আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ ছাড়া কোনো পথ খোলা নাই

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

বঙ্গবন্ধু একদিন জাতির উদ্দেশ্যে বলেছিলেন, “কি পেয়েছি আমরা?”
ঠিক তখনই বিশ্ব দেশ্ব বাংলাদেশী বিরদের সামনে বোকা হয়ে গিয়ে তেরে উঠেছিলো।

আমরা বিশ্বকে প্রমান করেছি। বাংলাদেশী জাতি শান্তিপ্রিয় কিন্তু একবার যদি সবাই একসাথে জাগে তাহলে শুধু বাংলাদেশ এর স্বাধীনতা অর্জন শুধু নয় আমরা যা ইচ্ছে তাই করে দেখাতে পারি।

আমি সব পশ্চিমাদের পোশা প্রভু ভক্ত চামচাদের স্পষ্ট ভাবে বলে দিতে চাই। আপনারা যদি ২৪ঘন্টার মধ্য শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করাতে না পারেন তাহলে এই পরিস্থিতি কিন্তু অনেক বড় হয়ে যাবে।

আমি আমার প্রিয় বাংলাদেশবাসীদের উদ্দেশ্যে বলছি।

আমি যা যা বলেছি শুধু তাই শুনুন। আমরা বংলাদেশে চাকরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য লড়ছি। এই শান্তিপূর্ণ সংগাম আমাদের সময়ের দাবির বাস্তবায়নের সামান্য রূপরেখা মাত্র।

ভারতীয়দের আমি মনে প্রানে বিশ্বাস করি। আমি আগেও বলেছি এখনও বলছি যে ইন্ডিয়া বাংলাদেশের বড় বোন।

আর ছোট বোনের কোনো সমস্যায় বড় বোন বসে থাকতে পারেন না। যে ইন্দিরা গান্ধী আমাদের বাংলাদেশীদের স্বাধীনতার সুখে কেঁদে দিয়েছিলেন। সেই ইল্ডিয়াকে আমরা ভুলিনি। যে ইন্ডিয়ায় একজন মহত্নাগান্ধী দেশের অস্তিত্ব রক্ষায় তার জীবন, যৌবন, ধ্যান, জ্ঞান কাজে লাগিয়ে রক্তপাতহীন আন্দোলনের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে চেষ্টা করে সফল হয়েছেন। সেই মহত্না গান্ধী যে আমার জন্মভুমি বাংলাদেশী মায়ের বড় বোনের সন্তান।

যে সন্তান কে তার দুষ্ট ভাই মার্ডার করার পরেও তিনি সেই দুষ্ট ভাইকে ক্ষমা করে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করে দেখিয়েছেন। আমি আশা করছি ইন্ডিয়া শেখ হাসিনার পাশ থেকে ভালো ভাবে সরে যাবে। বড় খালাম্মাদের ভুলে গেলে চলবে না যে নিজের মা অসুস্থ হলে সন্তানের প্রধান দায়িত্ব মাকে রক্ষা করা। আর মা কে রক্ষা করতে গিয়ে যদি খালাদের অসুবিধাও হয় তারপরও মাকে তার সন্তান চিকিৎসা করাবেই।

উদাহরণ স্বরূপ যদি আজ আমার মা কে লক্ষ করে কেউ গুলি চালালো।

আর আমার মায়ের পিছনে আমার বড় খালা দাঁয়িয়ে আছে। তখন আমি কি করবো? উত্তর সবাই জানের তারপরও আর একবার বলছি।
আমি আমার মায়ের হাত পা ধরে টেনে ধরে হলেও রক্ষা করবো। কিন্তু গুলি চলে যাবে খালার বুকে।


কি আমার কথা বিশ্বাস হচ্ছে না? একজন মা ভক্ত সন্তান যখন মায়ের অসুখ দেখে পাগোল হয়ে যায়।

