এই ব্লগের যাবতীয় কর্মকান্ড জুনায়েদ খানের অনুর্বর মস্তিষ্কের অহেতুক পাগলামি ! বৈ কিছু নয়।
আইনস্টাইন সাহেব সময় নিয়ে অনেক ঘাঁটাঘাঁটি করেছেন। তাঁর থিউরি অব রিলেটিভিটির কল্যাণে ‘টাইমমেশিন’... ‘ওর্মহোল টানেল’... ‘টাইমট্রাভেল’... এর মত কত দূর্লভ টার্ম যে মানুষকে কত দূর্লভ দূর্লভ স্বপ্ন দেখিয়েছে এবং দেখিয়ে চলছে তার ইয়ত্তা নেই। টাইম মেশিনে টাইম ট্রাভেল তাত্ত্বিক ভাবে ডিস্টিল্ড ওয়াটারের মত তরল হলেও ব্যবহারিক ক্ষেত্রে হিরকের চেয়েও কোটি কোটি গুণ কঠিন। সো, আইনস্টাইনের টাইম মেশিন, তুমি নাকে তেল দিয়ে ঘুমাও!
টাইম মেশিন আমার পিছু নিয়েছে নাকি আমি টাইম মেশিনের পিছু নিয়েছি বুঝতে পারছি না।
অথবা এমনও হতে পারে যে আমি টাইম মেশিনের সিটে বসেই টাইম মেশিন খুঁজে বেড়াচ্ছি! আগেই বলে নিচ্ছি এ টাইম মেশিনকে আইনস্টাইনের টাইম মেশিনের সাথে গুলিয়ে ফেলবেন না।
এ এক অদ্ভুত টাইম মেশিন! চোখ বন্ধ করে খুল্লেই যেন শুক্রবার চলে আসে! ডিউরেশনটা এত কম যে নিজেরি বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়। সেমিস্টার শুরু হতে না হতেই ক্লাস টেস্ট চলে আসে! ক্লাস টেস্ট শেষ হতে না হতেই সেমিস্টার ফাইনাল! আর সেমিস্টার ফাইনাল মানেই অর্ধ বছর লাপাত্তা! এভাবেই চলছে...
টাইম মেশিনটা কনস্ট্যান্ট স্পিডে চলে না। কখনো জোরে, কখনো আস্তে আবার কখনোবা ট্রাফিক জ্যামের ফাঁদে পড়ে অলস সময় কাটায়! পরীক্ষা এলে একটু দ্রুত চলে। সপ্তাহ অতিক্রম করতে সে মাত্র একদিন সময় নেয়।
তার মাস অতিক্রম করতেও একদিন লাগে। সেমিস্টারটাও একদিনেই অতিক্রম করে... এমনকি বছরটাও!
কি বুঝতে কষ্ট হচ্ছে? কষ্ট হলে বোঝার দরকার নেই। পরীক্ষা চলাকালীন সময় গুলোর কথা চিন্তা করলেই টাইম মেশিনের স্পিড সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পেয়ে যাবেন। তারপর সেমিষ্টার শেষ করে একটু পিছনে তাকিয়ে দেখুন, পুরো সেমিষ্টারটাকে একদিন মনে হবে! জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারির পরে যখন হঠাৎ ডিসেম্বর চলে আসে তখন একবার চিন্তা করে দেখুন বছরটা কি করে শেষ হলো! আরে সেদিনেই তো নববর্ষ ছিল! ক্যামনে???(!) পুরো বছরটাকে একদিন মনে হবে! বছরের পর বছর কাটিয়ে যারা ওপারে চলে যায়, তাদেরও পৃথিবীর সময়টাকে ঐ একদিন মনে হয় কিনা কে জানে?
টাইম মেশিন মাঝে মাঝে জ্যামেও পড়ে। ‘কিচ্ছু ভালো লাগছে না’..., ‘ঘুম আসে না’..., ‘বড় একা একা লাগে’..., ‘সময় যেন কাটে না’..., ‘এত অপেক্ষা আর ভালো লাগে না’..., ‘ধুর! ক্লাস কেন শেষ হয়না?’... ইত্যাদি উপসর্গ গুলো দেখা দিলে বুঝবেন টাইম মেশিন জ্যামে পড়েছে! উপসর্গ গুলো অতিশয় ড্যাঞ্জারাস, রোগটাও অতিশয় বিপদজনক! সো, নো মোর বিশ্লেষণ!
টাইম মেশিন দ্রুত চলছে।
সামনে পরীক্ষা! ভয়ে আছি। কিছু বুঝে ওঠার আগেই যেন টাইম মেশিন আমাকে পরীক্ষার হলে নিয়ে না যায়!
