আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অসম্ভবের অগ্রযাত্রা

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

প্রিয় বন্ধু সকল! পৃতিবির রাজা আপনারই।

যদি আপনার ভিতরের শয়তানকে সব সময় দমন করতে পারেন তবেই আপনাদের পাপের বোঝা লাগব হতে হতে এক সময় দেখবেন, আপনি থেকেই পথ আর্বিভুত হয়েছে।

তাওহিদের খোদা আপনাদের সব দিয়ে রেখেছেন তারপরও আপনারা মহান তাওহিদের নিরঞ্জনের কোনো নেয়ামতকে অস্বিকার করবেন?

শয়তানের চির শাস্তি আল্লাহ্ নির্ধারন করে দিয়েছেন যে, শয়তান আপনাদের অন্তরে থেকে আপনাদের ভিতরের তাওহিদের খোদা কে বার বার অস্বিকার করা বার চেষ্টা করে যাবে। তাওহিদের আল্লাহ্ কোনো ভাবেই তার ডিসিসন চেঞ্জ করে না। পাপের কোনো ক্ষমা নেই। কোনোকালে থাকবেও না।

এজন্যই তিনি ইব্রাহিম, রাম, শ্রীকৃষ্ণ দাঁরা আপনাদের এর সামান্য তম নমুনা দেখিয়েছেন মাত্র। মোহাম্মদ এর পিতা আব্দুল্লাহ্ একজন কৃচিয়ান ইমানদার ছিলেন। মা আমিনা একজন ইমানদার ছিলেন। ইমান হলো তাওহিদের আল্লাহ্ এর মানুষের জন্য একদম ইমানের নিচের স্তর। এই স্তরে থাকলে তারা শয়তানের ধোকামুক্ত না।

তবে তারা ন্যায়কে স্বিকার করে নেন মাত্র।
আপনাদের সর্বোচ্চ এবং ন্যাজ্য ভাবে বিশ্বাস স্থাপনের জন্যই আল্লাহ্ তার বানিকে রিপ্লেসমেন্ট নয় বরং সামান্য বেইজড উইথ ফাউন্ডেশন করে দেখান মাত্র।

আপনারা শুধু কল্পনায় স্বর্গলোক বলে নিজের মনে কিছু একটা ভেবে নিয়ে তারপর শুধু শুধু এই চরম সুন্দর স্বর্গলোক অর্জন করবার একটি সহজ রাস্তা ধুলির পৃথিবীমাতাকে অপমান করেছেন মাত্র। আপনারা কোনো ভাবেই এই পৃথিবীর সৃষ্টি কারী বলে দাবি করতে পারেন না সব কিছুর স্রষ্টা একমাত্র তাওহিদের গড।

তিনি খুব বেশী দুর্যোগ ও ইমানের একদম চরমবেশী ক্ষয় হতে হতে যখন ইমানদার নাই বললেই চলে ঠিক তখনই আপনাদের মধ্য থেকেই আপনাদের মতো একজন মানুষের অন্তর থেকে তার বানিকে একটু সামান্য বোঝানোর প্রয়োজন বোধ করেন মাত্র।



আমি ইংরেজ অর্থাৎ বৃটের বাসিকে অনুরোধ করবো আপনারা আপনাদের ইসার বানি কে কোনো ভাবেই ভুল বোঝবেন না। সমাজের কিছু শয়তান ও চরম সীমা লঙ্ঘন কারী জালেম এর ঘর থেকেই জন্মদাতা পিতার মাধ্যমে আপনাদের তাওহিদের স্রষ্ট্রার প্রতি ইমান আনার জন্য তাগিদ দেন মাত্র। এজন্য একজন মহামানবের আদর্শীহীন পিতা মাতার কাছে কিছু চাওয়া বা অন্য কোনো ভাবে ফুলিয়ে ফাফিয়ে অতিরঞ্জিত করা মানে মুলতো শয়তানের পক্ষেই অবস্থান নেয়া বলে গন্য হয় মাত্র। যখন বান্দা তার স্রষ্টাকে প্রাণ ভরে ডাকে তখন স্রষ্টার প্রতি অন্তত এটুকু বিশ্বাস রাখবেন তাওহিদের রব তার দেয়া কথা কোনোদিন কোনোকালে বরখেলাপ করেন না। যারা পাপের শাস্তি নির্ধারণ করার চেষ্টা করে তারা ভুলে যায় পাপের শাস্তি মানুষ দ্বারা নির্ধারিত করার চেষ্টা সরাসরি তাওহিদের রব এর কথার বিপরীতে গিয়ে শয়তানের কথা বলে বিবেচিত হবার যোগ্য।



