এটা ছাগুদের খোয়াড় না, কানের লতি বরাবর থাপ্পর মারার আগে দূর হউ। ১। গোসলে অনীহা : অনেকের গোসলে তীব্র অনীহা, তবে তাদের কারও পক্ষেই লন্ডনের জেন লিউসনের রেকর্ড ভাঙ্গা সম্ভব নয়। ১৭০০ সালে জন্ম নেওয়া এই ভদ্রমহিলা বেঁচে ছিলেন ১১৬ বছর। সর্দি লাগার ভয়ে জীবনেও গোসল করেননি তিনি।
২। অদ্ভুত উইল : ফরাসী মাদার ডিলা ব্রেসের মতো খেয়ালী মহিলা খুব কমই আছে পৃথিবীতে। তিনি তার সমস্ত সম্পত্তি যেভাবে উইল করে গেছেন, আজও তেমনটি পারেনি কেউ। ডিলা ব্রেস তাঁর সম্পত্তি উইল করে যান কল্পিত তুষার মানবদের জামা-কাপড় কিনতে।
৩।
দীর্ঘতম নাক : নাক উঁচু মানুষের অভাব নেই পৃথিবীতে। তবে তারা সবাই লজ্জ্বা পাবে ইয়র্কশায়রের টমাস এয়েডার্সের নাক দেখলে। ঝাড়া সাড়ে সাত ইঞ্চি লম্বা নাক ছিল ভদ্রলোকের।
৪। যেদেশে কোনদিন যুদ্ধ হয়নি : সুইজ্যারল্যান্ড একমাত্র দেশ যেখানে কোনদিন যুদ্ধ হয়নি।
অথচ এ দেশে চার লাখ সেনার একটি বাহিনী আছে।
৫। সানডে মানডে…. : ইংল্যান্ডে সানডে ডেসাটঁ নামে এক লোক নিজের নামের সঙ্গে মিল রেখে তার ছয় সন্তানের নাম রাখেন মানডে, টুয়েসডে, ওয়েডনেসডে, থার্সডে, ফ্রাইডে এবং স্যাটারডে।
৬। সবচেয়ে ছোট স্কুল : পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট স্কুলটি স্কটল্যান্ডের সোয়ে আইল্যান্ডে।
ওই স্কুলে সাকুল্যে ছাত্রসংখ্যা মাত্র একজন।
৭। মানুষের কিডনি : মানুষের কিডনি ১০ লাখেরও বেশি খুদে নালি দিয়ে তৈরী। দুই কিডনির নালিগুলো জোড়া দিয়ে লম্বা করলে তা লম্বায় হবে ৪০ মাইল।
৮।
নদী বিহীন দেশ : সৌদি আরবের আয়তন ২,১৪৯,৬৯০ কিলোমিটার হলেও আশ্চর্যের ব্যাপার দেশটিতে কোনো নদী নেই।
৯. অনেক প্রাণী শব্দ উৎপন্ন করতে পারে। আমরা মানুষও অনেক চিৎকার করতে পারি। কিন্তু সবচেয়ে জোরে এবং তীব্র শব্দ কোন প্রাণী করতে পারে জানেন? প্রাণীদের মাঝে নীলতিমির হুইসিলের শব্দ সবচেয়ে তীব্র, প্রায় ১৮৮ ডেসিবল।
১০. মানুষতো দুচোখ বন্ধ করে ঘুমায়।
আবার মাছ চোখ খোলা রেখে ঘুমায়। কিন্তু ডলফিন এক চোখ খোলা রেখে ঘুমায়।
১১. আমরা নিজেদের আয়নায় দেখি। আয়নায় দেখতে আমাদের নিজেদের অনেক ভালো লাগে। কিন্তু কেমন হত যদি আয়নায় নিজেকে আমরা চিনতে না পারতাম? মজার ব্যাপার হল বানর নিজেকে আয়নায় চিনতে পারেনা।
বেচারারা বোধহয় মাথা চুলকায় :p
১২. পাখিদের মাঝে উটপাখি সবচেয়ে বড়। এটি উড়তেও পারেনা। কিন্তু মজার ব্যাপার হল উটপাখির চোখ এর মস্তিষ্ক থেকে বড় হয়ে থাকে।
১৩. জানেন কি ? চিতাবাঘ কিন্তু বাঘ কিংবা সিংহের মত গর্জন করেনা। এটি বিড়ালের মত ম্যাও ম্যাও শব্দ করে থাকে অনেকটা।
