আশায় আছি সমৃদ্ধ দেশের।
দুবাইতে এক নারীকে সিআইডি পরিচয়ে গণধর্ষণ করেছে তিন বাংলাদেশী। এ ঘটনার পর তারা পলাতক রয়েছে। এ খবর দিয়ে অনলাইন গালফ নিউজ জানায়, ওই তিন বাংলাদেশী দুবাইয়ে কর্মরত ফিলিপাইনের এক পরিচারিকাকে তুলে নিয়ে যায়। তারা নিজেদের এ সময় সিআইডি হিসেবে পরিচয় দেয়।
এরপর ওই পরিচারিকাকে তারা আজমানের একটি ফ্ল্যাটে নিয়ে গণধর্ষণ করে। তারা এ সময় ওই ৩৩ বছর বয়সী মহিলার মোবাইল ফোন ও ২০০ দিরহাম লুটে নেয় বলে জানিয়েছে। ধর্ষণকারীদের লিডারের নামের ইংরেজি আদ্যাক্ষর এম. কে। সে দুবাইতে কার্পেন্টারের কাজ করে। এ নিয়ে সেখানে মামলা চলছে।
এম. কে’কে দুবাই কোর্ট অব ফার্স্ট ইন্সটেন্স-এ হাজির হতে বলা হয়েছিল বৃহস্পতিবার। কিন্তু সে হাজির হতে ব্যর্থ হয়। এ অবস্থায় বিচারক জসিম আল বেলুশি ওই মামলা মুলতবি করেন। তিনি শুনানির পরবর্তী তারিখ দিয়েছেন আগামী ২১শে জুন।
আমার প্রশ্ন ব্রিটিশ আমলে চৌকিদারের চাকুরী দেবার আগে পুরা খান্দানের খোঁজ-খবর নিত আর এখন অপরাধীরা যাদের রক্তে অপরাধ প্রবনতা ভরপুর তারাও বিদেশ চলে আসে।
দেশে মামলার আসামী হয়ে বিদেশ চলে আসে। আর নিজেদের স্বভাবজাত কুকর্ম করে বেড়ায়। গুটি কয় লোকের জন্য লক্ষ লক্ষ প্রবাসীর জীবনে ভোগান্তি আসে। যার চাক্ষুষ প্রমান আমি নিজেই। সরকারের নিকট আবেদন, বিদেশ পাঠানোর আগে যারা দাগী,অপরাধী এবং যাদের রক্তে অপরাধ প্রবনতা ভরপুর তাদের প্রবাসে আসা রুখতে হবে বৃহত্তর স্বার্থেই।
সুত্র: -
Click This Link
Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।