আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

খাদ্য, হোমল্যান্ড, ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং, ফুড স্টোরেজ সিস্টেম, ফুড ডিস্ট্রিবিউশন, ফুড ফর এলাইভ এন্ড এন্টারটেইনমেন্ট। (পর্ব-৫)

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

আমার প্রেমিকার নাম ইফফাত জামান মুনমুন।

সবাই মুনমুন ডাকতো। আমি একদিন কম্পিউটারে ওর সামনে ওদেরই কোনো একটি কুইজের প্রশ্নে “মুন” নাম লিখে দেই। ইংরেজী মুন শব্দের অর্থ হলো চাঁদ। আমার নানা যে স্থানে জন্মেছেন, এবং আমি যে এলাকায় আমার বাল্য জীবন পাড় করেছি, তার নাম পশ্চিম চাদঁকাঠী। আমার দাদা যেখানে জন্ম নিয়েছেন সেই এলাকার অন্য একটি নাম (যা আজও মোটামুটি প্রচলিত আছে) চাঁদকাঠী।

জাতিসংঘের মহাসচিব সাহেব এর নাম বান কি মুন।

ইসলাম আপনাদের শান্তি দিতে চেয়েছে। কিন্তু যিনি আপনাদের মাঝে মোহাম্মদ নামে আবির্ভুত হয়ে ছিলেন। মোহাম্মদ সাহেব কে আজও আপনারা শুধু ভুলই বুঝ যাচ্ছেন। মোহাম্মদ সাহেব কি জাদুকর ছিলেন? মোহাম্মদ সাহেব কি আপনাদের কাছে মোহাম্মদের তাওহিদের রব খোদার সৃষ্টি চাঁদ নিয়ে ফাজলামী করতে এসেছিলেন নাকি তাওহিদের আল্লাহ্ ই যে একমাত্র উপাস্য সেই তাওহিদের বাণী উপস্থাপন করে আপনাদের শান্তির রাস্তা দেখাতনে আর্বিভুত হয়েছিলেন?

মানব জাতি নিজের মনের কুবুদ্ধি ও বিবেককে মিথ্যের পথে পরিচালিত করে খোদার উপর খোদকারী করে খোদার প্রিয় সৃষ্টি নিয়ে ফাজলামী করতে পারেন।

মহামানবরা তা কখনও করেন না। আপনারা আর কতোকাল আপনাদের রাসুল মোহাম্মদ (স) কেঁ কাঁদাতে চান?

আল্লাহ্ র সৃষ্টির সুন্দর একটি নিদর্শন চাঁদকেও নিজেদের মতো দু’ভাগ করে ফেললেন? একবার আপনাদের বিবেক এসেও কি আপনাদের বাঁধা দেইনি? এতো সহয একটি জিনিস আপনারা এতো কঠিন করে ভেবে ভেবে জীবনের কত কাজের সময়কে অকাজে ব্যায় করেছেন, একবার কি লজ্জাও হয় নি?

আমি স্পষ্ট ভাবে বলতে চাই যে, চাঁদ পৃথিবীর উপগ্রহ মাত্র। যার আলো প্রতিফলিত আলো। তৎকালীন বর্বর আরব সমাজ মোহাম্মদ সাহেবের এই কথা মেনে নিতে পারেন নি। তাই মোহাম্মদ সাহেব পূর্ণ চন্দ্রীমার (পূর্ণ চন্দ্রীমা ছাড়াও যখন চাঁদ গোলের কাছাকাছি থাকে) দিন অনেক মানুষকে কিছুক্ষন চাঁদের দিকে এক মনে দু’চোখ দিয়ে তাকাতে বললেন।

আপনি নিজে তাকিয়ে দেখুন না। কি দেখতে পাচ্ছেন। না বোঝা পর্যন্ত দৃষ্টি চাঁদ থেকে সরাবেন না। একবার ব্যার্থ হলে আরএকবার চাঁদের দিকে বার বার দেখুন। দেখবেন একটি চাঁদ কেমন করে যে দু’টো দু’টো লাগছে।

এখান থেকেই আপনাদের বুঝানো হয়েছিলো প্রতিফলন কি এবং চাঁদের নিজেস্ব কোনো আলো নেই। চাঁদ দিখন্ডিত নয় বরং প্রতিফলিত আলোকে বুঝতে সহায়তা করে।

তাহলে আপনাদের এতো বলা সত্বেও করিয়া কে দু’ভাগ রেখে অসহায় নিরিহ স্বজনহারা মানুষগুলোকে কষ্ট দিচ্ছেন কেনো। মুন সাহেব করিয়ান সন্তান হয়েও নিজ মাতৃভূমির জন্য কিছু না করে। মানুষকে ক্ষুধার্থ রেখে এতো বড় বিল্ডিং এ থেকে ভালো ভালো খাবার খেতে একবারও কি লজ্জা করে না? মুন সাহেব চাঁদের দিকে ভালো করে তাকিয়ে বুঝে তারপর যত তারাতারি সম্ভব সমাধান করে ফেলুন।

