নামটা মনে রাখবেন বেলা ১২টায় বের হয়েছিলাম ফার্মগেইটে ভণ্ড বাবা কুতুববাগীর উরসে যাবার নাম করে। সে নাকি উটের গোশত খাওয়াবে - আমার এক বন্ধু লোভ দেখালো। জুম্মার নামাজ পড়ে দেখি লোকজন তবারক খাবার জন্যে হুমড়ে পড়েছে। পরিবেশটাও ভালো লাগছিলো না। মন পড়েছিলো শাহবাগ। না খেয়েই তাই ছুটলাম। বাসে...
কি লিখবো ! প্রার্থী হে সূর্য ! শীতের সূর্য ! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি, যেমন প্রতীক্ষা ক'রে থাকে কৃষকদের চঞ্চল চোখ, ধানকাটার রোমাঞ্চকর দিনগুলির জন্যে । হে সূর্য, তুমি তো জানো, আমাদের গরম কাপড়ের কত অভাব ! সারারাত খ্ড়কুটো জ্বালিয়ে, এক-টুকরো...
জীবনটা বড়ই প্যাঁচ খাওয়াইন্না! সিরাতুল মুস্তাকিম বানাইতে চাই.। তোমাদের রক্তের ধারায় ভেসে যাওয়া সূর্যটা যে আজো উঠে নি... তোমরা থাকলে হয়ত আজ আমাদেরকে কোন বিশ্বজিৎ দেখতে হতো না... দেখতে হতো না কোন ফেলানি... হয়ত হতো না বিভীষিকাময় "হরতাল-অবরোধ" নামক কোন শব্দের সাথে আর কোন নতুন প্রজন্মের...
বাংলায় কথা বলি,বাংলায় লিখন লিখি, বাংলায় চিন্তা করি, বাংলায় স্বপ্ন দেখি। আমার অস্তিত্ব জুড়ে বাংলা ভাষা, বাংলাদেশ। হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি, যেমন প্রতীক্ষা ক'রে থাকে কৃষকদের চঞ্চল চোখ, ধানকাটার রেমাঞ্চকর দিনগুলির জন্যে। হে...
রাত পোহাবার কত দেরী পান্জেরী! এখনো তোমার আসমান ভরা মেঘে সেতারা হেলাল এখনো ওঠেনি জেগে। তুমি মাস্তুলে আমি দাড় টানি ভুলে অসীম কুয়াশা জাগে শূণ্যতা ঘেরি রাত পোহাবার কত দেরী পান্জেরী! এদেশে আল্লাহু আকবারের সুরে সূর্য উঠে এদেশে আল্লাহু আকবারের সুরে সূর্য ডোবে।। এদেশে মাল্লা মাঝি, কিষান...
তোমাদের পাগল বন্ধু ধানের ক্ষেতে ছায় নেমেছে সূর্য যাবে বাড়ি, আজকে নাকি মেঘের সাথে সাত জনমের আড়ি
দীর্ঘ এক পথ শেষে আমি আজ পথের কিনারে সূর্য আছে বলে আমরা আলো পাই তাই না ? বাতাস আছে বলে আমরা অক্সিজেন পাই তাই না ? রাজনীতি আছে বলে আমরা হরতাল পাই তাই না ? হে হে......
কোথাও আমার হারিয়ে যাবার নেই মানা,,,,,, সময়-সূর্য-চোখ অন্তরালে জীবন্ত পৃথিবীর নিঃশ্বাস মৃত পৃথিবীতে মেশে। বন্ধুত্বের জন্ম হলো বহুদিন পর যণ্ত্রণা-জর্জরিত জীবন কামনায় তিলে তিলে দগ্ধ হবার প্রার্থনায় হঠাৎ মৃত্যু নেমে আসে। এমন সমাপ্তি কাঙ্ক্ষিত ছিলনা- জমানো ক্ষোভ সব জল হয়ে...
বাংলাদেশের শুরু হয়েছিল বাংলা মায়ের কিছু খ্যাপাটে ছেলে-মেয়ের জন্য। যারা বন্ধুর বাঁধন, মায়ের মায়া, প্রেমিকার টান সব কিছু ভুলে দেশকে শত্রু মুক্ত করেছিল। পেটে খাবার ছিল না, রাতে ঘুম ছিল না, প্রখর রোধে পুরে দেশর মাটিকে ছায়া-শীতল করে রেখেছিল। তাঁদের দিয়েই সূচনা হয়েছিল এক দেশ...
ওর মুখের উপর শেষ বিকালের রোদ্র এসে পরছিল ।আর আমি রাস্তার ওপাশ থেকে দেখাছিলাম ।বার বার মোবাইলটাকে টিপা টিপি করছিল সে ।হয়তবা আমাকেই করছিল । অজান্তেই আমার মুখে হাসি চলে আসল ।রিকশাওয়ালার কাছে টাকা ভাঙতি ছিল না । ধ্যাত আমার মনযোগ টাই নষ্ট করল । চকলেট কিনে টাকা ভাঙ্গালাম ।একটা কল ।তুমি...
সূর্য দূরে ছাদে দাঁড়ানো মহিলার পিছনে- সূর্যটি এমন ছবি হয়ে আছে - লাগছে সূর্যটি স্থির- যতটা স্থির গাজীর পটে কৃষানীর নিষ্পলক চোখ- কিংবা যতটা স্থির বাসনা শাঁখা ও সিঁদুর ঘিরে- ক'দিন আগেই সূর্যটাকে হাতের উপর ডিমের মতো নিয়ে বন্ধুরা ছবি তুলেছে সমুদ্র সৈকতে- আমি...
আমি কবিতা পড়তে ও লিখতে খুব ভালবাসি। ঠিক তোমি যেই খানটিতে আঘাত করেছ,এখন সেই খানটি আমার সূর্য। এখন আমি সেই সূর্যের আলোই দেখি এই পৃথিবী,পৃথিবীর সব কিছু। তোমার এই দানের ঋন আমি কখনোই শোধ করতে পারব না। আমি তোমার চিরকালের ঋনী হয়ে রইলাম। তোমার এই আঘতে আমি অনেক আত্বহত্যা...
- নিজেকেই নিজে চিনি না, পরকে চেনার মিছে বাহানা - মধ্যমণিকে সবাই চেনে- উজ্জ্বলতম। প্রাণীকুল দৃষ্টিপাত করে না তার পানে অন্ধত্বের ভয়, ক্ষণকালও নয়। বৃক্ষদল সবুজের সাথে মিলেমিশে আহার পর্বশেষে রাত্রির নির্জনে নিঃশ্বাস। তবু জেনো কেউ অকৃতজ্ঞ নয়, কেউ ভুলে না ঝিমানো ছায়াও জানে...
অনেকদিন পর কোন এক উপলক্ষে আবার দেখা হল ।এবার তোমার চোখে কিছু বলার আকাঙ্খা ..............আমার শোনার । অনেক সময় তবুও কার কিছু বলা হলনা ।ধীরে ধীরে সময় পার হয়ে যাচ্ছে আর ..........কখন শুনব .............কখন ব লবে। অনেক কথার ভীড়ে হাতরিয়ে সেই কথা টা পাওয়া গেল না ।মুক্ত আকাশে রোদের হাসি...