খোঁচাইলে উষ্টা দিমু .. বছর খানেক আগে বাংলাদেশের আদালত ব্যবস্থার চরম দলবাজির প্রমাণসহ পোষ্ট দিয়ে লিখেছিলাম দেশের আদালতগুলোর যে অবস্থা তাতে আদালতগুলোকে পাবলিক টয়লেট বানানো হউক। এতে পাবলিকে ১ নম্বর ২নম্বর করার ভোগান্তি কমবে
সেদিন নগদে একটা নিক শহীদ হয়ছিল। আজকে জাতীয় সংসদে আওয়ামী এমপিরা স্বীকার করে নিল
তোফায়েল আহমেদ বলেন, শামসুদ্দিন মানিক ভাগ্যবান। আমাদের আবদুল মতিন খসরু আইনমন্ত্রী থাকাকালে তাকে বিচারক করেছেন। বিএনপি তাকে কনফার্ম করেনি।
আমরা ক্ষমতায় আসার পর তাকে কনফার্ম করেছি।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, আমার মনে হয় তিনি স্যাডিস্ট। তিনি মানুষকে অপমান করে মজা পান। তা না হলে একটা ট্রাফিক পুলিশ, যিনি হয়তো তাকে দেখেননি, স্যালুট না দেয়ায় গাড়ি থেকে নেমে তাকে কানে ধরে উঠবস করিয়েছেন। বিমানে তৃতীয় শ্রেণীর টিকিট কেটে বিজনেস ক্লাসে গিয়ে তাকে সিট না দেয়ায় বিমানের এমডিকে অপমান করেছেন।
লজ্জাও তো থাকা দরকার।
চুন্নু বলেন, আমার স্পষ্ট অনুমান হয়, এই ব্যক্তি মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত।
কি প্রমাণ হল ? দলীয় বিবেচনায় এইরকম ডজন ডজন শামছুদ্দীনদের দেশের আদালতগুলোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ।
১ম ছবি এবং ২য় ছবির আসামীদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল কেন কে বলতে পারবেন? পারলে বুঝতে পারবেন
দলীয় বিবেচনায় মানসিক বিকার গ্রস্থদের দিয়ে আদালত চালানোর কোন দরকার আছে কি ? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।