তবে সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে যারা সষ্ট্রা কর্তৃক তার বানি প্রকাশের চরম এবং উক্ত সময়ের সর্বোচ্চ বলে বিবেচিত হয়ে নিজ ইচ্ছার বলে এই ধরায় আবির্ভুর্ত হয়েছিলেন তারা তার স্বজাতি বা কাছের মানুষদের বোঝানোর সার্থে কোনো কোনো রূপক বা প্রমাণ দ্বারা আপনাদের বুঝিয়েছেন মাত্র এর বেশী মোটেও নয়।

আমার প্রানের স্বজন বন্ধু! তাই দয়া করে আমার মতো একজন অতি সামান্য জ্ঞান বা প্রজ্ঞার অধিকারী মানুষকে কখনও খুব বর ভাববেন না। আমরা অতি সামান্য ক্ষমতার অধিকারি যা শুধু ন্যায়ের জন্যই ব্যবহার করতে পারি বা একটি সহজ পথ দিতে পারি মাত্র, যিনি এমন সুন্দর করে এতো এতো নেয়ামত সহকারে আপনাদের নিজ ইচ্ছা স্বাধিন করে প্রকৃতির রাজা বা কিং নির্ধারিত করে দিয়েছে সেই তাওহিদের রব কে কখনও ভুলে যাবার চেষ্টা তো দুরের কথা কোনো ভাবে ভুলে যাবার চেষ্টা করবেন না। তাওহিদের রব যা বলেন তা আপনাদের করে দেখিয়েই আপনাদের তাওহিদের খোদার প্রতি ঈমান নিয়ে জোড়দার ও ন্যাজ্য ভাবে বেঁচে থাকার চেষ্টায় শুধু ঈমানের পথ প্রসস্ত করন এবং আল্লাহ্ সর্ববিষয় সর্বদা জ্ঞাত থাকে।

এক জন মানুষ হিসেবে আমি খুব সামান্য ব্যথিত হতে পারি যে আমি আমার পরিবার, এমন কি কাছের কোনো রক্তের আত্নিয়কে প্রকৃত ঈমানের পথে নিয়ে আসতে পারি নি।

শুধু শুধু সামান্য কিছু আল্লাহ্ পাকের ইন্ডেকেটর দিয়ে ছিলাম। তারপরও তারা বোঝার চেষ্টা করে নি। তাদের পাপের প্রাচিত্ব তাদেরই করতে হবে। এটা চিরন্তন। পাপের কোনো প্রকার ক্ষমা হয় না তা আপনারা আপনাদের স্বজাতি বা গোষ্টির মধ্যে যাদের মহামানব হিসাবে স্বীকার করে নিয়েছিলেন তাদের একটু বুঝতে চেষ্টা করলেই পেয়ে যেতেন বা যাবেন।



তারপরও মহাপুরুষ রা একটা পথের দ্বারাই আসে সেটা ঈমানের একটি সর্বস্তরের লেভেল হলেও তা ঘটেই, আমার নানা আব্দুর রশিদ সরদার (ঝালকাঠি পশ্চিম চাঁদকাঠির দর্গা বাড়ী {বর্তমান সরদার বাড়ী ও তার কিছু বর্ধত এলাকা জুরে এবং প্রাচিন কুমার বাড়ী}) আমার নানা আব্দুর রশিদ সরদারের পিতা আসমত আলী সরদার তিনিও একজন আমানু পর্যায়ের মানুষ ছিলেন। আমার দাদা কাঞ্চন আলী হাওলাদার এর পিতা আসমত আলী হাওলাদার (চাঁদকাঠী, কমলাপুর, কেশবপুর, বাউফল, পটুয়াখালী) একজন আমানু স্তরের মানুষ ছিলেন।

আমাদের বাঙালী জাতির প্রতি সর্বোচ্য প্রেম ও ত্যাগ মাথা পেতে স্বীকার করার জন্য দেবতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এবং তার ছোট্ট আদরের দেবদুত সন্তান শেখ রাসেল কে আপনারা সম্মান দেখাতে পারেন তবে তা কোনো ভাবেই শেরেক করা যাবে না।

