আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দেলওয়ার হোসেন সাঈদীকে দাদু হিসেবে সম্বোধনকারী নারীর সাথে সাঈদীর কথপোকথন

মানুষ হতে চাই। এইখানে সাঈদী হুজুরের সাথে পরনারীর কিছু সংলাপ দেখুন। সুত্র: পত্রিকা থেকে নেওয়া। নারীকণ্ঠ : হ্যলো। স্লামুলাইকুম।

সাঈদী : ওয়ালাইকুম সালাম, খাওয়া দাওয়া হইছে। নারীকণ্ঠ :না, খাই নাই। সাঈদী : এখনো খাও নাও। নারীকণ্ঠ : আপনি আসবেন বলছেন যে। সাঈদী : ওহ, কি রান্না করছো।

নারীকণ্ঠ : হুম সাঈদী : কি রান্না করছো। নারীকণ্ঠ : লইট্টা ফিশ। সাঈদী : কি নারীকণ্ঠ : লইট্টা ফিশ। সাঈদী : লইট্টা ফিশ, খুব ভালা। নারীকণ্ঠ : দাদু।

সাঈদী : হুম, বলো। নারীকণ্ঠ : কাজ শেষ করছেন। সাঈদী : হুম করছি। তবে কেউ আসলে আমি হঠাত করেই বন্ধ করে দিব। নারীকণ্ঠ : কেন? সাঈদী : কেউ আসলে।

এখন আমি একা আছি বলো। নারীকণ্ঠ : তাই সাঈদী : নামাজ পড়ছো এশা, এশা পড়ছো। নারীকণ্ঠ : না পড়ি নাই। সাঈদী : এরে আল্লাহ, এখনো এশার পড় নাই। কাপড় নষ্ট হয়ে যাবে তো।

নারীকণ্ঠ : হুম সাঈদী : এখনো এশার পড়ো নাই তো, কাপড় নষ্ট হয়ে যাবে। নারীকণ্ঠ : এতোক্ষন এশার নামাজ না পড়ে থাকে সাঈদী : হ্যাঁ, তাই বলো। নারীকণ্ঠ : এখানে যদি নামাজের সময় নামাজটা না পড়ি, এখন আর কোন কাজ হবে। সাঈদী : তা তো ঠিকই। নারীকণ্ঠ :হ্যালো সাঈদী : হ্যালো।

নারীকণ্ঠ : দাদু সাঈদী : শুনতাছি নারীকণ্ঠ : শুনতাছেন। সাঈদী : শুনতেছ তো নারীকণ্ঠ : বারবার একই জবাব দিচ্ছেন। একেকবার একেক রকম দিতে পারেন না। সাঈদী : সোনা পাখি, নারীকণ্ঠ : জি সাঈদী : ময়না টিয়া পাখি। কি করতাছো এখন।

নারীকণ্ঠ : কি করতাছি মানে, আজকে আমার নানুর বাসায় গেছি। নারীকণ্ঠ : আমার নানুর বাসায় একটা পেপারে আপনার ছবি আছে। সাঈদী : আচ্ছা। নারীকণ্ঠ : ঐ ছবিটা আনতে গেছি। সাঈদী : কি রকম ছবি ঐটা নারীকণ্ঠ : আপনার হাফ ছবি।

সাঈদী : আচ্ছা, কবের কথা নারীকণ্ঠ : ২০০৬, তারিখটা তো দেখি নাই। কালকে দেখে আনবে। সাঈদী : এটা কি পত্রিকা। নারীকণ্ঠ : তাও দেখি নাই। পেপারটা দেওয়ালে দিছে তো ঐখানে।

ঐখান থেকে ছিড়ে নিয়ে আসছি। নারীকণ্ঠ : দাদু। সাঈদী : ময়না পাখি নারীকণ্ঠ : জ্বি। সাঈদী : সোনা পাখি, ডানা কাটা পরী। নারীকণ্ঠ : আজকে আপনার ছবি পেয়ে গেছি।

জি সাঈদী : সোনার হরিণ নারীকণ্ঠ : জি সাঈদী : উড়ে আয়, উড়ে আসবি। নারীকণ্ঠ : হুম সাঈদী : উড়ে আয় নারীকণ্ঠ : আপনি তো আমাকে.....যাচ্ছি না তো। ঐখানে ভাগাভাগিতো সাঈদী : আলাদা রুমে নিয়ে নিব। নারীকণ্ঠ : আলাদা রুমে তো নিবেন। তা আপনি যদি আমার কাছে আসেন, আরেকদিন আরেকজনের কাছে যেতে হবে।

