দেশে কোটা পদ্ধতির নামে যা শুরু করছে এর শেষ কোথায় তা কে জানে?
যুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধারা অবশ্যই দেশের জন্য নিবেদিত প্রান ছিল। তাদের ত্যাগ এর জন্যই আমরা স্বাধীন দেশে নিঃশ্বাস নিতে পারছি।
কিন্তু তাই বলে কি তাদের সন্তানরাও যে দেশপ্রেমিক হবে এই কথা তো কেও হলফ করতে বলতে পারবে না। এমন অনেক কথাও শুনা যায় যে অনেক মুক্তিযোদ্ধা নামধারি লোক ৭১ এ বাংলাদেশ সিমান্তের কাছেও আসে নি। যদিও তারা এখন মুক্তিযোদ্ধা।
আসলে তাদের নামেই ৭১ এ অনেক লুটপাটের অভিযোগ আছে। তাদের সন্তান্দের কথা না হয় নাই বললাম।
কেও কি এমন বলতে পারবেন, যার বাবা মুক্তিযোদ্ধা সে দেশবিরোধি কোন কাজ কখনো করে নাই বা কোন মুক্তিযোদ্ধারা দেশবিরোধী কোন কাজ কখনই করে নাই। তাদের নাতিপুতিরা যে করবে না তার গ্যারান্টি কি?
আর তাদের জন্যই আমাদের এই কোটা ব্যবস্থা। সব কিছুই তারা বেশি পাবে।
তাহলে তো , জনগন হিসেবে আমরা প্রতি মুহূর্তে যে বাশ খাচ্ছি তা কেন তারা আগে পেতে চায় না।
পোলাও খাবার বেলায় তারা ৭১ এর দোহাই দিবে আর বাশ সুধু আমরা জনগন খাব কেন। তাদেরও ৫৫ ভাগ কোটা দিতে হবে।
সব শেষে শুধু একটা কথা বলব, বাঙালি জাতির গর্ব, মহান নেতাদের বংশধরেরা কি করছে তা জনগন দেখছে। তাদের সাবধান হতে হবে।
তা না হলে মুক্তিযোদ্ধা ও এক সময় হয়তবা অশালিন শব্দের মধ্যে পরে যাবে। অবশ্যই আমরা তা চাই না।
মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি বলছি, মন থেকে ৭১ এ দেশের জন্য কিছু করে থাকলে নাম বেচে খাওয়া বন্ধ করুন। আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা মুক্তিযোদ্ধা শব্দটি ব্যবহার করে অনেকে ৭১ এ অপকর্ম করেছেন এখনো করছেন। ভারত প্রীতি বাদ দিন।
পাঠকদের বলছি, ধরুন, একতা সুন্দরি মেয়েকে একদল বদমাশ বাজে উদ্দেশে ধরল। হটাৎ এক হিন্দি ছবির "বুদি গাদ" ধরনের কেও এসে তাকে উদ্ধার করল।
এই দৃশ্য দেখলে যে কেও হিন্দি ছবির "বুদি গাদ" কে বাহবা দিবে। কিন্তু ওই লোক যদি তাকে উদ্ধার করে নিজেই ধর্ষণ করে তাহলে তাকে কি বলবেন।
কে বেশি খারাপ, ওই বদমাশ গুলু নাকি সেই হিন্দি ছবির "বুদি গাদ"
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।