আমি দেবদুত, .....(বিদ্রহী, নজরুল)

আমি তাতিয়া তাতিয়া নাচিয়া ফিরি,
স্বর্গ পাতাল মর্ত।
........................(বিদ্রহী, নজরুল)

সবখানেই আল্লাহ্ তার তাওহিদের পরিচয় রেখে দেন আমরা শুধু মাত্র না শুনে ভুল চেষ্টা করে বৃথা বৃথা খোদার উপর খোদকারি করতে যাই বা চেষ্টা করি।



“খোদার উপর খোদকারি
সইবে না আর বেশিদিন”
..............................নজরুল ইসলাম

আপনারা আল্লাহ্ সৃষ্টি মাখলুকদের যদি চেইন অব কমান্ট বুঝতে শিখতে চাইলে আজকের এ ওয়েদার সক্রান্ত দূর্ভোগ গুলো সলভড করতে পারতেন।

শেখ মুজিবুর রহমান ধর্ষিত নারীর বেওয়ারিশ সন্তানগুলো ও নারীর এই চরম লাঞ্চনা সইতে না পেরে বলেছিলেন, “লিখে দে বাপের নাম শেখ মুজিবুর রহমান”

এখানে তিনি সরাসরি তার নিজ আবেগ ও দ্বায়িত্বের অপব্যবহার বা কুপথে যাবার চেষ্টা করেছিলেন শুধু এই অভাগা বাঙালী জাতটার উপর চরম আক্রমন ও মানুষ মানুষের উপর ইবলিশের ধোকায় যখন নিজেরা নিজেদের ভুলে যেতে বসছিলো সেই রাস্তা থেকে হয়তো ফিরাতে গিয়ে বিশাল এক অন্যায় করে তার প্রাপ্ত দ্বায়ীত্ব বা সীফাত রেখে গেছেন। তাতে দেবতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আপনাদের কাছে সবসময় তার আসল কাজ বা চেইন অব কমান্ড এর বাইরে গিয়ে হলেও তিনি শুধু ক্ষমা প্রার্থনার সানান্য একটি অধীকার নিয়ে আছেন। তা কোনোভাবেই তাওহিদের ইশ্বরের আইনের পরিপন্থি না বা শেরেক যোগ্য না। ক্ষমা করার একমাত্র অধিকার তাওহিদের রব ঈশ্বরের।



এজন্যই বুঝতে হবে,
“শুধু বির্য্যের পুত্রই পুত্র না,
আদর্শের সন্তানই বড়”
..............সদর উদ্দীন আহমেদ চিশতী (তুলাবাগিচা, জুরাইন, ঢাকা)

সদর উদ্দীন আহমেদ চিশতী কিছু কিছু মিথ্যে রেখে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন শুধু মাত্র তার স্বজাতি কিছু মানুষ নামের বেইমান হয়েও যাতে এখন পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে। এজন্য সদর উদ্দীন চিশতী ইচ্ছে করেই কান্নার শাস্তি মাথা পেথে নিয়েছেন। আমি সদর উদ্দীন আহমেদ চিশতী এর আদর্শের সন্তানদের বলবো আপনারা আপাদের গুরু কে ভুল বুঝবেন না। পারলে ঐ মহামানব সদর উদ্দীন আহমেদ চিশতি কে মাফ করে দিবেন। সদর উদ্দীন আহমেদ চিশতী এর জন্ম ও মৃত্যু তারিখ ৭ আশ্বিন।



আমাকে সদর উদ্দীন সাহেবে বড় ছেলে নাজিম উদ্দীন তার কবরের পাশে বুসেই একটি তার বাবা সদর উদ্দীন চিশতির বইয়ের সাথে আলাদা করে দুটো বানী দিয়েছিলেন। কিন্তু কখনও জীবিত দশায পরিপূর্ণ ভাবে বুঝতে পারেন নি বা চেষ্টা করেন নি যে দেবতা সদর উদ্দীন আহমেদ সাহেব আসলে কে?

