদক প্রতষ্ঠিানরে কাছে রয়্যালটি দাবি করতে পারব। ে বাংলাদশে, ভারত, ব্রাজলিসহ বভিন্নি দশেরে নজিস্ব জীববচৈত্রিরে অনকে জীব-অণুজীব এবং উদ্ভদি প্রজাতি এখন বহুজাতকি কোম্পানরি পটেন্টেরে দখল। ে ভারত উপমহাদশেরে শতাধকি গাছ-গাছড়া যুক্তরাষ্ট্ররে পটেন্টে অফসিে রজেস্ট্রিশেনরে অপক্ষোয় রয়ছে। ে পটেন্টে আইন বাস্তবায়ন আমাদরে দশেরে জীববচৈত্রি এবং কৃষতিে বর্পিযয় সৃষ্টি করব।

ে পটেন্টে-এর মাধ্যমে সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসন এখন আর শুধু সামরকি এবং র্অথনতৈকি ক্ষত্রেে সীমাবদ্ধ নয় বরং ফল ফসল এবং গাছ-গাছড়ার উপরও বস্তিৃত হয়ছে। ে যুক্তরাষ্ট্ররে পটেন্টে আইনে বলা আছ,ে ‘কোনো কছিুর পটেন্টেরে বলোয় যুক্তরাষ্ট্ররে বাইরে অলখিতি উৎসরে অনুসন্ধানরে কোনো বাধ্যবাধকতা নইে’। এর মানে হচ্ছে হাজার হাজার বছর ধরে উন্নয়নশীল দশেরে প্রচলতি উৎপাদন প্রণালী, জীববচৈত্র্যি, কৃষকদরে নজিস্ব শস্যবীজ ইত্যাদি শুধুমাত্র প্রযুক্তি এবং র্অথরে জোরে পটেন্টে করে নতিে পারবে বহুজাতকি কোম্পানগিুলো। এক্ষত্রেে কোম্পানগিুলো তাদরে উন্নত জনেটেকি টকেনোলজরি মাধ্যমে ডএিনএ ফঙ্গিার প্রন্টি নর্ণিয় করে অন্য দশেরে জীববচৈত্র্যি এবং কৃষজি সম্পদকে নজিরে বলে পটেন্টে করয়িে নবে। ে কৃষতিে পটেন্টে বাস্তবায়ন হলে কৃষকদরে শস্য বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ, পুনরুৎপাদন এবং রক্ষণাবক্ষেণরে অধকিার কড়েে নয়ো হব।

ে মধোস্বত্ব আইন অনুযায়ী রয়্যালটি পাবে আমরেকিার বহুজাতকি কোম্পানগিুলো আর ধ্বংস হবে দশেি প্রজাত,ি পরবিশে এবং কৃষি উৎপাদন কাঠামো। বীজ এবং কৃষি পণ্যরে দাম অনকেগুণ বড়েে যাবে বলে দশেরে খাদ্য নরিাপত্তা হুমকরি মুখে পড়ব। ে তরৈি পোশাক শল্পিকওে ব্র্যান্ড নামে ব্যবহƒত এদশেরে তরৈি এক্সসেরজিরে জন্য সংশ্লষ্টি র্মাকনি কোম্পানকিে রয়্যালটি দতিে হব। ে বাসমতি চাল, চরিতার রস, নমিরে দাঁতন ইত্যাদি হনে বস্তু নইে যা আগভোগইে র্মাকনিসিহ বদিশেি কোম্পানরিা পটেন্টে করে রাখনে। ি মধোস্বত্ব অধকিাররে ধারা প্রয়োগ করে তারা এসব কছিুর জন্য রয়্যালটি প্রদানে বাংলাদশেকে ‘টকিফা’ চুক্তি মাধ্যমে বাধ্য করতে চায়।

