উচ্চস্তরের সুন্দরীঃ এই ধরনের সুন্দরীরা ভাল হবে নয়ত একেবারে খারাপ হবে, তারা মধ্যবর্তী অবস্থানে কম থাকে। ভাল মেয়ে হয়ে থাকলে, তারা সুন্দরী হওয়া সত্ত্বেও অন্য মেয়েদের তুলনায় ভাব কম নেয়।
মধ্যমস্তরের সুন্দরীঃ এই গুলা হয় বিরাট ফাজিল। এই গুলা কখনই একেবারে ভাল কিংবা খারাপ হয়না। এদেরকে প্রেম নিবেদন করা হলে বিরাট ভাব নেয়।
বিবাহিত জীবনে জামাই এর জীবন তামা তামা কইরা ফালায়।
ভাবওয়ালা সুন্দরীঃ এই মেয়ে গুলা দেখতে হয় মোটামুটি। কিন্তু ভাব দেইখা মনে হইব লাক্স সুন্দরী। অতিরিক্ত ভাবের ঠেলায় মাঝে মধ্যে সিগারেট,সীসা,ইয়াবা খাওয়া
শুরু করে।
ফেসবুক সুন্দরীঃ এই গুলার কোনও কাজ নাই,যেখানেই যাইব একটা কইরা ছবি তুইলা রাখব,আর ফেসবুকে আইসা,"আমি আইসক্রিম খাচ্চি" অথবা
"আজকে আমার কুত্তা হাগু করে নাই" লেইখা ছবি আপলোড দিব।
আর কিছু আবাল পোলাপান এই ছবিগুলাতে কইসা লাইক দিয়া প্রমান করে দুনিয়াতে ট্যালেন্ট এর কোনও মূল্য নাই, রূপবতী নারী যাহা বলিবে তাহাই সত্য।
এডিট সুন্দরীঃ এই সুন্দরীদের নিয়ে ছেলেদের মধ্যে কিঞ্চিৎ আতঙ্ক বিরাজ করে। বিভিন্ন সফটওয়্যার এর মাধ্যমে এই মেয়েগুলা নিজের ছবিরে রূপবতী মেয়ের ছবি বানাইয়া ফালায়,কেউ যদি ফেসবুকে ছবি দেইখা তাদের সাথে প্রেম করে তাইলে তারা তাদের জীবনে মায়ান সভ্যতার শেষ দিন দেইখা ফালায়।
নিম্নস্তরের সুন্দরীঃ এই মেয়েগুলার নিজের রুপ নিয়া আক্ষেপ থাকে আবার অনেকের থাকেনা। যাদের আক্ষেপ থাকেনা, তারা কেমনে জানি সুন্দরী না হওয়া সত্ত্বেও সারা জীবনে ৫-৬টা প্রেম কইরা ফালায় এবং আশ্চর্যজনক ভাবে খুব সুন্দর পোলা যোগাড় কইরা বিয়াও কইরা ফালায়।
সর্বশেষে...
হিজড়া সুন্দরীঃ এরা আসলে মেয়ে না। এরা হচ্ছে ছেলে। ফেসবুক এ মেয়ের নাম দিয়া ফেইক আইডি খুইলা বিভিন্ন ছেলের সাথে রঙ ঢঙ্গ করে।
নারী সাজতে সাজতে নিজের অজান্তে একসময় নিজের মধ্যে নারীর অস্তিত্ব অনুভব করে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।