একটি বানী মাওলা হোসাইনের অন্যটি সদর উদ্দিন সাহেব এর নিজের। সেই বানিটি আমি আপনাদের উদ্দেশ্যে পেশ করছিঃ

“ যাহারা দৃঢ়ভাবে প্রতিজ্ঞা গ্রহন করিতে পারে না তাহারা কিছুই করিতে পারে না। যাহারা প্রতিজ্ঞা গ্রহন করিয়াও কোন বন্ধুর সুপরামর্শে মনকে বদলাইয়া ফেলে তাহাদিগ হইতেও ভাল কিছু আশা করা যায় না। কিন্তু যাহারা প্রয়োজনীয় পরামর্শ গ্রহনের পর প্রতিজ্ঞায় দৃঢ থাকিয়া কর্ম আরম্ভ করে এবং পথে ছোট খাট বাধাঁ বিপত্তি দ্বারা নিরস্ত হয় না তাহারাই অসাধ্য সাধন করিতে পারে।

তাহারা আশ্চর্য বিষয়াদি সমাধা করিতে পারে”

এই কথা সদর উদ্দীন সাহেব তার জীবনের মধ্য থেকেই আপনাদের সামনে পেশ করে গেছেন।

আপনারা যাতে বুঝতে পারেন রবের চেইন অব কমান্ড সব সময় ব্যালেন্সড ও সিস্টেমের মধ্যেই চলে। এবং সবর্দা তাওহিদের রব ব্যাতিত অন্য কাউকে খোদা উপাস্য বানিয়ে কোনো ভাবেই নিজেদের মুক্তির পথকে বিরম্বিত করবেন না বা জন্মান্তরের পাকে বাঁধা পরে পাপ মুক্ত না হয়ে জঞ্জাল যুক্তই হবেন।

আসুন আমরা আজ সবাই আমাদের সত্য ও সুন্দরের পথে নিজেদের নিয়ে যাবার সাধনা বা কঠোর ভাবে তাওহিদের রবের নিকট নিজের অন্তরকে সপে দিয়ে আগামী চির মঙ্গলের দিকে নিজেদের এগিয়ে নেবার জন্য স্বপথ বা ব্রতি হয়ে উঠে মানুষত্বকে বুঝতে শিখি। তাওহিদের রব সর্বদা ন্যায় ও তার সৃষ্টির অনেক বেশি কাছে থাকতে পছন্দ করেন।

(তবে সেই পছন্দ শেরেকের উর্দ্ধে)
প্রিয় বন্ধু সকল! পৃতিবির রাজা আপনারই। যদি আপনার ভিতরের শয়তানকে সব সময় দমন করতে পারেন তবেই আপনাদের পাপের বোঝা লাগব হতে হতে এক সময় দেখবেন, আপনি থেকেই পথ আর্বিভুত হয়েছে।

তাওহিদের খোদা আপনাদের সব দিয়ে রেখেছেন তারপরও আপনারা মহান তাওহিদের নিরঞ্জনের কোনো নেয়ামতকে অস্বিকার করবেন?

শয়তানের চির শাস্তি আল্লাহ্ নির্ধারন করে দিয়েছেন যে, শয়তান আপনাদের অন্তরে থেকে আপনাদের ভিতরের তাওহিদের খোদা কে বার বার অস্বিকার করা বার চেষ্টা করে যাবে। তাওহিদের আল্লাহ্ কোনো ভাবেই তার ডিসিসন চেঞ্জ করে না। পাপের কোনো ক্ষমা নেই।

কোনোকালে থাকবেও না। এজন্যই তিনি ইব্রাহিম, রাম, শ্রীকৃষ্ণ দাঁরা আপনাদের এর সামান্য তম নমুনা দেখিয়েছেন মাত্র। মোহাম্মদ এর পিতা আব্দুল্লাহ্ একজন কৃচিয়ান ইমানদার ছিলেন। মা আমিনা একজন ইমানদার ছিলেন। ইমান হলো তাওহিদের আল্লাহ্ এর মানুষের জন্য একদম ইমানের নিচের স্তর।

এই স্তরে থাকলে তারা শয়তানের ধোকামুক্ত না। তবে তারা ন্যায়কে স্বিকার করে নেন মাত্র।
আপনাদের সর্বোচ্চ এবং ন্যাজ্য ভাবে বিশ্বাস স্থাপনের জন্যই আল্লাহ্ তার বানিকে রিপ্লেসমেন্ট নয় বরং সামান্য বেইজড উইথ ফাউন্ডেশন করে দেখান মাত্র।