টকিফাতে শ্রমকিবান্ধব ধারাও কি আছ?ে মোটওে না। টকিফার প্রস্তাবনায় মানবাধকিার, শ্রমরে মান এবং শ্রমজীবীদরে অধকিার ও পরবিশেগত বষিয় অর্ন্তভুক্ত করা হলওে এর লক্ষ্য শ্রমজীবীদরে অধকিার প্রতষ্ঠিা নয় বরং এগুলোকে নন-ট্যারফি (অশুল্ক) বাধা হসিবেে ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র তার বাজারে বাংলাদশেি পণ্যরে রপ্তানি ইচ্ছামতো নয়িন্ত্রণ করতে পারব। ে মানবাধকিার, শ্রম পরবিশেরে মান ইত্যাদি বষিয়কে অশুল্ক বাধা হসিবেে চহ্নিতি করে র্মাকনিরিা ‘টকিফা’ চুক্তি দ্বারা বাংলাদশেকে উত্তরণ অসাধ্য প্রতকিূলতায় আটকে ফলোর ফন্দি করছে। ে কয়কে শতাব্দী ধরে তারা আমাদরে মতো দশেে ঔপনবিশেকি শাসন চালয়ি,ে নজি নজি দশেে নর্মিম ও অমানবকি শ্রম-শোষণ চালয়ি,ে শ্রম পরবিশেরে ক্ষত্রেে দাসসুলভ মান বজায় রখেে এখন উন্নত ধনী দশেে পরণিত হয়ছে। ে এখন আমরা উন্নয়নরে পথ গ্রহণ করা মাত্রই সমানে সমানে প্রতযিোগতিায় নামার কথা বলে আমাদরে ওপরে তাদরে মতো সমান মাত্রার র্শতাবলি চাপয়িে দতিে চাচ্ছ।

ে এ যনে, হাত-পা খোলা মোটা তাজা মানুষ র্কতৃক পছেনে হাত বাঁধা অনাহারী মানুষকে সমানে সমানে কুস্তি প্রতযিোগতিায় অংশগ্রহণরে আমন্ত্রণ জানানো! চুক্তরি জন্য কনে এত গোপনীয়তা? বাংলাদশেরে সংবধিানে আর্ন্তজাতকি চুক্তি সর্ম্পকে বলা হয়ছেে য,ে ‘বদিশেরে সাথে সম্পাদতি সকল চুক্তি রাষ্ট্রপতরি নকিট পশে করা হইব,ে এবং রাষ্ট্রপতি তাহা সংসদে পশে করবিার ব্যবস্থা করবিনে; তবে র্শত থাকে য,ে জাতীয় নরিাপত্তার সহতি সংশ্লষ্টি অনুরূপ কোনো চুক্তি কবেলমাত্র সংসদরে গোপন বঠৈকে পশে করা হইব। ে’ যহেতেু টকিফা কোনো নরিাপত্তা বষিয়ক চুক্তি নয় তাই সে চুক্তরি ধারাগুলো প্রকাশ না করাটা সংবধিান বরিোধী। ‘টকিফা’ চুক্তরি ধারাসমূহ নয়িে গোপনীয়তা ও রাখঢাক করার যে চষ্টো চলছে তা সংবধিানরে সঙ্গে সাংর্ঘষকি। টকিফা চুক্তি কি বাংলাদশেে র্মাকনি বনিয়িোগ বাড়াব?ে বাংলাদশেরে পণ্য রপ্তানি বাড়াব?ে যুক্তরাষ্ট্ররে পক্ষ থকেে বলা হচ্ছ,ে এ চুক্তি স্বাক্ষররে পর যুক্তরাষ্ট্র থকেে আমাদরে দশেে বনিয়িোগ কয়কে গুণ বাড়ব,ে সইে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়বে আমাদরে পণ্য রপ্তানওি। এশয়িার দুটি প্রধান র্অথনতৈকি শক্তি গণচীন এবং ভারত তার রপ্তানরি যথাক্রমে ২১ এবং ১৯ শতাংশ পণ্য যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করলওে তারা এই চুক্তি স্বাক্ষর করনে।