ক্যারির ভয় বড় ভয়! আইনস্টাইন সাহেব সময় নিয়ে অনেক ঘাঁটাঘাঁটি করেছেন। তাঁর থিউরি অব রিলেটিভিটির কল্যাণে ‘টাইমমেশিন’... ‘ওর্মহোল টানেল’... ‘টাইমট্রাভেল’... এর মত কত দূর্লভ টার্ম যে মানুষকে কত দূর্লভ দূর্লভ স্বপ্ন দেখিয়েছে এবং দেখিয়ে চলছে তার ইয়ত্তা নেই। টাইম মেশিনে টাইম ট্রাভেল তাত্ত্বিক ভাবে ডিস্টিল্ড ওয়াটারের মত তরল হলেও ব্যবহারিক ক্ষেত্রে হিরকের চেয়েও কোটি কোটি গুণ কঠিন। সো, আইনস্টাইনের টাইম মেশিন, তুমি নাকে তেল দিয়ে ঘুমাও!
টাইম মেশিন আমার পিছু নিয়েছে নাকি আমি টাইম মেশিনের পিছু নিয়েছি বুঝতে পারছি না।
অথবা এমনও হতে পারে যে আমি টাইম মেশিনের সিটে বসেই টাইম মেশিন খুঁজে বেড়াচ্ছি! আগেই বলে নিচ্ছি এ টাইম মেশিনকে আইনস্টাইনের টাইম মেশিনের সাথে গুলিয়ে ফেলবেন না।
এ এক অদ্ভুত টাইম মেশিন! চোখ বন্ধ করে খুল্লেই যেন শুক্রবার চলে আসে! ডিউরেশনটা এত কম যে নিজেরি বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়। সেমিস্টার শুরু হতে না হতেই ক্লাস টেস্ট চলে আসে! ক্লাস টেস্ট শেষ হতে না হতেই সেমিস্টার ফাইনাল! আর সেমিস্টার ফাইনাল মানেই অর্ধ বছর লাপাত্তা! এভাবেই চলছে...
টাইম মেশিনটা কনস্ট্যান্ট স্পিডে চলে না। কখনো জোরে, কখনো আস্তে আবার কখনোবা ট্রাফিক জ্যামের ফাঁদে পড়ে অলস সময় কাটায়! পরীক্ষা এলে একটু দ্রুত চলে। সপ্তাহ অতিক্রম করতে সে মাত্র একদিন সময় নেয়।
তার মাস অতিক্রম করতেও একদিন লাগে। সেমিস্টারটাও একদিনেই অতিক্রম করে... এমনকি বছরটাও!
কি বুঝতে কষ্ট হচ্ছে? কষ্ট হলে বোঝার দরকার নেই। পরীক্ষা চলাকালীন সময় গুলোর কথা চিন্তা করলেই টাইম মেশিনের স্পিড সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পেয়ে যাবেন। তারপর সেমিষ্টার শেষ করে একটু পিছনে তাকিয়ে দেখুন, পুরো সেমিষ্টারটাকে একদিন মনে হবে! জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারির পরে যখন হঠাৎ ডিসেম্বর চলে আসে তখন একবার চিন্তা করে দেখুন বছরটা কি করে শেষ হলো! আরে সেদিনেই তো নববর্ষ ছিল! ক্যামনে???(!) পুরো বছরটাকে একদিন মনে হবে! বছরের পর বছর কাটিয়ে যারা ওপারে চলে যায়, তাদেরও পৃথিবীর সময়টাকে ঐ একদিন মনে হয় কিনা কে জানে?
টাইম মেশিন মাঝে মাঝে জ্যামেও পড়ে। ‘কিচ্ছু ভালো লাগছে না’..., ‘ঘুম আসে না’..., ‘বড় একা একা লাগে’..., ‘সময় যেন কাটে না’..., ‘এত অপেক্ষা আর ভালো লাগে না’..., ‘ধুর! ক্লাস কেন শেষ হয়না?’... ইত্যাদি উপসর্গ গুলো দেখা দিলে বুঝবেন টাইম মেশিন জ্যামে পড়েছে! উপসর্গ গুলো অতিশয় ড্যাঞ্জারাস, রোগটাও অতিশয় বিপদজনক! সো, নো মোর বিশ্লেষণ!
টাইম মেশিন দ্রুত চলছে।
সামনে পরীক্ষা! ভয়ে আছি। কিছু বুঝে ওঠার আগেই যেন টাইম মেশিন আমাকে পরীক্ষার হলে নিয়ে না যায়! তখন আবার জ্যামে পড়ে যাব!
জুনায়েদ, তুমি দৌড়াও...
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।