আপনারা শুধু কল্পনায় স্বর্গলোক বলে নিজের মনে কিছু একটা ভেবে নিয়ে তারপর শুধু শুধু এই চরম সুন্দর স্বর্গলোক অর্জন করবার একটি সহজ রাস্তা ধুলির পৃথিবীমাতাকে অপমান করেছেন মাত্র। আপনারা কোনো ভাবেই এই পৃথিবীর সৃষ্টি কারী বলে দাবি করতে পারেন না সব কিছুর স্রষ্টা একমাত্র তাওহিদের গড।



তিনি খুব বেশী দুর্যোগ ও ইমানের একদম চরমবেশী ক্ষয় হতে হতে যখন ইমানদার নাই বললেই চলে ঠিক তখনই আপনাদের মধ্য থেকেই আপনাদের মতো একজন মানুষের অন্তর থেকে তার বানিকে একটু সামান্য বোঝানোর প্রয়োজন বোধ করেন মাত্র।

আমি ইংরেজ অর্থাৎ বৃটের বাসিকে অনুরোধ করবো আপনারা আপনাদের ইসার বানি কে কোনো ভাবেই ভুল বোঝবেন না। সমাজের কিছু শয়তান ও চরম সীমা লঙ্ঘন কারী জালেম এর ঘর থেকেই জন্মদাতা পিতার মাধ্যমে আপনাদের তাওহিদের স্রষ্ট্রার প্রতি ইমান আনার জন্য তাগিদ দেন মাত্র। এজন্য একজন মহামানবের আদর্শীহীন পিতা মাতার কাছে কিছু চাওয়া বা অন্য কোনো ভাবে ফুলিয়ে ফাফিয়ে অতিরঞ্জিত করা মানে মুলতো শয়তানের পক্ষেই অবস্থান নেয়া বলে গন্য হয় মাত্র। যখন বান্দা তার স্রষ্টাকে প্রাণ ভরে ডাকে তখন স্রষ্টার প্রতি অন্তত এটুকু বিশ্বাস রাখবেন তাওহিদের রব তার দেয়া কথা কোনোদিন কোনোকালে বরখেলাপ করেন না।

যারা পাপের শাস্তি নির্ধারণ করার চেষ্টা করে তারা ভুলে যায় পাপের শাস্তি মানুষ দ্বারা নির্ধারিত করার চেষ্টা সরাসরি তাওহিদের রব এর কথার বিপরীতে গিয়ে শয়তানের কথা বলে বিবেচিত হবার যোগ্য।

তবে সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে যারা সষ্ট্রা কর্তৃক তার বানি প্রকাশের চরম এবং উক্ত সময়ের সর্বোচ্চ বলে বিবেচিত হয়ে নিজ ইচ্ছার বলে এই ধরায় আবির্ভুর্ত হয়েছিলেন তারা তার স্বজাতি বা কাছের মানুষদের বোঝানোর সার্থে কোনো কোনো রূপক বা প্রমাণ দ্বারা আপনাদের বুঝিয়েছেন মাত্র এর বেশী মোটেও নয়।

আমার প্রানের স্বজন বন্ধু! তাই দয়া করে আমার মতো একজন অতি সামান্য জ্ঞান বা প্রজ্ঞার অধিকারী মানুষকে কখনও খুব বর ভাববেন না। আমরা অতি সামান্য ক্ষমতার অধিকারি যা শুধু ন্যায়ের জন্যই ব্যবহার করতে পারি বা একটি সহজ পথ দিতে পারি মাত্র, যিনি এমন সুন্দর করে এতো এতো নেয়ামত সহকারে আপনাদের নিজ ইচ্ছা স্বাধিন করে প্রকৃতির রাজা বা কিং নির্ধারিত করে দিয়েছে সেই তাওহিদের রব কে কখনও ভুলে যাবার চেষ্টা তো দুরের কথা কোনো ভাবে ভুলে যাবার চেষ্টা করবেন না। তাওহিদের রব যা বলেন তা আপনাদের করে দেখিয়েই আপনাদের তাওহিদের খোদার প্রতি ঈমান নিয়ে জোড়দার ও ন্যাজ্য ভাবে বেঁচে থাকার চেষ্টায় শুধু ঈমানের পথ প্রসস্ত করন এবং আল্লাহ্ সর্ববিষয় সর্বদা জ্ঞাত থাকে।