ি র্অথাৎ টকিফা চুক্তি স্বাক্ষররে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানরি সর্ম্পক নইে। যুক্তরাষ্ট্ররে বাজারে পণ্য রপ্তানতিে প্রধান বাধা হচ্ছে শুল্ক বাধা। র্বতমানে বাংলাদশেি পোশাক রপ্তানকিারকদরে যুক্তরাষ্ট্ররে বাজারে ১৫.৩ শতাংশ শুল্ক দতিে হয়, অন্যদকিে চীনকে পরশিোধ করতে হয় মাত্র ৩ শতাংশ। তাহলে দখো যাচ্ছে চীন টফিা চুক্তি স্বাক্ষর না করওে বাংলাদশেরে চয়েে অনকে কম শুল্কে পণ্য রপ্তানি করতে পারছ। ে তরৈি পোশাকরে শুল্কমুক্ত প্রবশোধকিাররে লোভ দখেয়িে যুক্তরাষ্ট্র এই চুক্তি স্বাক্ষররে জন্য এদশেরে উপর চাপ সৃষ্টি করে যাচ্ছে কন্তিু টকিফা এগ্রমিন্টেে তরৈি পোশাকরে শুল্কমুক্ত প্রবশোধকিাররে কোনো নশ্চিয়তা রাখা হয়নি কারণ প্রস্তাবনায় বলা হয়ছেে উভয় দশে নজি নজি বাজারে পণ্য প্রবশেে নন ট্যারফি বা অশুল্ক বাধা দূর করব।

ে কন্তিু বাস্তবে যুক্তরাষ্ট্ররে বাজারে বাংলাদশেি পণ্যরে অশুল্ক বাধা খুব সামান্যই। যুক্তরাষ্ট্র কনে এই চুক্তি স্বাক্ষররে জন্য এতটা আগ্রহী? বশ্বি বাণজ্যি সংস্থার বাইরে স্বল্পোন্নত দশেরে উপর আধপিত্য বস্তিাররে জন্যই আমরেকিা সহযোগতিামূলক উদ্যোগরে ছদ্মাবরণে টফিা বা টকিফার মতো দ্বপিাক্ষকি চুক্তগিুলো করার চষ্টো করছ। ে যদি স্বল্পোন্নত দশেগুলোকে দ্বপিাক্ষকি চুক্তরি বড়োজালে আবদ্ধ করা যায় তবে আর্ন্তজাতকি বহুপাক্ষকি ফোরাম ডব্লউিটওি-এ আমরেকিা তার আধপিত্যবাদী বাণজ্যি নীতি বাধাহীনভাবে বাস্তবায়ন করতে পারব। ে এই লক্ষ্যইে পাকস্তিান, সৌদি আরব, শ্রীলঙ্কা, ভয়িতেনাম, ইরাক, উরুগুয়সেহ বশ্বিরে ৩০টরিও বশেি দশেরে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যইে টফিা চুক্তি স্বাক্ষর করছে। ে স্বল্পোন্নত দশেগুলোর নতো হসিবেে বাংলাদশে বশ্বি বাণজ্যি সংস্থাসহ বভিন্নি আর্ন্তজাতকি ফোরামে তৃতীয় বশ্বিরে পক্ষে প্রতনিধিত্বি করছ।

ে বশ্বিব্যাপী পরাশক্তগিুলোর র্অথনতৈকি আধপিত্যরে বপিরীতে স্বল্পোন্নত দশেগুলোর র্স্বাথ রক্ষার জন্য এসব ফোরামে বাংলাদশে যনে কোনো ভূমকিা না রাখতে পারে সজেন্য বাংলাদশেকওে টকিফা চুক্তরি মাধ্যমে নয়িন্ত্রণে রাখার প্রয়োজনীয়তা বোধ করছে যুক্তরাষ্ট্র। কনেনা টকিফা স্বাক্ষর হলে আর্ন্তজাতকি অঙ্গনে যুক্তরাষ্ট্ররে সদ্ধিান্তরে বাইরে যাওয়া আর সম্ভব হবে না। এ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র নরিাপত্তার প্রশ্নে কৌশলগত গুরুত্বর্পূণ সহযোগী হসিবেে বাংলাদশেকে দখেতে চায়। কারণ যুক্তরাষ্ট্র মনে করে গণচীনরে অব্যহত উন্নয়ন ও পরাশক্তি হসিবেে চীনরে অভাবনীয় অগ্রগতি ঠকোতে এবং দক্ষণি এশয়িার বশিাল বাজাররে উপর নজিরে আধপিত্য প্রতষ্ঠিা করতে হলে বঙ্গোপসাগরে এবং ভারত মহাসাগরে র্মাকনি বাহনিীর উপস্থতিি বজায় রাখতে হব। ে আর বঙ্গোপসাগরে নরিাপত্তা বজায় রাখতে হলে বাংলাদশে ভূ-রাজনতৈকিভাবে খুবই গুরুত্বর্পূণ ভূমকিা রাখব।

