আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অসতর্ক মুহূর্তের কোনো ছবি ফেসবুকে আপলোড করলেন। পরে ভেবে দেখলেন কাজটি হয়তো ঠিক হয়নি। ক্ষতি কিন্তু ততক্ষণে যা হওয়ার হয়ে গেছে।

জানার আগ্রহ মানুষের চিরন্তন, বই হলো তার বাহন, আইনের মৃত্যু আছে কিন্তু বইয়ের মৃত্যু নেই। হে বঙ্গ নারীরা .....................ফেইসবুক ও ক্যামেরা থেকে সাবধান Click This Link আগে দর্শনধারী তারপর গুণবিচারী_ কথাটি বাস্তব জীবনের ক্ষেত্রে যেমন সত্য ঠিক তেমনি ভারচুয়্যাল ইমেজের ক্ষেত্রেও। সামনাসামনি আপনাকে কেমন দেখাচ্ছে, তার ওপর চাকরি থেকে শুরু করে অনেক কিছুই নির্ভর করে, ঠিক তেমনি বর্তমান যুগে আপনার নিজস্ব ওয়েব পাতাটির চেহারার ওপরও নির্ভর করে বেশ কিছু বিষয়। ব্যস্ততার এ যুগে সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করতে কম বেশি সবাই ভারচুয়্যাল জগতে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের সাইট ব্যবহার করছেন। ইদানীং ফেসবুক, ব্লগ আর মেসেজবোর্ডে কিছু লিখে তুলে দেওয়ার মানেই হলো, ভারচুয়্যাল দুনিয়ায় আপনার চেহারাটি দেখানো।

সে আপনি বাঁধা-ধরা কাজ করতে আগ্রহী নন, কিংবা চাকরিপ্রত্যাশী যেই হোন না কেন, এই ডিজিটাল পরিচয়টির ধারালো ভাবটি সবার জন্যই খুব গুরুত্বপূর্ণ। ডাকসাইটে প্রতিষ্ঠানের মানবসম্পদ কর্মকর্তা থেকে শুরু করে মূল্যবান ক্রেতা তাদের চোখে আপনাকে কেমন দেখাচ্ছে সেই প্রথম মুহূর্তটি আসলেই খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর সেখানে সাজানো একেবারে ব্যক্তিগত বিষয়-আশয় তুলে রাখাটিও খুব যে কার্যকরী, সেটিও নয়। বরং যারা তাদের ওয়েব পাতায় তাদের ভারচুয়্যাল চেহারাটি দিয়ে মন জয় করতে চান, তারা বরাবরই কয়েকটি সাধারণ সহজ বিষয় মেনে চলেন। আপনার সত্যিকার নাম প্রকাশ করাই ভালো।

নকল নাম বা পরিচয় রাখলে সেটি আপনার জন্য হিতে বিপরীতই হতে পারে। আবার শুধু সত্য নাম থাকলেই হলো না, পাতাটিতে আপনার চেহারা অাঁকতে কোন রংয়ের আলপনা এঁকেছেন, লাইন আর বর্ণনা, সবমিলিয়ে চেহারাটি স্বাভাবিক দেখাচ্ছে কিনা সেটাও কিন্তু মুখ্য। অনেক ওয়েব বিশেষজ্ঞের মতে, সহজ এবং অনাড়ম্বর পাতা বানানোই ভালো। বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে মজা করার ছবিগুলো কিন্তু পেশাদার পাতার জন্য ক্ষতিকর। এই মজা করার ছবিগুলো আপনার ব্যক্তিগত ইমেজকে অনেকখানি হালকা করে দেবে।

ব্লগারদের ক্ষেত্রেও এটি সত্য। অনেক সময় মাত্র একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ছবিও আপনার সব কিছু নষ্ট করে দিতে পারে। ডিজিটাল ক্যামেরার এই যুগে ইচ্ছামতো যে কোনো ছবি তুলতেই পারেন। তবে ছবি আপলোড করার ক্ষেত্রে অনেক সাবধানী হতে হবে। দেখা গেল, অসতর্ক মুহূর্তের কোনো ছবি ফেসবুকে আপলোড করলেন।

পরে ভেবে দেখলেন কাজটি হয়তো ঠিক হয়নি। ক্ষতি কিন্তু ততক্ষণে যা হওয়ার হয়ে গেছে। তখন আপসোস করা ছাড়া কিছুই থাকে না। দেখা গেল, একটি মাত্র ছবিই আপনার প্রফেশনাল ইমেজকে ধ্বংস করেছে। কাজেই ওয়েব পাতায় আপনার স্বাভাবিক সৌন্দর্যটি ফুটিয়ে তুলুন।

সুত্রঃ নেট থেকে http://www.khobor24.com/?p=39935  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।