তার সে পাগলামি সকল বিশ্বের মানুষিক ডাক্তার মিলে যদি রিপোর্ট তৈরি করে “এই ছেলে যা করেছে তা অন্যায়”। তারপরও মানুষ বুঝবে এটাই রাইট।

এই পাগলামি শুধু মাত্র একটি প্রেমের মধ্য থেকেই জন্ম নিতে পারে। আমার মা আমার প্রেমিকার মায়ের কাছে পায়ে হাত দিয়ে একদিন মিনতী করেছিলেন, “আমার সন্তানের জীবন রক্ষা করতে হলেও আপনার মেয়ে কে ভিক্ষা দিন”। সে ইতিহাস বড়ই করুন।



কিন্তু দেখুন বন্ধু আজও আমি হাল ছাড়িনি। আমি সেদিন মরার জন্য চেষ্টা করেও মরতে পারি নি। আজ আমি বুঝেছি জীবন কাকে বলে। দেখুন আমার প্রিয়া আছে, মা আছে। কিন্তু আজ সবচেয়ে বেশী কষ্ট পাচ্ছে কে?
অবশ্যই আমার মা না।

আমার প্রেমিকাও না। আমার প্রেমিকার মা বেশী কষ্ট পাচ্ছে। কেনো জানেন?
একটি ছোট গল্পে মিল দেখাতে পারেন নি বলে। জীবন কোনো ছোট গল্প না। জীবন একটা চলচিত্র।

যার শেষে নায়ক মারা যায় হাসতে হাসতে কিন্তু সিনেমা হল ভর্তি দর্শকের দু’চোখে জল টলমল করে ঝড়ে পড়ে। আবার যদি দেখা যায় নায়ক আসলে মারা যায় নি মরার ভান করে ছিলো। ঠিক দর্শক আবার হেসে ওঠে।

আমার জীবনের ধ্যান, জ্ঞান, সাধনা ও অভিজ্ঞতা থেকে যখন আমি সত্য প্রতিষ্ঠা আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আমি ঠিকই আমার মা এবং প্রেমিকা দু’জন কে একসাথেই সুখে রেখে দেখাবো।

প্রেম কাকে বলে?

আমার প্রেমিকা আমার ঘরে এসে, আমার মায়ের পায়ের ধুলো নিয়ে, তারপর সেই ভিক্ষা অপ্রাপ্তির ফলাফল পাবে। যার নিজের মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা বোধ নেই সে অন্যের মা কে সম্মান করবে কি করে? যার নিজের ভাইয়ের প্রতি টান নেই তিনি কিকরে শালাকে আপন ভাইয়ের মত জানবেন বলুন। বিশ্বাস করুন আমার জীবনের মধ্য দিয়ে আসি সৃষ্টি। সেই সৃষ্টি আবার ধ্বংশের রূপও নিতে পারে। কিন্তু আমি সেই ধ্বংশের পথে হাটতে চাই না।



এ্যাডলফ হিটলার কে আমি ছেলে বেলা থেকে শ্রদ্ধা করি। কেনো জানেন? তিনি একজন পারফেক্ট পুরুষ। তিনি নেত্রীত্ব তৈরির কারিগর। এ্যাডলফ হিটলার একজন সফল নেতা। এ্যাডলফ হিটলার একজন সফল প্রেমিক কিন্তু সফল মানুষ না।

কেনো জানেন? তিনি যে মানবতার জয়গান গাইতে জানেন নি। তিনি আমার থেকে বহুগুন মেধাবী হয়তো হতে পারেন কিন্তু আমার মতো কৌশলী না। তিনি যদি শুধু মাত্র ইহুদীদের না মারতেন। তাহলে আজ বিশ্ব থাকতো হিটলারের সম্রাজ্য। আমরা ইউ.এস.এ. কে আইডিয়ালিটি না ভেবে জার্মানদের ভাবতাম।