ে এ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদশেকে তথাকথতি সন্ত্রাসরে বরিুদ্ধে যুদ্ধরে আঞ্চলকি র্পাটনার বানাতে আগ্রহী। ভূ-রাজনতৈকি নরিাপত্তা ইস্যুতে ঢাকার কাছ থকেে অধকিতর সহযোগতিার জন্যই যুক্তরাষ্ট্র টকিফা চুক্তি স্বাক্ষর করতে চাচ্ছে কনেনা এই চুক্তরি মাধ্যমে বাংলাদশে র্মাকনি বলয়ে আরও বশেি সম্পৃক্ত হয়ে যাব। ে উল্লখ্যে, দোহায় অনুষ্ঠতি বশ্বি বাণজ্যি সংস্থার সম্মলেনে গৃহীত ‘দোহা ডভেলেপমন্টে এজন্ডোর’ মূল বষিয়গুলো হলোÑ অ-কৃষপিণ্যরে বাজার উš§ুক্তকরণ, কৃষি থকেে র্ভতুকি প্রত্যাহার, মধোজাত সম্পত্তি অধকিার (ট্রপিস) এবং র্সাভসি বা পরবিশে খাতে বনিয়িোগ উদারকিরণ ইত্যাদ। ি কন্তিু এসব বষিয়ে র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদশেরে র্স্বাথ অভন্নি নয়। বরং এসব ক্ষত্রেে র্মাকনিরে র্স্বাথরে সঙ্গে বাংলাদশেরে র্স্বাথরে গুরুতর বরিোধ আছ।

ে অথচ ‘সোফা’ চুক্তরি সুবাদে বভিন্নি আর্ন্তজাতকি ফোরামে র্মাকনিরে পক্ষে এবং স্বল্পোন্নত দশেরে বপিক্ষে বাংলাদশেকে দাঁড় করানোর সুযোগ পাবে র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্র। দ্বপিাক্ষকি ‘সোফা’ চুক্তকিে কাজে লাগয়িে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদশেকে আর্ন্তজাতকি বভিন্নি ফোরামে অবস্থান নতিে বাধ্য করতে পারব। ে একথা সকলইে জাননে য,ে বভিন্নি দশে বশিষে করে স্বল্পোন্নত দশেগুলো তাদরে অভন্নি ও সাধারণ র্স্বাথ সংরক্ষণে সম্মলিতিভাবে আর্ন্তজাতকি ও বহুপাক্ষকি নানা ফোরামে অবস্থান নতিে পার। ে কন্তিু টফিার মতো দ্বপিাক্ষকি চুক্তরি কারণে বাংলাদশে তা স্বাধীন মতো করতে পারবে না। শুধু তাই নয়, বহুপক্ষীয়ভাবে যকেোনো বরিোধ নরিসনরে সুযোগ হারাবে বাংলাদশে।

‘টকিফা’ চুক্তরি কারণে বাংলাদশে তার জাতীয় র্স্বাথ রক্ষায় আর্ন্তজাতকি পরসিরে বহুপাক্ষকিভাবে প্রচষ্টো চালানোর সুযোগ নরিঙ্কুশভাবে পাবে না। উপরন্তু বাণজ্যি সমস্যা বহুপক্ষীয়ভাবে সমাধানরে বদলে তা র্মাকনিরে সঙ্গে দ্বপিক্ষীয়ভাবে সমাধানরে ফাঁদে পড়বে বাংলাদশে। একপক্ষ প্রবল শক্তশিালী হলে দ্বপিাক্ষকি সমস্যার সমাধান স্বাভাবকি কারণইে র্দুবলরে নয় বরং সবলরে পক্ষইে যায়। সে কারণে বাংলাদশেকে সব সময়ই ক্ষতগ্রিস্ত হতে হব। ে জএিসপি সুবধিার পাওয়ার প্রশ্নরে সঙ্গে কি টকিফা চুক্তি যুক্ত? ঢাকায় নয়িোজতি র্মাকনি রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লউি মজীনা গত ২৮ জুলাই আবারও এই চুক্তি স্বাক্ষররে জন্য বাংলাদশে সরকাররে প্রতি আহবান জানয়িে বলনে, ‘টকিফা চুক্তি সই না করলে যুক্তরাষ্ট্ররে বাজারে বাংলাদশেি পণ্য শুল্কমুক্ত প্রবশোধকিার পাবে না।

