উন্নত দেশে ব্যক্তি স্বাধীনতা আমি অতি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী হবার চিন্তা করছি। এক কোটি টাকারও কম ঋণের প্রয়োজন। পাব কি? যদি এধরনের খবর অনবরত দেখতেই হয়।
সোনালী ব্যংক এর পর এবার বেসিক ব্যংক অর্থ কেলেংকারীতে জড়িয়ে গেছে।
পরিমান অনুমান করা হচ্ছে ৩৫০০কোটি টাকা ।
সূত্রঃ মানবজমিন
যে সকল প্রতিষ্ঠান কে বেসিক ব্যংক ঋণ দিয়েছে ওর তার পরিমানঃ(এই পর্যন্ত)
ব্যাংকটির গুলশান শাখা থেকে প্রায় ১৬ কোটি টাকার ঋণ বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১। শিপাইর আহমদ গুলশান শাখার ব্যবস্থাপক থাকাকালে এসএম সুহী শিপিং লাইনের নামে ৪৫ কোটি টাকা,
২। এস রিসোর্স শিপিং লাইনের নামে ৬৫ কোটি টাকা,
৩। শিপান শিপিং লাইনের নামে ৫০ কোটি টাকা,
৪।
আমিরা শিপিং লাইনের নামে ৯০ কোটি টাকা,
৫। এসএফজি শিপিং লাইনের নামে ৭৫ কোটি ও
৬। গ্রিন বাংলা শিপিং লাইনের নামে ১৩০ কোটি টাকা ঋণ দেয়া হয়েছে।
বেসিক ব্যাংকের চেয়ারম্যান, চেয়ারম্যানের ভাই শাহরিয়ার পান্না। শেখ শাহরিয়ার পান্না অনিয়মের মাধ্যমে ৭৩০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ব্যাংকটির শান্তিনগর শাখার ১৫০০ কোটি টাকার ঋণ অনিয়মের অভিযোগ অনুসন্ধান করছে দুদক।
৭। এই শাখা থেকে নাহার গার্ডেন ২৫ কোটি,
৮। মেসার্স অটো ডিফাইন ১৬৩ কোটি,
৯। মেসার্স সৈয়দ ট্রেডার্স ২৭ কোটি,
১০।
নোমান টেক্সটাইল ১১০ কোটি,
১২। এরিস্টোক্রেট ৭০ কোটি টাকাসহ
ব্যাংকটির দিলকুশা শাখা থেকে ১৪০০ কোটি টাকার ঋণ অনিয়ম হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যে
১৩। বেলায়েত নেভিগেশনের নামে ৭০ কোটি,
১৪। আদিব ডায়িং ৫৫ কোটি,
১৫।
ওয়েলটেক্স ৪২ কোটি,
১৬। ওয়েল সোয়েটার্র্স ২৫ কোটি,
১৭। বে-নেভিগেশন ৫৫ কোটি,
১৮। আলোটেক ২৮ কোটি,
১৯। অ্যাপোলো কনস্ট্রাকশন ৬৫ কোটি ও
২০।
ইমারেল্ড কোম্পানির নামে ৫৫ কোটি টাকার ঋণ
নেয়ার মাধ্যমে বড় ধরনের অনিয়ম হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।