নিজ মানুষগুলোকে বাঁচনোর চেষ্টা না করার পরিনাম যে কতো ভয়াভহ হতে পারে তার সম্পর্কে আপনার রব আনেক বেশী এবং সর্বদা অবগত থাকেন।

আল্লাহ্ তার সৃষ্টি সম্পর্কে আপনার থেকেও অনেক অনেক অনেক বেশী সচেতন এবং ঈশ্বরই একমাত্র বর।

বদ্ধু এই যে আপনাদের সাথে কথা বলছি কম্পিউটারে লেখার মাধ্যমে। এই যে ক্যামেরা প্রযুক্তির মাধ্যমে আপনারা ছবি তোলেন সে প্রযুক্তি কি আপনারা প্রতিফলনের কাছ থেকে শেখেন নি। তাহলে মানুষকে ছবি তুলে না দিয়ে।

আজ পূর্বপুরুষদের ছবিটুকুও আপনাদের ছিনিয়ে নিতে কষ্ট হলো না? এতো বর্বর আর যুক্তিহীন হতে গিয়ে একবারও কি আপনাদের মাঝে পাঠানো মহামানবদের ত্যাগের কথা মনে হয় নি?

আমার প্রাণে আমার প্রেমিকা মুনের যে, প্রেমের সুরের বাঁধন আছে, তা দিয়ে প্রতিদিন যে প্রতিফলন হয়ে হৃদয় মাতোয়ারা হয়ে যায়, যার ছবি নিত্যদিন অন্তর দিয়ে সমুদ্রের ঢেউরের মতো দেখতে পাই। সেই মুন কে আমি আজও আমার পাশে বা মুন আমাকে ও পাশে রাখতে পারে নি শুধু এই চির সত্যকে দিখন্ডিত করার নষ্ট মনমানসি কথার শয়তানী মার্কা র্ববর সমাজ ব্যবস্থার কারণে। যা আমার আল্লাহ্ সবসময় অবগত আছেন।

আপনারা ইসলাম নিয়ে এতো খেললেন কি করে? আপনারা বলেন মৃত্যুর পর কবরে তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞাস করবেন মুনকার আর নাকির নামের দুই ভন্ড (মানুষের রটানো তাই ভন্ড বলছি) আজব প্রাণী। মুনকার আর নাকির নাকি জিজ্ঞেস করবেঃ
১প্রশ্নঃ মান রব্বু কা?
উত্তরঃ আল্লাহ্
২প্রশ্নঃ মান দিনু কা?
উত্তরঃ ইসলাম
৩প্রশ্নঃ মান নাবিউকা?
উত্তরঃ হযরত মোহাম্মদ (স)

তারপর আপনারা বলে কয়ে রটান যে, এই তিনটি প্রশ্নের উত্তর না পারলে নাকি অনেক শাস্তি ইত্যাদি ইত্যাদি।

আবার বলেন ঈমান না থাকলে এর উত্তর নাকি দেয়া যাবে না। তাই ফালতু ভাবে এদিক ওদিক ঘুরে বেড়ান ঈমান খোঁজার জন্য।

এবার আমার আপনাদের কাছে প্রশ্ন হলো যে, মনে করুন আপনি একজন শিক্ষক, আপনি বাচ্চাদের পরিক্ষা নিচ্ছেন কিন্তু আপনার মধ্যে যারা প্রিয় শুধু তাদেরকেই পাশ করিয়ে নিয়ে নিলেন? কিন্তু ঐ স্টুডেন্টরা যে প্রশ্ন কষ্ট করে মুখুস্ত-টুকুস্ত করে এসেছিলেন তা ভুলে যেতে বললেন? কিন্তু আপনি প্রশ্ন আগেই দিয়ে দিয়েছেন?

এখানে কি আপনি ন্যায় বিচারক হতে পারলেন? মনে রাখবেন একমাত্র তৌহিদের সৃষ্টাই ন্যায়, ন্যায্য, চিরসত্যের প্রবাহক, সকল জ্ঞানের আধার, সাম্য রক্ষা করা একমাত্র তৌহিদের সৃষ্টাই করেন। আল্লাহ্ তার সৃষ্টি সম্পর্কে সব সময় অবগত আছেন।

মোহাম্মদ সাহেবের সময়ে তৎকালীন আরব দের দ্বীন সম্পর্কে আলোচনা করতে গিয়ে প্রশ্ন তিনতির দরকার পরেছিলো।