এ্যাডলফ হিটলার যুদ্ধে হারেন নি। এ্যাডলফ হিটরাররা কখনও হারেন না। কিন্তু আমার এই প্রিয় মানুষটি জীবনে শুধু একটি আবেগের কাছে হেরে গেছেন। আর তা হলো একজন চিত্রশিল্পী না হতে পারার জ্বালা। হিটলার আর্ট কলেজে চান্স পাওয়ার পরেও ভর্তি করা হয়নি শুধু মাএ হিটলার গরীব ও ক্রিচিয়ান ছিলেন বলে।

সেই কলেজের প্রিন্সিপাল ছিলেন একজন ইহুদী। হিটলার যদি তার মুরুব্বী জ্ঞানের মাধ্যমে যদি সেদিন যদি নিজের মন দিয়ে তার ছেলেবেলার রাস্ট্রিয় বাজে শিক্ষা ব্যাবস্থার কারনে ও বাজে শিক্ষক হিসেবে গোবব মনে করে ঐ চাপ্টার তার মন থেকে সরিয়ে নিতে পারতেন তাহলে হিটলার হারতেন না। দিস মাই চ্যালেঞ্জ। হিটলার যদি বাংলাদেশে জন্মাতেন তিনি জিততেন কারণ বাংলাদেশী জাতি এমন এক সম্পৃতির মধ্য থেকে বেড়ে ওঠে যা আর কোনো যাতি পায় না। আমরা মুরুব্বী জ্ঞান রেখেই এখনও অন্যায্য ভাবে শিক্ষকের মার খাওয়া ছাত্ররাও শিক্ষকের পায়ের ধুলো নেয়।

চাকুরী পেয়ে প্রথম মিষ্টি বউ না, ডার্লিং না, গার্ল ফেন্ড না বরং মায়ের মুখে তুলে দেন। এমন শান্তি সম্প্রতির দেশকে মারার সাধ্য পুরো বিশ্বের নাই। আমাদের মতো এতো আদব কায়দা জানা মানুষ বিশ্বের আর নেই।

বন্ধু!!!! স্মরণ করে দেখুন। বাংলাদেশ ও ভারত থেকে ঐ বৃটিশরা অনেক সম্পদ লুট করে নিয়েছে কিন্তু আমরা তা ফিরিয়ে আনি নি।

কারণ কি জানেন? সম্পদ বা সংস্কৃতির ক্ষেত্রে আমরা দিতে জানি কিন্তু নিতে জানি না। জ্ঞানের ভালো দিকগুলো আমরা অর্জন করে নেই। কিন্তু পশ্চিমারা জ্ঞান কিনে জ্ঞানী হতে চান। জ্ঞান বা মেধা ব্যবহার করে কিছু টাকা পয়সা নাড়াচাড়া যায় কিন্তু শান্তি আসে না। প্রকৃত জ্ঞানী জন্ম দেয়ার মতো মা তৈরী করতে না পারলে কিভাবে সন্তান জ্ঞানী হবে বলুন?

আমার কথা বিশ্বাস না হলে আমি আঙ্গুল তুলে দেখিয়ে দিচ্ছি।

দেখুন আজ তার স্পষ্ট প্রমাণ দিচ্ছি। বৃটিশরা তাজমহল এর অনেক রত্ন পাথর নিয়ে গেছে ঠিকই কিন্তু মমতাজের জন্য শাহজাহানের যে মমতা তা আমাদের পশ্চিম বাংলায় শাসন ভার তুলে নিয়েছেন। এর পরে দুটি লাইন লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু শান্তি ও মানবতার বিরুদ্ধে বলে লিখলাম না।

একজন শাহজাহান আসে মমতাজকে ভালোবাসতে।

আর মমতাজ শাহজাহান কে তাজমহল তৈরিতে অনুপ্রেরণা যুগিয়ে যায়। পশ্চিমারা মহামুল্যবান স্মপদ ভেবে মনি মুক্তা নিতে পেরেছেন কিন্তু তাজমহল তৈরীর প্রধান কৌশল প্রেম ও শ্রমিকের পরিশ্রম নিতে পারেন নি।