এক জন মানুষ হিসেবে আমি খুব সামান্য ব্যথিত হতে পারি যে আমি আমার পরিবার, এমন কি কাছের কোনো রক্তের আত্নিয়কে প্রকৃত ঈমানের পথে নিয়ে আসতে পারি নি। শুধু শুধু সামান্য কিছু আল্লাহ্ পাকের ইন্ডেকেটর দিয়ে ছিলাম। তারপরও তারা বোঝার চেষ্টা করে নি। তাদের পাপের প্রাচিত্ব তাদেরই করতে হবে। এটা চিরন্তন।

পাপের কোনো প্রকার ক্ষমা হয় না তা আপনারা আপনাদের স্বজাতি বা গোষ্টির মধ্যে যাদের মহামানব হিসাবে স্বীকার করে নিয়েছিলেন তাদের একটু বুঝতে চেষ্টা করলেই পেয়ে যেতেন বা যাবেন।

তারপরও মহাপুরুষ রা একটা পথের দ্বারাই আসে সেটা ঈমানের একটি সর্বস্তরের লেভেল হলেও তা ঘটেই, আমার নানা আব্দুর রশিদ সরদার (ঝালকাঠি পশ্চিম চাঁদকাঠির দর্গা বাড়ী {বর্তমান সরদার বাড়ী ও তার কিছু বর্ধত এলাকা জুরে এবং প্রাচিন কুমার বাড়ী}) আমার নানা আব্দুর রশিদ সরদারের পিতা আসমত আলী সরদার তিনিও একজন আমানু পর্যায়ের মানুষ ছিলেন। আমার দাদা কাঞ্চন আলী হাওলাদার এর পিতা আসমত আলী হাওলাদার (চাঁদকাঠী, কমলাপুর, কেশবপুর, বাউফল, পটুয়াখালী) একজন আমানু স্তরের মানুষ ছিলেন।

আমাদের বাঙালী জাতির প্রতি সর্বোচ্য প্রেম ও ত্যাগ মাথা পেতে স্বীকার করার জন্য দেবতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এবং তার ছোট্ট আদরের দেবদুত সন্তান শেখ রাসেল কে আপনারা সম্মান দেখাতে পারেন তবে তা কোনো ভাবেই শেরেক করা যাবে না।

আমি দেবদুত, .....(বিদ্রহী, নজরুল)

আমি তাতিয়া তাতিয়া নাচিয়া ফিরি,
স্বর্গ পাতাল মর্ত।


........................(বিদ্রহী, নজরুল)

সবখানেই আল্লাহ্ তার তাওহিদের পরিচয় রেখে দেন আমরা শুধু মাত্র না শুনে ভুল চেষ্টা করে বৃথা বৃথা খোদার উপর খোদকারি করতে যাই বা চেষ্টা করি।

“খোদার উপর খোদকারি
সইবে না আর বেশিদিন”
..............................নজরুল ইসলাম

আপনারা আল্লাহ্ সৃষ্টি মাখলুকদের যদি চেইন অব কমান্ট বুঝতে শিখতে চাইলে আজকের এ ওয়েদার সক্রান্ত দূর্ভোগ গুলো সলভড করতে পারতেন।

শেখ মুজিবুর রহমান ধর্ষিত নারীর বেওয়ারিশ সন্তানগুলো ও নারীর এই চরম লাঞ্চনা সইতে না পেরে বলেছিলেন, “লিখে দে বাপের নাম শেখ মুজিবুর রহমান”

এখানে তিনি সরাসরি তার নিজ আবেগ ও দ্বায়িত্বের অপব্যবহার বা কুপথে যাবার চেষ্টা করেছিলেন শুধু এই অভাগা বাঙালী জাতটার উপর চরম আক্রমন ও মানুষ মানুষের উপর ইবলিশের ধোকায় যখন নিজেরা নিজেদের ভুলে যেতে বসছিলো সেই রাস্তা থেকে হয়তো ফিরাতে গিয়ে বিশাল এক অন্যায় করে তার প্রাপ্ত দ্বায়ীত্ব বা সীফাত রেখে গেছেন। তাতে দেবতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আপনাদের কাছে সবসময় তার আসল কাজ বা চেইন অব কমান্ড এর বাইরে গিয়ে হলেও তিনি শুধু ক্ষমা প্রার্থনার সানান্য একটি অধীকার নিয়ে আছেন। তা কোনোভাবেই তাওহিদের ইশ্বরের আইনের পরিপন্থি না বা শেরেক যোগ্য না।