যাতে তারা সহযে ঈমানের সত্য ও সহজ রাস্তা খুঁজে পায়। রব যখন একজনই, ঈশ্বর জখন একজনই। তার সত্যও সর্বদা একটি সত্যের মাধ্যমের বিরাজিত হতে পার আর সেই তৌহিদের সহজ প্রশ্নটি হলোঃ

আপানার অন্তরের কাছে জিজ্ঞাস করুন, মান রাব্বুকা?
আল্লাহ্ কি আপনাদের জানানি যে তিনিই একমাত্র রব তাকে ছাড়া অন্য কারো কাছে উপাসনা বা কোনো প্রকার শেরেক বা অংশিদার করা যাবে না? তাহলে দিনের পর দিন নিজেরা এতো এতো মিথ্যে, বাজে পচা জিনিস নিয়ে তর্ক বিতর্ক করে এতো এতো সবদেবতাদের নিজ নিজ উম্মতদের মারতে আপনাদের বিবেকে কি একবারও ভাবলো না?
এগুলো আপনাদের সম্রাজ্যবাদ নামক ন্যাক্কার জন্যক কাজের ফসল ছাড়া কিছু না। এজন্য আপনারা আল্লাহ্ কে কোনো ভাবেই দায়ি করা বা মার্জনা চাওয়ার অধীকার রাখেন না। মনে রাখবেন পাপের কোনো প্রকার মার্জনা হয় না শুধু প্রাচিত্ত্ব করে সঠিক ভাবে অন্য মানুষকে কষ্ট না দিয়ে নিজ নিজ আরাধোনা দিয়েই পাপকে মোচন করা সম্ভব।

এর বিকল্প কোনো পথ কোনো দিনও ছিলো না আর সম্ভবও না। তাই তো আমি আপনাদের রিকোয়েস্ট করে যাচ্ছি আপনারা আজ সাম্রাজ্র বাদ ফেরে দিয়ে সকল সত্য সাম্রাজের যিনি মালিক সেই তাহহিদের রবের কাছে ফিরে আসুন। আপনারা কি আপনাদের দেবতা যিশুর সেই রাখাল বালকের মতো মেষকে ডাকার সুর শুনতে পাচ্ছেন না?

তাহলে এতো দ্ধিধা কেনো বন্ধু? আমাদের দেশে সাইদীকে চাঁদে চরাতে আপনাদের ঘৃনা হলো না। এটা বেদাত ও শেরেক ছাড়া অন্য কোনো কিছু না। এতো অবুঝ মোহাম্মদ সাহেবের উম্মতরা হলো কিভাবে? যে মোহাম্মদ সাহেব নিজে না খেয়ে কষ্ট করে দিনের পর দিন তার কাছের মানুষদের বুঝাতে বুঝাতে চেষ্টা করতে করতে দিশেহারা হয়ে পরতেন সেই মোহাম্মদের উম্মতরা কোন দুঃখে সাম্যবাদ রেখে সম্রাজ্য বিস্তার করতে স্পেন সহ বিভিন্ন দেশে অশান্তি সৃষ্টি করলো?

তারপরও আল্লাহ আপনাদের মাঝে নমুনা দিতে কার্পন্য বোধ করেন না।

আল্লাহ্‌ই সর্বোৎকৃষ্ঠ ও সকল প্রকার শেরেকের উর্ধে এক মাত্র তাওহিদের রব খোদা।

তাইতো তিনি মোহাম্মদের দিনকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য ভারতবষে বিভিন্ন অলি আওলিয়াদের পাঠিয়েছেন। যদি সাম্য দেখতে চান তাহলে দেখতে পাবেন। একবার খাঁজা মইনুদ্দীন আহমেদ চিশতীর দরবারে এসে দেখে যান তার কাছে সবধর্মের মানুষ আসে। আর মোহাম্মদ, ইব্রাহিম সহ এতো এতো অবতার তাদের প্রকাশ করলেন সেই ক্বাবা কে আপনারা নষ্ট করে অপবিত্র করে দেবার পায়তারা করে চলছেন।

যে শান্তির বাণী সব ধর্মের কাছে পৌছায় না তা শান্তি না অশান্তি হয়ে ওঠে।

আজ আপনাদের মতো মুসলিম নামক কুলাংঙ্গারদের জন্য কাবা ও বাইতুল মোকাদ্দাস শয়তানের কারখানা হয়ে গেছে। এটা কি মোহাম্মদ চেয়েছিলেন? মোহাম্মদ তার আল্লাহ্ র কাছে এই দেহের মধ্যে এসেও যেভাবে কাঁদেন ঠিক অমনি করে বেহেশতে থেকেও কাঁদেন। আপনাদের ঈমান পরিপূর্ণ করতে ব্যার্থ হবার ধরুন আজকের আরব বিশ্বের এই অবস্থা। এজন্য কি আপনারা মোহাম্মদের রব কে কিভাবে দায়ী করবেন বলুন? আল্লাহ্ ই তো তাওহিদের একমাত্র রক্ষক ও উপাসক।