১৪. হামিং বার্ড নিয়ে অনেক কিছু আমরা জানি। এটি অনেক ছোট। ওজন এক টাকার কয়েনের মত। কিন্তু এটা কি জানেন যে হামিং বার্ড কখনও হাটেনা। সত্যি বলতে তাদের পায়ের গঠন এত দুর্বল যে তারা হাটতে পারেনা।
১৫.যখন আমরা কোনো কিছু স্পর্শ করি, তখন ঘণ্টায় ১২৪ মাইল বেগে তথ্যটা মস্তিষ্কে পৌঁছায়।
১৬.ডান পাশের ফুসফুস বাম পাশের চেয়ে বেশি বাতাস গ্রহণ করে।
১৭. শরীরের পেছন দিক দিয়েও নিঃশ্বাস নিতে পারে কচ্ছপ। কচ্ছপের কিন্তু দাঁত নেই।
১৮. রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার হচ্ছে সবচেয়ে বড় জাতের বিড়াল।
এরা পানি পছন্দ করে। পানিতে শিকারও করতে পারে।
১৯. বিল গেটসের বাড়ির ডিজাইনকরা হয়েছে ম্যাকিনটস কম্পিউটার ব্যবহার করে।
একজন মানুষ এক বছরে গড়ে ১৪৬০ টি স্বপ্ন দেখে- মানুষের মস্তিস্কের ৮০%ই পানি- মৃত্যুর পরেও মানুষের চুল ও নখ বাড়ে।
২০. গড়ে আমেরিকানরা প্রতি বছর ১৮ বিলিয়ন হটডগ খায়!
২১. বয়স বাড়ার সাথে সাথে চোখের রঙ হালকা হয়ে যায়।
২২. গড়ে একজন মানুষের চোখ বছরে ৪২ লাখ বার পলক ফেলে।
২৩. মানবদেহে সবচেয়ে দীর্ঘ জীবন্ত কোষ হলো মস্তিস্কের কোষ।
২৪. হাতের নখ, পায়ের নখের চেয়ে চারগুন দ্রুত বাড়ে।
২৫. মানবদেহের মোট হাড়ের ১/৪ অংশ পায়ে অবস্থিত!
২৬. প্রতি মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রে ৬জন সতেরোতে পা দেয়।
২৭. আপনি চোখ খুলে কখনোই হাঁচি দিতে পারবেন না।
বিশ্বাস না হলে এক্ষুণি চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
২৮. ডলফিন একচোখ খোলা রেখে ঘুমায়। একটু চেষ্টা করে দেখি আমরা পারি কিনা!!!:পি
২৯.গ্যালিলিও দূরবীন আবিষ্কার করার আগে মানুষ খালি চোখে আকাশে মাত্র পাঁচটি গ্রহ দেখতে পেতো!
৩০. আমরা তো গাছ থেকে সহজেই খাবার পাই। কিন্তু আমরা জানি কি এক পাউন্ড খাবার তৈরি করতে গাছের প্রায় ১০০ পাউন্ড বৃষ্টির পানি খরচ করতে হয়।
৩১. সাপ হচ্ছে একমাত্র সত্যিকারের মাংসাশী প্রাণী।
কারণ অন্য প্রাণীরা কিছু না কিছু উদ্ভিদ জাতীয় খাবার খেলেও সাপ কখনোই তা করে না।
৩২. সরীসৃপ এর ডিম ফুটে ছেলে হবে না মেয়ে হবে তা কিন্তু তার ক্রোমসম এর উপর নির্ভর করে না। এটি নির্ধারিত হয় বাসার তাপমাত্রার উপর। বাসার তাপমাত্রা যদি ৯০-৯৩ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড হয় তবে সেটি একটি ছেলে হবে আর বাসার তাপমাত্রা যদি ৮২-৮৬ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড হয় তবে সেই ডিম ফুটে মেয়ে বাচ্চা হবে।
৩৩. পৃথিবীর সব সাগরে যে পরিমান লবন আছে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৫০০ ফুট উচু পুরু লবনের স্তুপ দিয়ে ঢেকে ফেলা যাবে!
আরও দেখতে পারেন এখানে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।