আমাদের মতো এতো লুট হবার পরেও ধন সম্পদ ও সম্পৃতি শান্তি রক্ষা করার দেশ আর নেই। পশ্চিমারা, ও পশ্চিমাদের দোশর পাকিস্থান আমাদের ইজ্জত লুট করতে চেয়েছে। কিন্তি তাতে তাদের মান চলে যেছে আর আমাদের মানইজ্জত দুটোই আছে।



হে জ্ঞাণী? আপনি কি প্রমাণ চান?
প্রমান দিচ্ছি। আমাদের সামান্য একটি মাত্র সম্পদ আমি হাত তুলে দেখিয়ে দিচ্ছি নিয়ে নিন। দেখুন। তা হলো নজরুল অবিধান। কিভাবে জানেন?
সেই পারস্য, এ্যারাবিয়ান, বৃটিশ, ডাচ, স্পেনিশ, গ্রীক সহ আরও অনেক জাতের শব্দের রন্ত দিয়ে গড়া আমার এই বাংলা ভাষা।

এই বাংলা ভাষকে পুরো বিশ্ব ভয় পায়। কেনো জানেন? এই ভাষা একবার যে শেখে সে এর মায়ায় আবদ্ধ হয়ে আর কোনো পাপ কাজ করতে পারে না।

নজরুল আমাদের কি দিয়েছেন? এমন প্রশ্ন আর কোনোদিন কাউকে করবেন না। একটা নজরুল পুরো বিশ্বকে শান্তি দিতে সক্ষম। বিশ্বাস না হলে পুরো নজরুলকে পড়ে দেখুন।



যে বাংলাদেশে প্রতি রাতে মা তার সন্তানকে না রেখে খায় না।
স্ত্রী তার ঘুম ঘুম চোখে দুটি সুন্দর ফুলে ভরা থালায় ভাত নিয়ে স্বামীর জন্য অপেক্ষা করে। স্বামী জুয়ায় হেরে তারপর স্ত্রীকে বকা দেয় তারপরও স্বামী, স্বামী বলে কেঁদে ওঠে সেই দেশ কোনোদিনও অসহায় হতে পারে না।
আবার স্বামী মাহফিল শুনে ঘরে ফিরলেও স্ত্রী তাজবিহ্ হাতে বসে থাকে।
মা তার সন্তানের ভবিষ্যৎ ভালো হবার আশায় রাত জেগে তাহাজ্জুত নামাজ পরে দোয়া করে।

আবার সবাই মিলে একসাথে দুর্গাপুজার মেলা থেকে ঘুরে আসে। এই সুন্দর দেশে অশান্তি করার চেষ্টা করা হলে সারাবিশ্বে আগুন জলবে।

এতো তালবাহানা নাটক নয় এবার একদম সোজাসুজি বলছি। শুনুন মি. তারেক রহমান ও মি. সজিব ওয়াজেদ জয়। আমি আপনাদের দুজনের দৃষ্টি আকর্ষন করে বলছি।


আপনারা দু’জনই ভালো। আপনারা দু’জনই ভালো মানুষের সন্তান। আপনারা দু’জনই বাংলাদেশী। আপনাদের মধ্যে কলহ বাজানোর মতো কেউ নেই।
তারেক ও জয় দু’জনই আজ প্রাপ্ত বয়স্ক।

দু’জনই সব বোঝেন ও জানেন। আপনাদের মা শুধু আপনাদের মা না। এরা হলেন বাংলাদেশের মা।
আজ যদি খালেদা জিয়ার আসল দেশ সবাই দেখতেন তাহলে পলিটিক্স করতে চাইতেন না। খালেদা জিয়ার আসল দেশ তার সন্তান তারেক জিয়া।