ক্ষমা করার একমাত্র অধিকার তাওহিদের রব ঈশ্বরের।

এজন্যই বুঝতে হবে,
“শুধু বির্য্যের পুত্রই পুত্র না,
আদর্শের সন্তানই বড়”
..............সদর উদ্দীন আহমেদ চিশতী (তুলাবাগিচা, জুরাইন, ঢাকা)

সদর উদ্দীন আহমেদ চিশতী কিছু কিছু মিথ্যে রেখে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন শুধু মাত্র তার স্বজাতি কিছু মানুষ নামের বেইমান হয়েও যাতে এখন পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে। এজন্য সদর উদ্দীন চিশতী ইচ্ছে করেই কান্নার শাস্তি মাথা পেথে নিয়েছেন। আমি সদর উদ্দীন আহমেদ চিশতী এর আদর্শের সন্তানদের বলবো আপনারা আপাদের গুরু কে ভুল বুঝবেন না। পারলে ঐ মহামানব সদর উদ্দীন আহমেদ চিশতি কে মাফ করে দিবেন।

সদর উদ্দীন আহমেদ চিশতী এর জন্ম ও মৃত্যু তারিখ ৭ আশ্বিন।

আমাকে সদর উদ্দীন সাহেবে বড় ছেলে নাজিম উদ্দীন তার কবরের পাশে বুসেই একটি তার বাবা সদর উদ্দীন চিশতির বইয়ের সাথে আলাদা করে দুটো বানী দিয়েছিলেন। কিন্তু কখনও জীবিত দশায পরিপূর্ণ ভাবে বুঝতে পারেন নি বা চেষ্টা করেন নি যে দেবতা সদর উদ্দীন আহমেদ সাহেব আসলে কে?

একটি বানী মাওলা হোসাইনের অন্যটি সদর উদ্দিন সাহেব এর নিজের। সেই বানিটি আমি আপনাদের উদ্দেশ্যে পেশ করছিঃ

“ যাহারা দৃঢ়ভাবে প্রতিজ্ঞা গ্রহন করিতে পারে না তাহারা কিছুই করিতে পারে না। যাহারা প্রতিজ্ঞা গ্রহন করিয়াও কোন বন্ধুর সুপরামর্শে মনকে বদলাইয়া ফেলে তাহাদিগ হইতেও ভাল কিছু আশা করা যায় না।

কিন্তু যাহারা প্রয়োজনীয় পরামর্শ গ্রহনের পর প্রতিজ্ঞায় দৃঢ থাকিয়া কর্ম আরম্ভ করে এবং পথে ছোট খাট বাধাঁ বিপত্তি দ্বারা নিরস্ত হয় না তাহারাই অসাধ্য সাধন করিতে পারে। তাহারা আশ্চর্য বিষয়াদি সমাধা করিতে পারে”

এই কথা সদর উদ্দীন সাহেব তার জীবনের মধ্য থেকেই আপনাদের সামনে পেশ করে গেছেন।

আপনারা যাতে বুঝতে পারেন রবের চেইন অব কমান্ড সব সময় ব্যালেন্সড ও সিস্টেমের মধ্যেই চলে। এবং সবর্দা তাওহিদের রব ব্যাতিত অন্য কাউকে খোদা উপাস্য বানিয়ে কোনো ভাবেই নিজেদের মুক্তির পথকে বিরম্বিত করবেন না বা জন্মান্তরের পাকে বাঁধা পরে পাপ মুক্ত না হয়ে জঞ্জাল যুক্তই হবেন।

আসুন আমরা আজ সবাই আমাদের সত্য ও সুন্দরের পথে নিজেদের নিয়ে যাবার সাধনা বা কঠোর ভাবে তাওহিদের রবের নিকট নিজের অন্তরকে সপে দিয়ে আগামী চির মঙ্গলের দিকে নিজেদের এগিয়ে নেবার জন্য স্বপথ বা ব্রতি হয়ে উঠে মানুষত্বকে বুঝতে শিখি।

তাওহিদের রব সর্বদা ন্যায় ও তার সৃষ্টির অনেক বেশি কাছে থাকতে পছন্দ করেন। (তবে সেই পছন্দ শেরেকের উর্দ্ধে)

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.