আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কি আশ্চর্য!!!!!কি আশ্চর্য!!!!!কি আশ্চর্য!!!!!কি আশ্চর্য!!!!!কি আশ্চর্য!!!!! ‘মানুষ শয়তান’ !!!!!!!!!!!!!!!........................!!!!!আর তাই নিজ আপন সন্তানকে টয়লেটে দশ বছর অবর্বদ্ধ করে রাখে নিষ্ঠুর পিতা!!!!!

আমি জাতির আধার রাতের আলো... ফেব্রুয়ারী ২০১২ইং বিভিন্ন সংবাদে প্রকাশ, এক ফিলিস্তিনি তরুণী দাবী করে বলেছে, গত এক দশক তার বাবা তাকে একটি টয়লেটে আটকে রাখেন। ঘর পরিষ্কার করার জন্য কেবল গভীর রাতেই তাকে সেখান থেকে বের হতে দেয়া হতো। বারা মেলহেম নামের ২১ বছরের ওই তরুণী জানায়, বাবা তাকে বলতেন, ‘মানুষ শয়তান’। ফিলিস্তিনের এক মানবাধিকার কর্মী রয়টার্সকে একথা জানান। ফিলিস্তিনের পুলিশ জানায়, গত ২৯ জানুয়ারি পশ্চিম তীরের কালকিলিয়া শহরের একটি বাসার ছোট ওই টয়লেট থেকে মেলহেমকে তারা মুক্ত করেছে।

ইসরাইলি নাগরিকত্ব থাকায় মেলহেমের বাবাকে গ্রেফতার করে ইসরাইলি কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয় বলে পুলিশ জানায়। ভয়েস অব ফিলিস্তিন রেডিওকে মেলহেম বলেছে, ১১ বছর বয়স থেকেই বাবা তাকে টয়লেটে আটকে রাখেন। তখন থেকেই তাকে স্কুলে যেতে দেয়া হয়নি। এমনকি মায়ের সঙ্গেও দেখা করতে দেয়া হতো না তাকে। এর আগেই তার বাবা-মায়ের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায় বলে জানায় মেলহেম।

তার বরাত দিয়ে হালা শেরিম নামের ওই মানবাধিকার কর্মী জানান, লাঠি ও ধাতব তার দিয়ে বাবা তাকে মারপিট করতেন এবং শীত নিবারণের জন্য একটা কম্বলই শুধু দেয়া হয়েছিল তাকে। ফিলিস্তিন পুলিশের এক বিবৃতিতে বলা হয়, একটি ‘পারিবারিক দ্বন্দ্বে’র জের ধরে মেয়েকে আটকে রাখার কথা স্বীকার করেছেন তার বাবা। মেয়েকে শুধু রুটি খেতে দেয়ার কথাও জানিয়েছেন তিনি। ভয়েস অব ফিলিস্তিনকে মেলহেম বলেছে, বাবাই তার চুল ও ভ্রু কেটে দিতেন এবং মাসে একবার তাকে গোসল করতে দেয়া হতো। সে জানায়, প্রতিদিন রাত ১টার সময় তাকে বের করা হতো।

ঘর পরিষ্কার করার পর রাত ৪টায় আবার আটকে রাখা হতো। মানবাধিকার কর্মী শেরিম জানান, আবার মায়ের কাছে ফিরে গেছে মেলহেম। ‘মেলহেম আমাকে বলেছে, সে জীবনকে ভালোবাসে এবং বাঁচতে চায়। কি আশ্চর্য!!!!!কি আশ্চর্য!!!!!কি আশ্চর্য!!!!!কি আশ্চর্য!!!!!কি আশ্চর্য!!!!! ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.