’ টকিফা চুক্তি নয়িে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদশেরে মধ্যে দরকষাকষকিে ‘অস্বস্তকির’ বষিয় উল্লখে করে তনিি জানতে চান, ‘এতে খারাপ কী আছ?ে আমি তো খারাপ কছিু দখেছি না’। টকিফার সঙ্গে জএিসপি সুবধিার কোনো সর্ম্পক নইে। দোহা নীতি অনুসারে আমরেকিা স্বল্পোন্নত দশেগুলোর ৯৭ শতাংশ পণ্যরে ক্ষত্রেে যুক্তরাষ্ট্ররে বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবশোধকিার দয়োর কথা যটোকে সাধারণভাবে জএিসপি সুবধিা বলা হয়। আমরেকিা ঠকিই বাংলাদশেরে ৯৭ শতাংশ পণ্যরে ক্ষত্রেে এই সুবধিা দয়িছেে তবে তাতে ঐসব পণ্য অর্ন্তভুক্ত করা হয়ছেে যার রপ্তানরি পরমিাণ খুবই কম। বাংলাদশেরে প্রধান রপ্তানি পণ্য তরৈি পোশাককে এর বাইরে রাখা হয়ছে।

ে সইে সব পণ্যরে জন্য জএিসপি সুবধিা থাকা আর না সমান কথা। যুক্তরাষ্ট্ররে বাজারে বাংলাদশেরে যে র্গামন্টেস পণ্য রফতানি হয় এর ওপর উচ্চহারে শুল্ক বসয়িে রখেছেে তারা। যুক্তরাষ্ট্ররে গড় আমদানি শুল্কহার শতকরা ১ ভাগরে মতো। কন্তিু বাংলাদশেরে র্গামন্টেসরে ওপর শুল্কহার শতকরা গড়ে ১৫ ভাগ। এই শুল্কহার আর্ন্তজাতকি বধিরিও পরপিন্থী।

এই শুল্ক এমনতিইে বাতলি হওয়া দরকার। এ বছরও বাংলাদশে যুক্তরাষ্ট্রকে শুল্কবাবদ প্রদান করছেে প্রায় ৫৬০০ কোটি টাকা। এটা যুক্তরাষ্ট্র থকেে যে ঋণ অনুদান নানাভাবে বাংলাদশেে আসে আসে এর ৬ গুণরেও বশে। ি র্অথাৎ যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদশেকে নয়, বাংলাদশেই যুক্তরাষ্ট্রকে র্অথরে যোগান দচ্ছি। ে জাতীয় র্স্বাথকে জলাঞ্জলি দয়িে রচতি ‘টকিফা’ চুক্তি পুরোটাই যুক্তরাষ্ট্ররে র্স্বাথ।

ে কন্তিু বাংলাদশেরে জন্য তা আরকেটি র্সবনাশরে র্বাতা। দশেরে গলায় আরকেটি ফাঁস পরানোর এই পাঁয়তারা দশেপ্রমেকি জনগণকে রুখতে হব। ে এ র্কতব্য সব দশেপ্রমেকিরে। কৃতজ্ঞতা : ‘টফিা’ চুক্তি দশেরে র্স্বাথ জলাঞ্জলি দবে;ে মুজাহদিুল ইসলাম সলেমি। জাতীয় র্স্বাথ বরিোধী টকিফা চুক্তি সই করা হবে বাংলাদশেরে জন্য আত্মঘাতী; ববিাগী বাউল।

আনু মুহাম্মদ। এই লখোটি তরৈতিে তাঁদরে লখোর অনকে অংশ এবং তথ্য সরাসরি অবকিৃত অবস্থায় অথবা ঈষৎ সম্পাদতি অবস্থায় ব্যবহার করা হয়ছে। ে যঃঃঢ়://িি.িধসধফবৎংযড়সড়ু২.পড়স/পড়হঃবহঃ/২০১৩/০৫/১৪/হবংি০২৫৬.যঃস

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।