বেশ কিছু দিন আগে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারনেশনাল এক রিপোর্টে বলেছিল বাংলাদেশে বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ড অনেক বেড়ে গেছে র্যাব আর র্যাবের ক্রসফায়ারই এইসব হত্যাকান্ডের জন্য মূলত দায়ী আর অতি সম্প্রতি আরেকটা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা সম্ভব হিউম্যান রাইটস বাংলাদেশের র্যাবকে ভেঙ্গে দেবার প্রস্তাব করে আমাদের মত দেশগুলোর জন্য তাদের মঙ্গল কামনা দেখতে ভালই লাগে কিন্তু প্রায় প্রতিদিন মার্কিন বাহিনী ড্রোন হামলা করে নির্বিচারে পাকিস্তানে সন্দেহ ভাজন জঙ্গী মেরে চলেছে সেগুলো এই আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর চোখে পড়ে না আমি এখানে কোন সন্ত্রাসির পক্ষে কথা বলছি না আমি এখানে বিচারের কথা বলছি বাংলাদেশে যদি চিহ্নিত সন্ত্রাসিরও ক্রশফায়ার হয় তাহলেও তা বিচার বহির্ভূত হত্যা কান্ড, কিন্তু মার্কিনীরা যদি সন্দেহ ভাজন কাউকে হত্যা করে তবে তা বহির্ভূত হত্যাকান্ড না কি অদ্ভূত!!!!!!! পাহাড়ে কিছু নিরীহ মানুষ মাথায় পাগড়ী দিয়ে পিকনিক করতে গেলেও বিনা বিচারে তাদের হত্যা করা যায়েজ কারণ তারা মুসলিম কাজেই তারা জঙ্গী তাতে কারোই কোন সন্দেহ নাই কিন্তু কোন খ্রিস্টান যদি কয়েক ডজন নিরীহ মানুষও মেরে ফেলে তাহলে সে পাগল সে মানসিক ভাবে অসুস্থ তাকে সাজা দেয়া অমানবিক মাত্র কিছুদিন আগেই এক তরুণ যুক্তরাষ্ট্রের একটি সিনেমা হলে হত্যাকান্ড চালায় আজ প্রথম আলোতে সেই তরুন সম্পর্কে যে রিপোর্টটা এসেছে তাহলোঃ যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যে প্রেক্ষাগৃহে গুলি করে হত্যাযজ্ঞ চালানোর নায়ক সেই জেমস হোমস একজন ‘মানসিক রোগী’। গত শুক্রবার আদালতে পেশ করা নথিতে হোমসের আইনজীবী এ কথা উল্লেখ করেছেন। সপ্তাহ খানেক আগে কলোরাডোর অরোরার একটি জনাকীর্ণ পেক্ষাগৃহে হোমস (২৪) নির্বিচারে গুলি ছুড়ে ১২ জনকে হত্যা করেন। এ ঘটনায় আরও ৫৮ জন আহত হয়। আদালতে দেওয়া ওই নথির তথ্য অনুসারে, প্রেক্ষাগৃহে হত্যাযজ্ঞ চালানো হোমস একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের অধীনে চিকিৎসাধীন ছিলেন। শুক্রবার আরাপাহো কাউন্টি ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে দেওয়া হোমসের আইনজীবীর তথ্য অনুসারে, ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডো ডেনভারের সাবেক ছাত্র হোমস একই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মনোরোগ চিকিৎসক লিইন ফেন্টনের অধীনে থাকাকালে তাঁদের মধ্যকার কথোপকথনের নোটবুক তাঁদের হাতে রয়েছে। বিবিসি। এর আগে নরওয়েতেও একজন খ্রিস্টান তরুন এমন হত্যাকন্ড ঘটায় পরে জানানো হয় সেও নাকি মানসিক ভাবে অসুস্থ আফগানিস্থানে এক মার্কিন সেনা রাতে একটি বাড়িতে ঢুকে একটি পরিবারের প্রায় সবাইকে হত্যা করে বরাবরের মত সেও ছিল মানসিক ভাবে অসুস্থ আমেরিকাতে মানসিক ভাবে অসুস্থ ব্যক্তিরাও যুদ্ধের ময়দানে শত্রুর সাথে লড়াই করার সুযোগ পায় সে মানসিক ভাবে অসুস্থ কিন্তু কে বন্ধু আর কে শত্রু সেটা কিন্তু ঠিকই বুঝতে পারে যাই হোক, বর্তমানে দুনিয়াতে হাজারো মানুষ না খেয়ে মরছে আফ্রিকার মানুষগুলোতো আর মানুষ না আর তাদের অধিকাংশই মুসলিম খাবার দিয়ে তাদের সাহায্য করলে দুনিয়াতে অশান্তি নেমে আসবে, আর ইসরাইলকে ৭০ হাজার কোটি টাকা দিয়ে তাদের সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করলে দুণিয়াতে শান্তি নেমে আসবে তাই তাদেরকে আমেরিকা টাকা দিচ্ছে অনেক তাড়াহুড়া ও ক্ষোভের কারণে সব কথা গুছিয়ে বলতে পারছি না শুধু মাত্র সেই সব কুত্তার বাচ্চাগুলোরে গালি দেয়ার জন্যই লেখাটা লিখলাম তদের মানবাধিকারের ***** **** ******* ***
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।