তারেক এক বাংলাদেশী মায়ের সন্তান। বাংলাদেশী মা এর সন্তান মা এর কোলে ফিরবেই তাতে কেউ কিছু বলতে পারবে না।
খালেদা জিয়া এক লক্ষ ভুল করুক। তা আমি দেখতে চাই না কিন্তু জিয়ার সন্তান কোনোদিন খারাপ হতে পারে না। জিয়ার সন্তানের কিছু বন্ধুবান্ধব খারাপ হতে পারে।

কিন্তু সেই খারাপ থেকে ভালোটা বেড় করে নিয়ে আসতেও জানে। আজ খালেদা জিয়াকে বড্ড একা বলে ভাবছেন তারা কি কখনও দেখেছেন। ক্ষমতার মায়াজালে বাঁধা পরে আজ মা হয়েছে সন্তান হারা। আর সন্তান হয়েছে মা হারা। আমি চাই পৃথিবীর সব সন্তান তার ময়ের কোলে চির কাল বাঁচুক।


খালেদা, হাসিনা, তারেক, জয় আপনাদের একটি দৃশ্য দেখাচ্ছি। দেখুন তো একটি ছোট্ট ঘাটলায় বসে মা তার কালো সন্তানটিকে কি সুন্দর করে সাবান দিয়ে গোছল করাচ্ছেন। ২ থেকে ৫ মাইল পায়ে হেটে যে দেশের শিক্ষার্থীরা স্কুলে গিয়ে তারপর ছারের বেতের বাড়ী খেয়েও বেঁচে থাকতে জানে সে দেশে কোনোদিন দুঃখ আসে না।

জয় ও তারেক! আপনারা মিলে আজ শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করিয়ে বিশ্বে শান্তির নজির নিয়ে আসুন। আমি আপনাদের মঙ্গলের জন্যই বলছি।

সেই সাথে পুরো জাতির মঙ্গলের জন্যও।

নির্বাচনের সুষ্ঠ পরিবেশ নিয়ে এসে জয়, তারেক, পার্থ, মাহি, তাজ সহ সবাই রাজণীতি না পলিটিক্স করবেন।
আর আমি আপনাদের সারাজীবন ইন্টারন্যাশনাল পলিটিক্র শিখিয়ে যাবো। বিশ্বাস করুন আমি ক্ষমতার জন্য এত কিছু করছি না আমি শান্তির জন্য আত্নপ্রকাশ করছি। দূর্ণীতিকে আমরা আর কোনোদিন প্রশ্রয় দেবো না।


আমরা হয়ে উঠবো বিশ্বের সেরা জাতি। সাইদী সাহেব ওয়াজ করবেন। আমরা গিয়ে ওয়াজ শুনবো। তাছলিমা মেয়েদের সাইকেল চালানো শিখাবে। প্রবাসী গুণী বাংলাদেশীরা বাংলাদেশের উন্নয়নে কাজ করবেন।

এর নাম সাফল্য ও শান্তি। এর নাম ন্যায় বিচার।
কোনো মানুষই পাপের ঊর্ধে না। আসুন আমরা সব ছোট ছোট মেধা মিলে বড় বেশী সুন্দর একটি দেশ গড়ি।
দেশে চাকরতন্ত্র প্রনয়ন করুন।



তারপরও আর একবার স্পষ্ট করে বলছি আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিছু হলে কিন্তু অনেক বেশী অসুবিধায় পরবেন।
যেমন ধরুন ভারত, ইউকে, ইউ.এস.এ থেকে যদি আগের ইউনাইটেড কথাটা বাদ দিয়ে দিন দেখবেন শক্তিহীন কতগুলো দেশ।
আবার মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানী থেকে এখনই মাল্টি কথাটা বাদ দেয় ঠিক হবে না। তবে এক সময় কোনো মাল্টি নয় বরং সব হবে কোম্পানী। এবং মেড ইন বাংলাদেশ।


আমার জন্য দোয়া করবেন। আবারও দেখা হবে।



অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.