আসুন বন্ধু সব বিভেদের পথ ভুলে আজ আপনার কাছে মানুষ মারার চেয়ে কোনো ভালো পথ পেয়ে যান তার কৃতিত্ব একমাত্র আল্লাহ্ র। আপনাদের মহামানবদের আল্লাহ আপনাদের মধ্য থেকেই পাঠান সেই নিজ নিজ শান্তির ধর্মের মহামানবদের ভুল বুঝবেন না।

মনে রাখবেন আপনাদের এই বন্ধু আপনাদের কখনই ধর্ম পরিবর্তন করার সাহোস করতে বলে না শুধু মানুষের অন্তরের আল্লাহ্ এর নমুনাকে একটু আপনাদের মতো করেই দেখিয়ে দুখিয়ে চিনিয়ে দেবার চেষ্টা করে মাত্র।

আপনারা শয়তানের ধোকায় পরে নিজেদের নষ্ট করার যোগ্যতা বা দুঃসাহস হয়তো করতে পারেন কিন্তু কোনোভাবেই আপনাদের মধ্য থেকে প্রেরীত মহামানবদের মহত্মা কে কষ্ট দিতে পারেন না। এ অধীকার বা দৃষ্ট্রতা আপনাদের কে দিয়েছে? জানের ঐ মহামানবদের তাদের রব কতো ভালোবাসেন বলেই আপনারা এতো অত্যাচার অনাচার করেন তারপরও তারা আপনাদের মাঝে নিজ গুনে ও যোগ্যতায় আবির্ভুত হয়ে নিজেরা কষ্ট নিয়ে ফিরে গিয়ে শুধু কষ্টই পেতে থাকেন আর উম্মতি উম্মতি বলে কাঁদেন।



আপনারা আপনাদের রবের সাথে বেঈমানী করতে পারেন কিন্তু আপনাদের মহামানবরা আপনাদের সাথে কি এমন অপরাধ করেছিলো যে, আপনারা শুধু ঐ মহামানবদের কষ্টই দিয়ে যাবেন। মহামানবরা সাম্যবাদী। তাদের চেইন অব ম্যানেজমেন্ট সংয় আল্লাহ্ র প্রেম ও দ্বারাই আল্লাহ্ তার তাওহিদের নিদর্শন দেখিয়ে দিতে কার্পন্য করে না। তা না হলে এই পৃথিবী নামের গ্রহটি যে কতবার ধ্বংস হয়ে যেতো তা আপনাদের ব্রেন হয়তো বুঝতে পারছে।

তোমার বাণীরে করিনি গ্রহন,
ক্ষমা করুন হযরত।


ভুলিয়া গিয়াছি তব আদর্শ তোমার দেখানো পথ।
ক্ষমা করুন হযরত।

ভিন ধর্মীর পূজা মন্দির,
ভাঙতে আদেশ দাও নি হে বীর,
আজ সইতে আমরা পারি না তো পরমত।
ক্ষমা করুন হযরত।
......................................নজরুল


বি.এন.পি. যদি একবার বুঝতে চেষ্টা করতো যে আমাদের বঙ্গবন্ধু বাঙালীদের কতো ভালোবাসতেন তাহলে তারা অন্ততপক্ষে টুঙ্গীপাড়া, গোপালগঞ্জকে নিয়ে ধিক্কার বা ঘৃনার সুরে কথা বলতে পারতেন না।

আপনারা মনে রাখবেন তাওহিদের আল্লাহ্ কে কোনোদিন ধিক্কার বা ঘৃনা দিয়ে পাওয়া যায় না। যদি কখনও বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনচেতা আদর্শ কে বুঝতে পারেন তাহলে প্রকাশ্যে না হোক একবার নিজের অন্তর দিয়ে হলেও অন্তত গুরুজন বা পূর্বপুরষ জ্ঞান করে হলেও মাফ চেয়ে নিবেন। যদি আপনারা মাফ নাও চান তারপরও বঙ্গবন্ধুরা আপনাদের অমঙ্গল কামনা করতে পারেন না। এজন্যই এই বাঙালীদের মাঝে বঙ্গবন্ধু অমর হয়েই থাকবেন। তাকে কোনো দিনও মুছে ফেলার মতো ক্ষমতা আপনাদের হয়নি কোনো কালে হওয়া সম্ভবও না।

মানুষের উপর মাদবারি করার ক্ষমতা হয়তো ভোট দিয়ে পাওয়া যায়। কিন্তু তাওহিদের আল্লাহ্ ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ করার পরিনাম কোনোদিন ভালো হয়নি হবেও না।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.