আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ
তসলিমাকে মুসলিম রীতিনীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনের জন্য এখন রীতিমত ওয়েষ্টার্ণ চলচিত্রের নায়িকা বানিয়ে দিল জৈনক নেপালী সাংবাদিক। তার নাম হল দীর্ঘা রাজ প্রাসাই;
তার ফেসবুক ইনফো হতে জানতে পারলাম যে সে ইকোনোমিক্স টাইমস অভ ইন্ডিয়ার সাথে জড়িত!
http://www.facebook.com/dirgha.prasai
ঢালাও ভাবে মুসলমান ও ইসলামের বদনাম করতে ভারত ও ভারতপন্থীরা যে পিছিয়ে নেই সেটা আরেক বার প্রমাণ করল দীর্ঘা বাবু! তসলিমা নাসরিন কোন ইন্টেলেকচ্যুয়াল বা নতুন কোন আদর্শ দর্শন বিশ্বকে দিতে পারেনি। শুধু ইসলামকে নোংরা কটাক্ষ ও গালিগালাজ করেই কুখ্যাত হয়েছে। ভারত বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গে যারা ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু(সবাই নয়) তাদের কাছে তসলিমা ব্যাপক জনপ্রিয়। যে সামাজিক সমস্যা কে স্বাভাবিক ভাবে সমাধান করা যেতে পারে তা না করে গোটা সমাজকেই উপড়ে ফেলতে চায় তসলিমা।
মানে মাথা ব্যাথা হলে শিরচ্ছেদ করার মত। তাই এই বিষয়কেই উৎসাহ দিয়ে আর্টিকেল লিখেছে দীর্ঘা বাবু;
Click This Link
তসলিমা যে চরম আন্তকেন্দ্রিক ও স্বার্থপর তার প্রমাণও পাওয়া গেছে। কিছুদিন আগে সালমান রুশদীর সাথে দ্বন্দে লিপ্ত হয়। একজন আরেকজনকে কটাক্ষ ও ছোট করার প্রয়াস দেখা যায়। তসলিমা রুশদীকে ভীতু বলেও উল্লেখ করে;
Click This Link
বিষয়টাকে ভারতীয় অভিনেতা অনুপম খের সমালোচনাও করেছেন।
তিনি বলেন তসরিমা রুশদীকে কাপুরুষ বলার কে?
Click This Link
যে মহিলা আরেকজন নাস্তিক ও লেখককে সম্মান দেয়না সে কিভাবে সমাজের উপকার করবে? এই সবই হল ব্যাক্তিগত যশ, খ্যাতি ও দৃষ্টি আকর্ষণই মূখ্য! এতে সমাজ ও রাষ্ট্রের কোন উপকারই হয় না। বরং সংঘাত, হানাহানি ও উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।