আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলানিউজের রংপুর জেলা প্রতিনিধি আর রংপুর সদর থানার ওসির কাহিনী না পড়লে পুরাই লস

নাস্তিক,ভাদা,পাদা,ছাগু সব অপশক্তিকে সুতীব্র গদাম হে হে হে হে হে হো হো হো হো... মঙ্গলবার বাংলানিউজে প্রকাশিত হওয়া ‘রংপুরে শিবিরের তাণ্ডব: পা ধরেও রেহাই পাননি ওসি’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয় "রংপুর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলতাফ হোসেনের ওপর বোমা হামলা চালায় শিবিরের কর্মীরা। এতে তিনি রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন। এ সময় শিবিরকর্মীদের পা জড়িয়ে ধরে তিনি প্রাণভিক্ষা চান। এর পরেও শিবিরের উন্মত্ত কর্মীরা তাকে বেধড়ক মারপিট করে এবং বোমা ফাটায়। এতে তিনি মারাত্মক আহত হন "।

নিউজে এটি দেখে বেজায় চটে যান ওসি আলতাফ হোসেন। তিনি প্রতিবেদক সাজ্জাদ বাপ্পীকে তুলে নেওয়ার হুমকির পাশাপাশি অকথ্য ভাষায় গালিগালাজও করেন। "তুই কত বড় সাংবাদিক হয়েছিস, তোর বাংলানিউজ, তোর সম্পাদক কী করবে, আমার জানা আছে, ওরকম সম্পাদককে আমরা পকেটে রাখি, পুলিশের কাছে কী থাকে জানিস না? একেবারে বুক বরাবর দেবো, তাতেই শেষ। তোর সাংবাদিকতাও শেষ হয়ে যাবে। তুই দেখেছিস আমি পা ধরেছি? পুলিশ কখনো কারো পা ধরে না।

আমাদেরই পা ধরে সবাই। আমরা সরকারি লোক। আমরা হলাম লাইসেন্স করা” এসব কথা বলেই মোবাইল ফোন রেখে দেন ওসি আলতাফ হোসেন। " ওসি হুমকি দিয়েই ক্ষ্যান্ত হননি। সাজ্জাদ বাপ্পীকে ‘তুলে আনতে’ তার বাসায় পুলিশও পাঠিয়েছেন ওসি আলতাফ হোসেন।

ওসি আরও বলেন, “আমি নিজে ওর বিচার করবো। বাপ্পী একজন শিবিরকর্মী। ও নিজেই বোমা মেরেছে। ” হে হে হে হে হো হো হো একেই বলে হলুদ সাংবাদিকতার সাইড এফেক্ট। বাংলানিউজের ঐ রিপোর্টে বলা হয়েছে যে ওসির অবস্থা নাকি আশংকাজনক।

শিবির নাকি তাঁকে বোমা মেরে এমন পিটুনি দিছে সে আর বাচবেনা। অথচ সেই আশংকাজনক ওসি মেরে ফেলার হুমকি দিল চাংবাদিককে। এসব বদ লোকগুলোর জন্য আজ দেশের এই অবস্থা। জীবিত মানুষরেও এরা মরা বানিয়ে দিতে পারে। সকল প্রকার হলুদ সাংবাদিকতার অবসান হোক ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.