দ্বিধা-দ্বন্দের সমীকরণ !
এসেই ফিরে গিয়েছিলাম,
নদী,তোমার খরস্রোতা যৌবন বিশ্বাস করো ভয়াবহ ভাবে বিদ্ধ করে আছে
বুকের বাম পাশটা ।
অই ঠোঁটে,লাল টোলে যে সৌন্দর্য রেখেছো জ্বালিয়ে...
এই পরম সৌন্দর্য চোখের কোনে বয়ে এনেছিলো
একরত্তি মলিন ঘাসফুল,বুকে কালবোশেখির হাহাকার !
অথচ,এসেই ফিরে গিয়েছিলাম-
আমাদের অখণ্ডিত নীলাকাশে গাঢ় কালো মেঘমালা উড়িয়ে ।
নদী আমিও বুঝি,তোমার বুকের বাঁ পাশের কালো তিলটা কী অহংকারে আমাকে ডাকে !
অগ্নিগিরিতে না চরলে,ভিসুভিয়াসের উত্তাপ কতটা জরুরী-,সেতো তো তোমার থেকেই শেখা ।
অথচ, অধরে অধর রেখে অনিন্দ গোলাপে ফুটিয়ে আসতে পারিনি কোনো স্বপ্ন-
আমার সুন্দরের অভিধা তাই ফুটেছিলো কান্নাভেজা গোলাপের মত ।
স্নিগ্ধ কোমল ঢেউয়ের মতই অপ্রকাশিত বাসনা গুলো অশ্রু হয়ে টলমল করেছে
পার্কের বিষণ্ণ গাছটির মতই আমারও কেটেছে কিছু অসম্ভব দুর্দিন ।
অই অনিন্দ সৌন্দর্য,মহাজাগতিক ঐশ্বর্য যাকে ডুবিয়েছে
ভাসিয়েছে প্রেমের বানে,সংগমে-আশ্লেষে এনেছে জোয়ার...
তারে দূরে রেখে পার্কের বিষণ্ণ গাছটির মতই আমারও কাটছে কিছু অসম্ভব দুর্দিন ।
অই ঠোঁটে,লাল টোলে যে সৌন্দর্য রেখেছো জ্বালিয়ে...
ফিরে আসছি নদী,জুলাইয়ের প্রথম সকালেই আমার কবিতাকে
আমার বুকেই টেনে নেবো বলে ফিরে আসছি-ফিরে আসছি টিয়ে পাখি ।
সংগমে আশ্লেষে আবারো মাতাল করবো,চাইলে খুলে এসো ব্রা,শেমিজ
সৌন্দর্যের ভাঁজ খুলে খুলে দেখিয়ো যাও-চন্দ্রস্তন,অগ্নিঊরু,নাভি,জংঘা ।
কী শোভা লুকিয়ে রাখো তাতে,দেখিয়ো যাও অই সহ্যাতীত পরম সৌন্দর্য ।
তোমার খরস্রোতা যৌবন যেভাবে বিদ্ধ করে আছে
বুকের বাম পাশটা ।
আমিও বুঝি নদী,তোমার বুকের বাম পাশের কালো তিলটা কী অহংকারে আমাকে ডাকে !
অগ্নিগিরিতে না চরলে,ভিসুভিয়াসের উত্তাপ কতটা জরুরী-,সেতো তো তোমার থেকেই শেখা ।
অই ঠোঁটে,লাল টোলে যে সৌন্দর্য রেখেছো জ্বালিয়ে...
চন্দ্রস্তনে ওষ্ঠ ছুঁইয়ে,অনিন্দ গোলাপে এবার ফুটিয়ে দেবো মধুময় স্বপ্ন
প্রস্তুত থেকো,হে গোলাপ সুন্দরের অভিধা আমার...
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।