সাঈদী : এখন কোথায় কি করতাছো তুমি। নারীকণ্ঠ : আমি বাইরে দাড়িয়ে দাড়িয়ে আপনার সাথে কথা বলতাছি। সাঈদী : ওহ, ঘরে টেবিল আছে না। নারীকণ্ঠ : হ্যাঁ, আছে তো। সাঈদী : ঘরের দরজা বন্ধ করে টেবিলের উপর শুয়ে পড়ো।

নারীকণ্ঠ : টেবিলের উপর কেন? সাঈদী : টেবিলের উপর পা ঝুলায় দিয়ে তার পরে শুয়ে পড়ো। .........আরেক স্টাইল। নারীকণ্ঠ : আরেক স্টাইল, তারপর আচ্ছা। সাঈদী : টেবিলের উপর শুয়ে পা দুইটা ঝুলিয়ে রাইখা। নারীকণ্ঠ : তারপর, সাঈদী : তারপর, দুই পার মাঝখানো দাড়ানো।

নারীকণ্ঠ : দুই পায়ের মাঝখানে আপনি দাড়াবেন। সাঈদী : দাড়িয়ে মেশিন চলবে। নারীকণ্ঠ : মেশিন চলবে। হুম, ও তাই। নারীকণ্ঠ : আপনি যে আমাকে বেশিক্ষন সময় দেন না।

সাঈদী : হাত দুটো থাকবে বুকের উপরে। আর পা দুটো ফাক করা থাকবে টেবিলের শোয়া। নারীকণ্ঠ : আপনি দাড়িয়ে দাড়িয়ে সাঈদী : হুম। নারীকণ্ঠ : কোমর ওতো লম্বা, লম্বা হবে কোমর। সাঈদী : হুম চলবে।

নারীকণ্ঠ : মনে হয় প্র্যাকটিক্যালি। সাঈদী : হুম, আমি তো ছয় ফিট লম্বা। নারীকণ্ঠ : তাই। সাঈদী : হুম নারীকণ্ঠ : আপনি যখন লম্ব আপনার জিনিসটাও লম্বা হবে। তাই না, সাঈদী : ঐটা লম্বা আছে, সাড়ে সাত ইঞ্চি।

নারীকণ্ঠ : তাহলে তো কম না। সাঈদী : আর মোটা আছে ওয়ান এন্ড হাফ। নারীকণ্ঠ : তাই, ওহ এজন্য তো আমার দাদা বেশি সন্তুষ্ট করতে পারে। সাঈদী : একটু পান খেয়ে নিই। আপনার সাথে পড়ে কথা বলি হ্যা।

নারীকণ্ঠ : কেন? পান খেতে চান? অপর আরেক ব্যাক্তির সাথে সাঈদীর কথোপকথন। সাঈদী : হ্যালো আসাসলাইমুলাইকুম স্যার, ভালো আছেন। সাঈদী : ওয়ালুকুম সালাম পুরুষকণ্ঠ : হুজুর আমি আমি অবসর সেনাসদস্য মোহাম্মদ তওহীদ হোসেন, বাড়ি নওগাঁ। সাঈদী : জি বলুন। পুরুষকণ্ঠ : কালকের পেপারে দেখলাম একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের তালিকায় আপনারও নাম আছে ।

দেখে চিন্তিত হয়ে গেছি হুজুর, চিন্তা করতাছি এবং দোয়া করতাছি আপনার জন্য। সাঈদী : জ্বি, দোয়া করতে থাকো পুরুষকণ্ঠ : বাবা, মা সবাই দেয়া করতাছে আপনার জন্য আপনার মন মানসিকতা কি রকম হুজুর এখন একটু জানতে চাই। সাঈদী : আমার এই ব্যাপারে কোন দুশ্চিন্তা নাই। কোন দুর্বলতা নেই। দেশে যদি আইন থাকে, বিচার থাকে কিছুই হবে না ইনশাল্লাহা।

সাঈদী : আলহামদুল্লিহ আর অন্যান্যদের আমাদের ইসলামী আন্দোলনের অন্যান্য নেতাকর্মীদের কি অবস্থা? সাঈদী : আমার বক্তব্য হলো যারা যুদ্ধই করে নাই, তারা যুদ্ধাপরাধী হয় কি করে। দেখা যাক কি হয়, দোয়া করতে থাকুন। আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.