মানবিক দায় ও বোধহীন শিক্ষা মানুষকে প্রশিক্ষিত কুকুরে পরিণত করে....আইস্ট্যাইন।
মানবজমিন পত্রিকার প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী বলেছেন, আমরা সবকিছু করতে পারি না। সত্য ও বাস্তব কথা বলতে পারি না। তিনি বলেন, ‘আজকে বলা হচ্ছে রেশমাকে নিয়ে কোনো সংবাদ প্রচার করা যাবে না। তাকে এখন পাজেরো গাড়িতে করে বাসায় পৌঁছে দেয়া হচ্ছে কঠোর নিরাপত্তায়।
এটা কেন করা হচ্ছে? এগুলো আমরা বলতে পারি না। ’
গতকাল মানবাধিকার সংগঠন অধিকার আয়োজিত ‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতা’ শীর্ষক অ্যাডভোকেসি সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মতিউর রহমান চৌধুরী বলেন, আট বছর ধরে টকশো করি। আমি কোনো কথা বলি না। বোবার মত বসে থাকি।
কেউ মিথ্যা তথ্য দিলেও প্রতিবাদ করি না। কারণ, তাহলে আমাকে প্রতিপক্ষ হিসেবে চিহ্নিত করা হবে। অথচ তারপরও বিভিন্ন মহল আমাকে টকশো থেকে সরানোর চেষ্টা চলছে।
তিনি বলেন, ‘আমি নিজে জেলে যাওয়ার ভয় করি না। তবে সহকর্মীদের জন্য আমাকে কম্প্রোমাইজ করতে হয়।
এভাবে কম্প্রোমাইজ করতে করতে আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। ’
মতিউর রহমান চৌধুরী বলেন, মাহমুদুর রহমানকে বলা হয় হঠাত্ সম্পাদক হয়েছেন। কেন তিনি হঠাত্ সম্পাদক হতে পারবেন না? ক’জন সম্পাদক আছেন হঠাত্ সম্পাদক নন? অনেক সম্পাদক জীবনে এক কলম লিখেননি, কিংবা দলীয় এমপি নির্বাচন করেছেন। তারাও তো সম্পাদক হয়েছেন। এখন এনজিওর মালিকও সম্পাদক হয়েছেন।
সম্পাদকরা মাহমুদুর রহমানের মুক্তির জন্য বিবৃতি দিয়ে সাহসী ভূমিকা পালন করেছেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তবে তিনি এও বলেন, আমি মাহমুদুর রহমানের মত সাহসী নই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।